শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

শাহাদাতের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্য, আপসের কথা অস্বীকার

ক্রিকেটার শাহাদাত হোসেন ও তার স্ত্রী জেসমিন জাহান নিত্যের গৃহকর্মী নির্যাতনের মামলায় আরও তিনজন ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিয়েছেন। তারা হলেন, বাদী সাংবাদিক খন্দকার মোজাম্মেল হক এবং চিকিৎসক ডা. মাধবী কর্মকার ও ডা. নুসরাত ফাতেমা।

বুধবার ঢাকার ৫ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক তানজিনা ইসমাইল কাছে তারা সাক্ষ্য দেন।

সাক্ষ্যে মোজাম্মেল হক ক্রিকেটার শাহাদাত দম্পত্তির সঙ্গে আপসের বিষয় সম্পূর্ণ অস্বীকার করেন এবং শাহাদাত ও তার স্ত্রী দ্বারাই গৃহকর্মী হ্যাপী নির্যাতনের শিকার হয়েছিল বলে উল্লেখ করেন।

অন্যদিকে অপর দুই সাক্ষী গৃহকর্মী হ্যাপীর ঢাকা মেডিকেলে ২০১৫ সালের ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত চিকিৎসার বর্ণনা দেন। তাদের চিকিৎসার বর্ণনায় হ্যাপীর ডান ও বাম চোখের পাতা, মাথার পেছনে দিকে ফোলা, বাম হাতের ৪ নম্বর আঙ্গুলের একটি হাড় ভাঙা, দুই হাতের বাহুতে এবং পিঠে আঘাতের চিহ্ন এবং বাম পয়ের পাতার একটি হাড় ভাঙার কথা তারা উল্লেখ করেন।

পরে আসামিপক্ষের আইনজীবী কাজী নজিব উল্লাহ হিরু সাক্ষীদের জেরা করেন। জেরা শেষ হওয়ার পর আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ঠিক করা হয়। এনিয়ে মামলাটিতে পাঁচজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলো।

এর আগে গত ২৪ আগস্ট গৃহকর্মী মাহফুজা আক্তার হ্যাপী (১১) আদালতে নির্যাতনের বিষয় অস্বীকার করে সাক্ষ্য দেয়।

মিরপুরের ২ নম্বর সেকশনের এইচ ব্লকের ৫ নম্বর রোডে শাহাদাতের বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করতো হ্যাপী। ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১১টার দিকে পল্লবীর সাংবাদিক কলোনির ৩ নম্বর রোডের মাথায় হ্যাপীকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন মিরাজ উদ্দীন নামে এক ব্যক্তি। গৃহকর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগে শাহাদাত দম্পতির বিরুদ্ধে ওইদিনই রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাংবাদিক খন্দকার মোজাম্মেল হক মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার পর ওই বছর ১৩ সেপ্টেম্বর হ্যাপী ম্যাজিস্ট্রেট স্নিগ্ধা রানী চক্রবর্তীর কাছে নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে জবানবন্দি দেয়। সেখানে শাহাদাতের স্ত্রী বকাঝকা, লাঠি দিয়ে পিটিয়ে পা ভেঙে দেয়া এবং রকম খুন্তির ছ্যাঁকা দেয়ার কথা উল্লেখ করেছিল হ্যাপী।

মামলায় ২০১৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর মিরপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুর রহমান আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

মামলাটিতে ২০১৫ সালের ৪ অক্টোবর শাহাদাতের স্ত্রী নিত্যকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করলে আদালত তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠায়। এরপর ওই বছর ৫ অক্টোবর শাহাদাত আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তারও জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠায়।

দীর্ঘদিন কারাভোগের পর ২০১৫ সালের ১ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ নিত্যের এবং গত ৮ ডিসেম্বর হাইকোর্ট শাহাদাতের জামিন মঞ্জুর করলে তারা কারামুক্ত হন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল