রবিবার, সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

রায়ে প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, রায়ে প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের আপিল মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাকা চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

বুধবার প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের চার সদস্যের বেঞ্চ এই মামলার রায় ঘোষণা করার পর সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া জানান অ্যাটর্নি জেনারেল।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন সাকা চৌধুরী। আজ ওই আপিলের রায় ঘোষণা করা হয়। আদালত আপিল আংশিক মঞ্জুর করে একটি অভিযোগ (৭ নম্বর) থেকে আসামিকে খালাস দিয়েছেন। এই অভিযোগে সাকা চৌধুরীকে ২০ বছর কারাদণ্ড দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনাল। চারটি অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডাদেশসহ তাকে দেওয়া ট্রাইব্যুনালের বাকি সাজা বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

রায়ের প্রতিক্রিয়ায় অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, সাকা চৌধুরীকে যেসব অভিযোগে ট্রাইব্যুনাল যে দণ্ড দিয়েছেন, এর মধ্যে সাত নম্বর ছাড়া বাকি সব সাজা বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

মাহবুবে আলম বলেন, ‘সাকা চৌধুরী যে যুদ্ধাপরাধে জড়িত ছিলেন, তা প্রমাণ হলো। এই সাজা যদি না হতো, তাহলে প্রচণ্ড হতাশ হতাম। ফাঁসি হওয়ায় প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে।’

মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর সাকা চৌধুরীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়ে রায় ঘোষণা করেন ট্রাইব্যুনাল-১। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ও খালাস চেয়ে ২০১৩ সালের ২৯ অক্টোবর আপিল করেন সাকা চৌধুরী। চারটি অভিযোগে তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করেনি। চলতি বছরের ১৬ জুন আপিলের শুনানি শুরু হয়, শেষ হয় ৭ জুলাই। ওই দিন আদালত রায় ঘোষণার জন্য ২৯ জুলাই (আজ) তারিখ ধার্য করেন।

মুক্তিযুদ্ধকালে চট্টগ্রামের রাউজানে কুণ্ডেশ্বরী ঔষধালয়ের প্রতিষ্ঠাতা নূতন চন্দ্র সিংহকে হত্যা, সুলতানপুর বণিকপাড়া ও ঊনসত্তরপাড়ায় গণহত্যা, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মোজাফফর আহমেদ ও তার ছেলে শেখ আলমগীরকে অপহরণ ও হত্যার দায়ে সাকা চৌধুরীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

ওই রায়ে বলা হয়, সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ২৩টি অভিযোগ এনেছে, যার মধ্যে নয়টি (২ থেকে ৮ এবং ১৭ ও ১৮ নম্বর অভিযোগ) প্রমাণিত হয়েছে। এর মধ্যে তৃতীয় অভিযোগে নূতন চন্দ্র সিংহকে হত্যা, পঞ্চম অভিযোগে সুলতানপুর বণিকপাড়া ও ষষ্ঠ অভিযোগে ঊনসত্তরপাড়ায় গণহত্যা, অষ্টম অভিযোগে হাটহাজারীর আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মোজাফফর ও তার ছেলেকে অপহরণ করে খুনের দায়ে সাকা চৌধুরীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।

দ্বিতীয়, চতুর্থ ও সপ্তম অভিযোগে হত্যা, গণহত্যার পরিকল্পনা, সহযোগিতা এবং লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ ও দেশান্তরে বাধ্য করার ঘটনায় সাকা চৌধুরীর সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ২০ বছর করে ৬০ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ১৭ ও ১৮ নম্বর অভিযোগে অপহরণ ও নির্যাতনের দায়ে তাকে পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেন ট্রাইব্যুনাল। বাকি ১৪টি অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সেগুলো থেকে তাকে খালাস দেন ট্রাইব্যুনাল।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু

দেশের মানুষের মনোবাসনা বুঝে স্বচ্ছ রাজনীতির আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ীবিস্তারিত পড়ুন

বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা

বগুড়ায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৫৭ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। শনিবার রাতে বগুড়া সদর থানায় গাবতলীর নিহত বিএনপি নেতা জিল্লুর রহমানের স্ত্রী খাদিজা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছেন। গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা সরকার পতনের একদফা আন্দোলনে গিয়ে সংঘর্ষের সময় শহরের ঝাউতলা এলাকায় নিহত হনবিস্তারিত পড়ুন

১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব

১৭ বছর পর খুলে দেওয়া হলো বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ওবিস্তারিত পড়ুন

  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল
  • বিএনপির টপ টু বটম দুর্নীতিতে জড়িত: কাদের
  • চার্জ গঠন বাতিল চেয়ে রিট করবেন ড. ইউনূস
  • চার্জ গঠন বাতিল চেয়ে রিট করবেন ড. ইউনূস