শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

শহীদের সংখ্যা নিয়ে খালেদার মন্তব্যে জাফরুল্লাহর সায়

মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বক্তব্যের প্রতি সায় দিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক জাফরুল্লাহর চৌধুরী। বেগম জিয়া তার বক্তব্যের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগকেই সামনে এনেছেন বলে জানান তিনি। এজন্য বিএনপি চেয়ারপারসনকে অভিনন্দন জানানো উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।

শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সেমিনার কক্ষে ‘আমার দেশ বন্ধ, মাহমুদুর রহমানের কারাবন্দীত্বের ১০০০ দিন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় জাফরুল্লাহর চৌধুরী এসব কথা বলেন।

প্রসঙ্গত, গত ২২ ডিসেম্বর রাজধানীতে বিএনপি আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে খালেদা জিয়া ‘শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে’ বলে মন্তব্য করেন। তাঁর এই বক্তব্য সমর্থন করে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘শহীদ বুদ্ধিজীবীরা নির্বোধের মতো মারা গেছেন’। অবশ্য দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক বিবৃতিতে খালেদা জিয়ার ওই বক্তব্যের ব্যাখ্যা দেন।

তারই ধারাবাহিকতায় গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা খালেদার বক্তব্যকে সমর্থন করলেন।

তিনি বলেন, ‘সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে উনি (খালেদা) শেখ মুজিবকেই উচ্চকিত করেছেন। এ জন্য আপনাকে (খালেদা জিয়া) ধন্যবাদ। মুজিব ভাইয়ের (বঙ্গবন্ধু) বড় গুণ ছিল মহানুভবতা। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন-মুক্তিযুদ্ধে যারা মারা গেছেন, তাদের সঠিক তথ্যটা উপস্থাপন করা। উনি ১৩ তারিখ (১৯৭২ সালের ১৩ জানুয়ারি) দায়িত্বভার নেওয়ার পরে ড. সাত্তারকে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে কতজন মারা গেছেন, মুক্তিযুদ্ধে হতাহতের সংখ্যা নিরূপণের জন্য কমিটি করেছিলেন। এখনো ড. সাত্তারের জুনিয়র আসাফুদ্দৌলা সাহেব জীবিত। উনি তো কমিটিতে ছিলেন, জানেন সেই কমিটিতে কী হয়েছে। এটা জানানোর দায়িত্ব ওনার।’

জাফরুল্লাহর চৌধুরী বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান আরেকটা দ্বিতীয় মহান কাজ করেছিলেন, উনি তৎকালীন আইজি আবদুর রহীম সাহেবের নেতৃত্বে একটা ১০ জনের কমিটি করেছিলেন মুক্তিযুদ্ধে হতাহতের (ইউনিয়ন থেকে শুরু করে সারা দেশে) সংখ্যাটা নিরূপণের জন্য। এসব কথা (ইতিহাস) আমরা ভুলে গিয়েছিলাম। খালেদা জিয়া সম্পূর্ণ সংকীর্ণতাকে পরিহার করে আমাদের বঙ্গবন্ধু, আমাদের প্রিয় মুজিব ভাইয়ের যে চিন্তা-চেতনা ছিল তাকে উনি তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।’

জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বিএনপির কোনো ‘ভালো’ পত্রিকা নেই। এটা একটা বড় সমস্যা। খালেদা জিয়া তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা-একটা ভালো পত্রিকা বের করেননি। অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এমাজউদ্দীন আহমদ।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল