শুক্রবার, অক্টোবর ১০, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

রুপির অর্ধেক দামও পাচ্ছেন না বাংলাদেশিরা

ভারত সরকারের আকস্মিক সিদ্ধান্তে ৫০০ ও ১০০০ মূল্যমানের নোট বাতিল করায় সে দেশের নাগরিকদের মতো ভোগান্তিতে পড়েছেন বাংলাদেশিরাও। প্রতিবেশী দেশ ভারতে যাতায়াতের সুবাদে বাংলাদেশি অনেকের কাছে দেশটির মুদ্রা (রুপি) রয়েছে। নোট দুটি বাতিল হওয়া এবং এ বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট কোনো দিকনির্দেশনা না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন তারা। এছাড়া মানিচেঞ্জারে নোটগুলো পরিবর্তন করতে না পেরে বাধ্য হয়েই দালালদের কাছে রুপির অর্ধেকের কম দামে বিক্রি করছেন।

সোমবার রাজধানীর মতিঝিলের কয়েকটি মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। দেখা যায়, ৫০০ ও ১০০০ ভারতীয় রুপির নোট অনেকেই পরিবর্তন করতে আসছেন। কিন্তু মানিচেঞ্জার থেকে তা কিনতে অপারগতা প্রকাশ করায় অনেকেই বাধ্য হয়ে অর্ধেকেরও কম দামে দালালদের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছেন। সোমবার বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতীয় রুপির বিনিময় হার ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা। এরপরও অনেকেই দালালদের কাছে রুপির বিপরীতে ৫০ থেকে ৭০ পয়সায় বিক্রি করছেন। অনেকের অভিযোগ, মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠানে রুপি লেনদেন বন্ধ করায় দালালরা এ সুযোগ নিচ্ছে।

এ বিষয়ে মানিচেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি মোস্তফা খান বলেন, ‘৫০০ ও ১০০০ রুপির নোট বাতিলের খবরে আমরা ভারতীয় নোট কেনাবেচা বন্ধ রেখেছি। অনেকে ৫০০ ও ১০০০ রুপির নোট পরিবর্তনের জন্য আসছেন। আমরা তাদের ফিরিয়ে দিচ্ছি।’

তিনি জানান, তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে কয়েক দফা অলোচনা করেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক শুধু পর্যবেক্ষণ করছে বলে আশ্বাস দিয়েছে। কিন্তু বাস্তব কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না।

মানিচেঞ্জার ও খোলাবাজারের নোট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশে বৈধ উপায়ে কোনো ভারতীয় নোট না আসায় ফেরতও যাবে না। বিষয়টি মাথায় রেখেই তারা সীমান্ত এলাকায় যোগাযোগ করে বাতিল হওয়া নোট ভারতে পাঠানোর পথ খোঁজার চেষ্টা করছেন। ভারতে রুপি পাঠানোর পথ খুঁজে পেলেই ৫০০ ও ১০০০ রুপির নোট কেনা শুরু করবেন। তবে এ ক্ষেত্রে ঝুঁকি থাকায় দাম কমে অর্ধেকও হয়ে যেতে পারে।

মানিকগঞ্জ থেকে আল-আমিন নামের একজন মতিঝিলে ৫০০ রুপির ৭০টি নোট নিয়ে এসেছিলেন। তিনি জানান, বেশ কয়েকটি মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান ঘুরেছেন। কোনো প্রতিষ্ঠানই কিনতে রাজি হয়নি। রাস্তায় কয়েকজন দালাল কিনতে চেয়েছে। কিন্তু দাম অর্ধেকেরও কম বলায় নিরূপায় হয়ে প্রতি রুপি ৭০ পয়সা দরে বিক্রি করেছেন।

তিনি জানান, নিজের চিকিৎসার জন্য ভারতে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। ডলারের পাশাপাশি ৩৫ হাজার ভারতীয় রুপিও কিনেছিলেন। ৩৫ হাজার রুপি কিনতে ব্যয় করেছিলেন ৪২ হাজার টাকা। কিন্তু ৫০০ ও ১০০০ রুপির নোট নিষিদ্ধ করায় সাড়ে ১৭ হাজার টাকা লোকসান হয়েছে তার।

উল্লেখ্য, কালো টাকা রোধে গত ৯ নভেম্বর ভারত সরকার ৫০০ ও ১০০০ রুপির নোট বাতিল করেছে। তবে ভারতের বিভিন্ন ব্যাংকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা পরিবর্তন করা যাবে। প্রতি সপ্তাহে একজন নাগরিক সর্বোচ্চ ২০ হাজার রুপি জমা দিতে পারছেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭

যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে একটি ক্যাথলিক স্কুলে জানালা দিয়েবিস্তারিত পড়ুন

  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত
  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে