শুক্রবার, অক্টোবর ১১, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

শারদীয় দুর্গোৎসবের মহাসপ্তমী উদযাপিত, আজষ্টমী ও কুমারী পূজা

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা চলছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল মহাসপ্তমী। আজ অনুষ্ঠিত হবে মহাষ্টমী ও কুমারী পূজা।আজ মহাষ্টমীর দিনে রামকৃষ্ণ মিশনসহ বেশ কয়েকটি পূজামণ্ডপে কুমারীপূজা অনুষ্ঠিত হবে।

মহাষ্টমীতে আজ সকাল ৭টা ১৭ মিনিটের মধ্যে দেবীর মহাষ্টমী কল্পারম্ভ ও মহাষ্টমীবিহিত পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর পুষ্পাঞ্জলি ও প্রসাদ বিতরণ করা।

বেলা ১১টায় রাজধানীর গোপীবাগের রামকৃষ্ণ মিশন ও মঠ পূজামণ্ডপে এ কুমারীপূজা অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য অল্পবয়সী একটি মেয়েকে কুমারী হিসাবে মনোনীত করা হয়েছে, যাকে দেবী দুর্গার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সন্ধ্যা ৬টা ৫৩ মিনিট থেকে সন্ধ্যা ৭টা ৪১ মিনিটের মধ্যে হবে সন্ধিপূজা। রামকৃষ্ণ মিশন, মঠসহ কয়েকটি পূজামণ্ডপে বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকামতে দুর্গাপূজা আয়োজনের কারণে এসব মণ্ডপে পূজার সময়ের হেরফের ঘটবে কিছুটা। তবে আজকের দিনের প্রধান আকর্ষণ থাকবে কুমারীপূজা।

রাজধানীসহ সারাদেশে হিন্দু-ধর্মাবলম্বীরা পূজামণ্ডপগুলোতে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় পূজা-অর্চনার মাধ্যমে মহাসপ্তমী উদযাপন করে। দুর্গাভক্তরা দেবীর আরাধনায় পূজামণ্ডপগুলোতে দিনভর ভিড় জমায়।

বৃহস্পতিবার সপ্তমীর সকালে পূজার শুরুতেই দেবী দুর্গার প্রতিবিম্ব আয়নায় ফেলে বিশেষ ধর্মীয় রীতিতে স্নান করানো হয়। এরপর করা হয় নবপত্রিকা স্থাপন। নবপত্রিকার আরেক নাম হলো কলাবৌ স্নান। এছাড়া দেবীর চক্ষুদানের মাধ্যমে দেবী দুর্গার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয়। পূজা শেষে হাতের মুঠোয় ফুল, বেলপাতা নিয়ে ভক্তরা মন্ত্র উচ্চারণের মধ্য দিয়ে এবারের পূজার প্রথম অঞ্জলি দেন দেবীর পায়ে। করজোরে কাতর কণ্ঠে জগজ্জননীর কাছে নিজের শাস্তি কামনায় প্রার্থনা করেন ভক্তরা। ঢাকের বাদ্য, কাসর ঘন্টা কিংবা শঙ্খধ্বনিতে দেবীর আরাধনার পাশাপাশি সব কিছুতেই যেনো ছিলো একই আর্তি।

মহাষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে বুধবার শুরু হয় পাঁচ দিনব্যাপী শারদীয় দুর্গোৎসব। ১৩ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে দেবী বিসর্জনের মধ্যদিয়ে দুর্গোৎসব শেষ হবে।

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের তথ্য অনুযায়ি, এ বছর স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলিয়ে সারা দেশে ৩১ হাজার ৪৬১টি পূজামণ্ডপে দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর রাজধানীতে পূজা হচ্ছে ২৫২টি মণ্ডপে।

এবছরও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দুর্গা পূজা উদযাপনের জন্য রাজধানীসহ সারাদেশে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। পূজামণ্ডপগুলোতে আনসার, পুলিশ ও র‌্যাবসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ ও র‌্যাবের পাশাপাশি প্রায় প্রতিটি মণ্ডপে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী দায়িত্ব পালন করছে। ঢাকেশ্বরী মন্দির মেলাঙ্গণে মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির উদ্যোগে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিতে হবে: সরকারকে সেলিমা রহমান

অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

রাস্তা দ্রুত মেরামত না হলে উত্তর সিটি কর্পোরেশন ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

বিকল্প সড়ক না রেখে রাজধানীর উত্তরার উত্তরখান ও দক্ষিণখান এলাকারবিস্তারিত পড়ুন

ডিমের বাজারে আগুন: মিডিয়াকে দুষলেন প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

বাজারে হুহু করে বাড়ছে গরিবের ‘আমিষ’ ডিমের দাম। এ নিয়েবিস্তারিত পড়ুন

  • বছরের শুরুতেই বই পাবে শিক্ষার্থীরা
  • বাংলাদেশের সংস্কার উদ্যোগে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো জাতিসংঘ
  • নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতল জাপানি সংস্থা নিহন হিদানকিও
  • জেলে হত্যার প্রতিবাদ বাংলাদেশের, মিয়ানমারকে উসকানি থেকে বিরত থাকার আহ্বান
  • টাটা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান হলেন নোয়েল টাটা
  • হত্যা মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র
  • শনিবার বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এবি পার্টির বৈঠক
  • বোয়ালমারীতে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে বিএনপি নেতা খন্দকার নাসিরের মতবিনিময়
  • জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিরাপত্তা পরিষদের সমর্থন, নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
  • তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করছি: অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া
  • ছত্তীসগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ৩৬ মাওবাদী নিহত