রুবেলের এই অপমান সারাজীবন মনে রাখবেন কোহলি (ভিডিও)

একসময় ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতো ক্রিকেট ভক্তরা। এখনও করে। তবে এর সঙ্গে উপমহাদেশীয় ক্রিকেট লড়াইয়ে নতুন করে যুক্ত হয়ে গেলো বাংলাদেশ-ভারত দ্বৈরথের নাম। ২০১৫ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে শুরু করে এই দ্বৈরথে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন মাত্রা। লড়াইয়ের ময়দানে লড়াই হয় ব্যক্তিগত পর্যায়েও।
তেমনই এক লড়াইয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সামনে চরমভাবে অপমানিত হতে হয়েছিল ভারতের টেস্ট অধিনায়ক বিরাট কোহলিকে। সারাজীবন যে অপমানকে মনে রাখতে বাধ্য তিনি। নিঃসন্দেহে সময়ের বিশ্বসেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। তার ব্যাটের সামনে অসহায় হয়ে পড়ে যে কোন বোলার। অথচ, বাংলাদেশের রুবেল হোসেন যেন কোহলির যম।
২০১৫ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালের আগেই দু’জনের দ্বৈরথ নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছিল। মাঠেও দেখা গেলো ঠিক একই অবস্থা। রুবেলের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি কোহলি। মাঠে নামার পর মাত্র ৮ বল খেলতে পেরেছিলেন। অবশেষে রুবেলে অফ স্ট্যাম্পের উপর রাখা বলটি কোহলি ব্যাটে চুমু দিয়ে গিয়ে জমা পড়ে উইকেটের পেছনে মুশফিকুর রহীমের হাতে।
তিনি আউট হয়ে গেলেন ৩ রানে। কোহলিকে আউট করার পর বুনো উল্লাসে মেতে ওঠেন রুবেল হোসেন। কোহলির দিকে এমন একটা অঙ্গভঙ্গি করলেন, যেটা সত্যিই ভারতীয় এই ব্যাটসম্যানের জন্য অপমানজনক। ভারতীয় একটি মিডিয়া সেই ঘটনার কথা তুলে ধরেই লিখেছে, এই অপমান কোনদিন হয়তো ভুলতে পারবেন না বিরাট কোহলি।
কোহলি-রুবেল দ্বৈরথ শুরু হয়েছিল ২০০৮ সাল থেকে। অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের একটি ম্যাচেও নাকি দু’জনের লড়াই হয়েছিল। ওই ম্যাচে রুবেলের বলে পিটিয়েছিলেন কোহলি। এরপর ২০১১ বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে রুবেলের বল একের পর এক মাঠের বাইরে পাঠিয়ে সেঞ্চুরি করেছিলেন কোহলি। সেই ক্ষোভ ভুলতে পারেননি রুবেল। যার ঝাল তিনি তুললেন ২০১৫ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে এসে।
https://youtu.be/QSJxkTosTKU
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম ম্যাচে আজ ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ।বিস্তারিত পড়ুন

বিপিএলে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বরিশাল
বিপিএলের ফাইনালে শুরুতে ব্যাটিং করে রেকর্ড রান সংগ্রহ করে প্রথমবিস্তারিত পড়ুন

শেখ হাসিনার বাসভবন সুধা সদনেও আগুন
রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার ৫ নম্বর সড়কে আওয়ামী লীগ সভাপতিবিস্তারিত পড়ুন