বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিএনপিকে কী মূল্য দিতে হতে পারে?

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহতদের মোট সংখ্যা নিয়ে মন্তব্যের জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার প্রতি ক্ষমাপ্রার্থনার দাবি জানিয়ে মঙ্গলবার বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ঢাকায় বিএনপি প্রধান খালেদা জিয়ার বাসার কাছে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

ক্ষমাপ্রার্থনার দাবির পাশাপাশি ওই অবস্থান কর্মসূচি থেকে সরকারের কাছে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা করার এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও গণহত্যা অস্বীকার বিষয়ে আইন করারও দাবি জানানো হয়েছে।

তবে বিএনপি তাদের এধরনের দাবির উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। কিন্তু স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে খালেদা জিয়া যে মন্তব্য করেছেন তার জন্য কোনও মূল্য কী দলকে রাজনৈতিকভাবে দিতে হতে পারে?

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক তারেক শামসুর রেহ্‌মান মনে করেন এই বিজয়ের মাসে মিসেস জিয়া এবং গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এধরনের বক্তব্য কেন দিলেন সেটি বেশ বিভ্রান্তিকর।

তবে তিনি মনে করেন সঙ্গত কারণেই এই বক্তব্যের একটা রাজনৈতিক প্রভাব থাকবে। তিনি ব্যাখ্যা করেন, বাংলাদেশে সুশীল সমাজের যে অংশটি বিএনপির প্রতি দুর্বল তারা এই বক্তব্যে বিভ্রান্ত হতে পারেন।

“দেশে একটা প্রচেষ্টা রয়েছে ধীরে ধীরে ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার,“ তিনি বলেন, “আমার কাছে মনে হয় তরুণ প্রজন্ম এই বক্তব্যে পর বিভ্রান্ত হতে পারে এবং তারা বিএনপির দিকে থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিতে পারে।“

বিএনপির বিরুদ্ধে তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের প্রচারের বিষয়টিকে উল্লেখ করে ড. রেহ্‌মান বলেন, বিএনপির বিরুদ্ধে বলা হয়ে থাকে যে তারা পাকিস্তানের স্বার্থ রক্ষা করে। বিএনপি চেয়ারপার্সনের বক্তব্যকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তার বিরুদ্ধে প্রচারণার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কিন্তু ক্ষমা চাওয়ার প্রশ্নে বিএনপির অবস্থান কী হতে পারে? তারেক শামসুর রেহ্‌মান মনে করেন বিএনপি এই দাবি উপেক্ষা করতে পারে।

তিনি বলেন, দলের তরফ থেকে বলা হতে পারে এটা খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত মতামত, দলের নয়। আবার এটাও বলা হতে পারে যে তিনি যা বলেছেন সেটার অর্থ বিকৃত করা হয়েছে, এটা ওনার বক্তব্য নয়। এই ধরনের কথা শর্মিলা বোসের বইতেও রয়েছে।

“কিন্তু সিরাজুর রহমানের বক্তব্যই হোক, কিংবা শর্মিলা বসুর বক্তব্যই হোক,“ তিনি বলেন, “তার বলা উচিত ছিল যেহেতু আমি প্রধানমন্ত্রী ছিলাম, আমার একটা রাজনৈতিক ম্যাচিওরিটি আছে। তাই এই বিজয়ের মাসে আমি এই বক্তব্য দেব না।“

বাংলাদেশের গভীর রাজনৈতিক বিভেদের প্রসঙ্গটি উল্লেখ করে মি. রেহ্‌মান বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে এই বক্তব্য যেমন অনাকাঙ্ক্ষিত, তেমনি খালেদা জিয়া এটা বলেছেন বলেই তার বাড়ি ঘেরাও করা হবে, সেটাও কাম্য নয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল