সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

শরীয়তপুরে আ.লীগের দুগ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

শরীয়তপুর: শরীয়তপুরে নির্বাচনী মিছিলে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নূরমোহাম্মদ কোতোয়ালের বাসভবনে হামলা করা হয়। সংঘর্ষের পর শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

সোমবার দুপুরে নির্বাচনী সভা শেষে মিছিল বের হলে আওয়ামী লীগের বিবাদমান দুটি গ্রুপের মাঝে এ সংঘর্ষ হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শরীয়তপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম কোতোয়ালের পক্ষে শরীয়তপুর ও কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীদের সমন্বয়ে সোমবার দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা চলছিল।

এ সভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য একেএম এনামুল হক শামীম, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুর রব মুন্সী, সাধারণ সম্পাদক অনল কুমার দে, আওয়ামী লীগের উপকমিটির সহ-সম্পাদক ইকবাল হোসেন অপুসহ স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

সভাশেষে আওয়ামী লীগের বিবদমান দুটি গ্রুপ নৌকা প্রতীকের পক্ষে মিছিল বের করে। মিছিলে নেতৃত্বে ছিলেন একাংশের কেন্দ্রীয় নেতা ইকবাল হোসেন অপু ও অপর অংশের নেতা নূরুল আমিন কোতোয়াল। মিছিলের পিছনে উভয় গ্রুপের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে।

পালং মডেল থানার সামনে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও লাঠিসোটা নিয়ে প্রায় আধাঘণ্টা সংঘর্ষ চলাকালে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া চলতে থাকে। এ সময় সংঘর্ষকারীরা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নূরমোহাম্মদ কোতোয়ালের বাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে তার বাড়ির দরজা-জানালা ভেঙে যায়। ইটপাটকেল নিক্ষেপে ইলিয়াছ, প্রকাশ, দ্বীন ইসলাম, সুজন পাহাড়, নূরমোহাম্মদ কোতোয়ালে স্ত্রী ওসিতুন্নেছা ও পূত্রবধূ আয়েশা খাতুনসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হন।

এ ব্যাপারে পৌরসভা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এম মজলিস খান বলেন, ‘এ ঘটনায় পৌরসভা নির্বাচনে ব্যাপক প্রভাব পড়বে।’

আওয়ামী লীগ নেতা নূরুল আমিন কোতোয়াল বলেন, ‘ইকবাল হোসেন অপু ও আমি একসঙ্গে মিছিল করে ফেরার পথে নৌকাদলীয় প্রার্থীর ক্ষতি করার জন্য বহিরাগতরা পিছন থেকে আমার কর্মীদের উপর পরিকল্পিতভাবে হামলা করে।’

জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নূরমোহাম্মদ কোতোয়াল বলেন, ‘নেতাকর্মীদের নিয়ে দলীয় কার্যালয়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা ছিল। সভাশেষে আওয়ামী লীগের দুটি গ্রুপ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সংঘর্ষ চলাকালে ইকবাল হোসেন অপুর সমর্থক বাচ্চু বেপারীর লোকজন আমার বাড়িতে হামলা করে ভাঙচুর করেছে। এতে আমার স্ত্রী, পুত্রবধূ ও নাতি আহত হয়।’

পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খলিলুর রহমান বলেন, ‘আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দল নিয়ে দুটি গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়েছে। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল