সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

লুদমিনা জেরিনের সাথে সাফাতের প্রেম, বিয়ে ও ডিভোর্সের ইতিকথা!

সিলেটের গোলাপগঞ্জের দিলদার আহমেদ সেলিমের ছেলে সাফাত আহমেদ। পুরান ঢাকায় শাড়ি ব্যবসা করতেন দিলদার আহমেদ। সেই আপন শাড়ি থেকেই পরে আপন জুয়েলার্স। বাসা ছিল বারিধারা এলাকায়। সেখানেই ১৯৯২ সালের ২৮শে মার্চ জন্ম সাফাত আহমেদের।

বর্তমানে গুলশান-২ এর আপন ঘর নামের দুই নম্বর বাড়িটি তাদের। দিলদার আহমেদ ও নিলুফার জেসমিনের দুই সন্তানের মধ্যে সাফাত আহমেদ বড়, ছোট ছেলে ১১ বছর বয়সী রিফাত আহমেদ। ওই বাড়িতেই পরিবারের সঙ্গে থাকতো সাফাত।

স্বজনরা জানান, উত্তরাধিকারসূত্রেই কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা পেয়ে যায় সাফাত। সাফাতকে ভর্তি করা হয়েছিল ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে (আইএসডি)। প্রতি বছর তার লেখাপড়ার জন্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা ব্যয় করতেন দিলদার আহমেদ। টাকা ব্যয় করলেও স্বজনরা মনে করে সঠিক শিক্ষা দেয়া হয়নি তাকে। এ লেভেল পাস করার আগেই সাফাত হয়ে উঠে বেপরোয়া। মা-বাবার অবাধ্য হয়েই চলাফেরা করতো। ওই সময়েই বিভিন্ন পার্টিতে অংশ নেয়া শুরু।

বিত্তশালীদের বখে যাওয়া সন্তানরা হয়ে যায় তার বন্ধু। ওই বয়সেই মদের বারে যাওয়া শুরু। বনানীর ব্লু মুন বারে আসা-যাওয়া ছিল সাফাত ও তার বন্ধুদের। রাত ১১টার পর প্রায়ই গাড়ি নিয়ে বাইরে বের হওয়া ছিল তার অভ্যাস। প্রায়ই বান্ধবীদের নিয়ে লং ড্রাইভে বের হতো।

কখনও কখনও প্রতিযোগিতা করে গাড়ি চালাতো। ছোটবেলা থেকে গড়ে উঠা এই বেপরোয়া, অবাধ স্বাধীনতা ক্রমেই বাড়তে থাকে। তার উগ্র ব্যবহারের শিকার হতো বাড়ি ও শো-রুমে কর্মরতরা।

২০১১ সালে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ কোর্সে ভর্তি হয় সাফাত। ওই সময়ে ক্লাসমেট লুদমিনা জেরিনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে তার। ২০১৩ সালে পরিবারের সবার অজান্তে লুদমিনা জেরিনকে বিয়ে করে সাফাত। যদিও এর আগে দুটি বিয়ে হয়েছিল লুদমিনা জেরিনের।

বিয়ের পর আর বিবিএ সম্পন্ন করা হয়নি। দুজনেই চলে যায় আমেরিকা। তিন মাস আমেরিকা থাকার পর দেশে ফিরে তারা। ততদিনে বিয়েটা মেনে নিয়েছে সাফাতের পরিবার। আনুষ্ঠানিকভাবে লুদমিনা জেরিনকে ঘরে তোলার আয়োজন চলছে। একটি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠান। সবকিছু ঠিকঠাক। এর মধ্যেই ঘটে ঘটনা। সাফাতের ফোনে বান্ধবীদের ক্ষুদেবার্তা।

এ নিয়ে দুজনের বাকবিতণ্ডা। সাফাত মদ্যপ। মারধর করে লুদমিনা জেরিনকে। অবশ্য একই কারণে এর আগেও বিভিন্ন সময়ে স্ত্রী লুদমিনা জেরিনকে মারধর করেছে সাফাত আহমেদ। ব্যস পরদিন সকালে সাফাতের বাসা ছেড়ে মায়ের উত্তরার বাসায় চলে যান লুদমিনা জেরিন। তারপর বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হবে দূরে থাক। বদলে যায় দৃশ্যপট। সাফাতকে ডিভোর্স দেন লুদমিনা জেরিন।

সূত্রমতে, ২০১০ সালের পর থেকে সবসময়ই কোনো মেয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল সাফাতের। লুদমিনা জেরিনের সঙ্গে ডিভোর্সের পরও থেমে থাকেনি সাফাত। মেয়ে বন্ধু, মদ ও হোটেলের কক্ষে কাটতো তার সময়। কখনও কখনও চলে যেত দেশের বাইরে।

থাইল্যান্ডে বাসা রয়েছে তাদের। সেখানেই বেশি যেত সাফাত। মাসে অন্তত দুই বার দেশের বাইরে যেত। স্বর্ণের ব্যবসার নাম করে বারবার ভারতে গেলেও সেখানে বিভিন্ন হোটেলে, বারে নিয়মিত আড্ডা দিত।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেবিস্তারিত পড়ুন

কমলা হ্যারিসের ভোটের প্রচারণায় বাজবে এ আর রহমানের গান

আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসেরবিস্তারিত পড়ুন

উপদেষ্টা আদিলুর: পূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না

দুর্গাপূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেবিস্তারিত পড়ুন

  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন এমডি আনোয়ার হোসেন চৌধুরী
  • কক্সবাজারে পাহাড় ধসে প্রাণ গেল মসজিদের মোয়াজ্জেম ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর
  • গুরুতর অসুস্থ কে এম সফিউল্লাহ
  • সৌদি আরবে হজ পালনের সময় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু
  • ঈদযাত্রায় মহাসড়কে  চলছে ধীরগতিতে গাড়ি
  • রাজধানীর পান্হপথে ৮০ কোটি টাকার খাসজমি উদ্ধার
  • বুয়েট পাচ্ছে ১০০ কোটি টাকার ন্যানো ল্যাব  
  • বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এক বাসার রান্নাঘরে বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
  • বাজেট হয় কাগজে কলমে, প্রতিফলন নেই সমাজে
  • রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
  • ভেঙে যাচ্ছে সুন্দরবনের উপকূলীয় এলাকা