রিও অলিম্পিকের আলো ঝলমলে উদ্বোধন
আলোর ঝলকানি। পরাবাস্তবতার ছোঁয়া চারদিকে। রঙে রঙে ঢেকে যায় চারদিক। সাম্বা ছন্দে উন্মাতাল পরিবেশ। সারা বিশ্বের হাজারো সেরা অ্যাথলেটদের পদচারণায় উৎসব আর উৎসব। ব্রাজিলের ইতিহাস, ঐতিহ্যের অনুপম প্রদর্শণী। এ যেন অন্য কোনো জগৎ। রিওর অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান মারাকানা স্টেডিয়ামের সবাইকে, সাথে টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রাখা শতকোটি মানুষকে নিয়ে গেলো ভিন্ন কোনো জগতে। সেই জগতে ঘুরতে ঘুরতেই সবাই দেখলো ৩১তম অলিম্পিক গেমসের জমকালো উদ্বোধন। যে আয়োজন ছাড়িয়ে গেলো আগের সব আয়োজনকে।
শনিবার বাংলাদেশ সময় সকালে রাতের দরজায় পা রাখে রিও। এবারের অলিম্পিক নগরী। ঐতিহাসিক মারাকানা স্টেডিয়াম মানুষে টই টুম্বুর। গোটা বিশ্বের অ্যাথলেটদের উপস্থিতিতে প্রাণময় দারুণ। প্রায় ৫০ হাজার দর্শক। তাদের সামনে আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অনন্য পারফরম্যান্স ব্রাজিলের শিল্পিদের। যেখানে উঠে আসে বিশ্ব ইতিহাস। উঠে আসে ব্রাজিলের সংস্কৃতি ও তাদের ইতিহাসের বিবর্তন। ইমেজ, স্পেশাল ইফেক্ট, নাচ, গান, মোবাইলের আলোর ঝলকানি, সুপারমডেল গিসেলে বান্দশেন অনুষ্ঠানিক ব্রাজিলের জাতীয় সঙ্গিতের সাথে আলো ছড়ান। গোটা অনুষ্ঠানে দম ফেলার ফুরসত পান না দর্শকরা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বড় আকর্ষণ থাকে অলিম্পিক মশাল প্রজ্জ্বলন ও সারা বিশ্বের ক্রীড়াবিদদের মার্চ পাস্ট বা প্যারেড। প্রত্যেক দেশের পতাকা নিয়ে তাদের দল হেটে যায় আনন্দ যজ্ঞে। ব্রাজিলের ফুটবল কিংবদন্তি পেলে পারেননি মশাল জ্বালতে। দেশটির ম্যারাথন দৌড়বিদ ভান্দারলেই দে লিমা মশাল জ্বালার গৌরব পেলেন। বাংলাদেশের পতাকা হাতে গর্বের সাথে হেটে গেলেন গলফার সিদ্দিকুর রহমান। তার সাথে লাল-সবুজের সাতজনের অলিম্পিক দল। আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়ে গেলো ২০১৬ রিও অলিম্পিক গেমস। ১৭ দিনের আসরের সমাপ্তী ২১ আগস্ট।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন