লো ব্লাড প্রেশার কিভাবে বুঝবেন
ব্লাড প্রেশার কমে যাওয়াকে হাইপোটেনশন বলে। অনেকের ক্ষেত্রে ব্লাড প্রেশার কমে যাওয়ার কারণে মাথা ঘুরে পড়ে যায় এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। কিছু ক্ষেত্রে ব্লাড প্রেশার কমে যাওয়া জীবনের জন্য হুমকিস্বরুপ। সাধারণত নরমাল ব্লাড প্রেশার বলতে আমরা বুঝি ১২০/৮০mmHg. কিন্তু প্রেশার যদি এর থেকে কমে যায় তবে তাকে আমরা লো ব্লাড প্রেশার হিসেবে বিবেচনা করি।
কখন বুঝবেন যে প্রেশার কমে গেছেঃ
১) মাথা ঘুরাবে
২) চোখে কম দেখবে
৩) কোন কিছুতে মনযোগ থাকবে না
৪) আবছা আবছা দেখবে সব
৫) বমি বমি ভাব হবে
৬) স্কিন ঠান্ডা,গোলাপি রঙ এর হয়ে যাবে
৭) অনেক দ্রুত শ্বাস নিবে
৮) অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যাবে
৯) হতাশ হয়ে যাবে অল্পতেই
১০) পিপাসা পাবে অনেক
কেন প্রেশার কমে যায়ঃ
১) সিস্টোলিক প্রেশার কমে গেলে
২) ডায়াস্টোলিক প্রেশার কমে গেলে
কোন কোন অবস্থায় ব্লাড প্রেশার কমে যায়ঃ
১) গর্ভাবস্থায়
২) হার্ট রেট কমে গেলে
৩) হার্টের ভাল্বে কোন সমস্যা হলে
৪) হার্ট এটাক হলে
৫) হার্ট ফেইলরে
৬) এডিসনস ডিজেজে
৭) হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে
৮) মাঝে মাঝে ডায়াবেটিসের কারনে ও হতে পারে
৯) ডিহাইড্রেশন হলে
১০) কোন কারণে রক্তপাত হলে
১১) সেপ্টিসেমিয়াতে
১২) সিভিয়ার এলার্জিক রিয়াকশনে
১৩) পুষ্টিকর খাবারের অভাবে
কয় ধরনের লো ব্লাড প্রেশার আছেঃ
১) অর্থোস্ট্যাটিক অথবা পোস্টুর্যাল হাইপোটেনশন
২) পোস্টপ্রান্ডিয়াল হাইপোটেনশন
৩) নিউর্যালি মেডিয়েটেড হাইপোটেনশন
৪) মাল্টিপল সিস্টেম এট্রফি উইথ অর্থোস্ট্যাটিক হাইপোটেনশন
এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন
রেড মিট খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন
কোরবানি ঈদে বেশ কয়েকদিন টানা খাওয়া হয় গরু বা খাসিরবিস্তারিত পড়ুন
জাপান ও ইউরোপে বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ
জাপানে, একটি বিরল “মাংস খাওয়া ব্যাকটেরিয়া” এর কারণে এক রোগবিস্তারিত পড়ুন