শিশুরা বঞ্চিত হচ্ছে মাতৃদুগ্ধ থেকে [ভিডিও]

‘মায়ের দুধের বিকল্প নেই’ এ শ্লোগানে দেশব্যাপী নানা ক্যাম্পেইন চললেও কাঙ্খিত সফলতা আসছে না। বরং প্রতি বছর এ হার কমছে। বিশেষ করে শহরাঞ্চল ও কর্মজীবী মায়েদের ক্ষেত্রে তা রীতিমতো আশংকাজনক।
শিশুর জন্মের পর কমপক্ষে ছয় মাস পর্যন্ত একমাত্র খাবার মায়ের দুধ। যার কোন বিকল্প নেই। প্রকৃতির এই নির্ধারণ নানা গবেষণায় প্রমাণিত।
গবেষণায় দেখা গেছে, জন্মের এক ঘণ্টার মধ্যে মায়ের দুধ খাওয়ালে ৩১ শতাংশ নবজাতকের মৃত্যুরোধ করা যায়। কিন্তু নব্বই দশক থেকে দেশে বাণিজ্যিকভাবে নানা ব্র্যান্ডের গুঁড়াদুধ বা শিশুখাদ্য আমদানি শুরু হয়। চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে ওই সময় থেকে অনেক মা এসব দুধের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন।
বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের গবেষণায় দেখা যায়, ২০১১ সালে বাংলাদেশে শিশুদের মায়ের বুকের দুধ পান করানোর হার ছিলো ৬৪ শতাংশ। যা কমে এখন হয়েছে ৫৫ শতাংশে। শহরঞ্চলে এ সংখ্যা দিনে দিনে কমছে। অথচ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ অনুযায়ী শিশু স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এ হার হওয়া উচিত ৯০ শতাংশ। যদিও বিষয়টি নিয়ে নানা মত আছে শহুরে মায়েদের।
কেউ কেউ আবার অভিযোগ করলেন চিকিৎসকের কথায় তারা বাচ্ছাকে গুঁড়োদুধ দিতে বাধ্য হচ্ছেন।সরকারি অফিসে মাতৃত্বকালীন ছুটি ছয় মাস হলেও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে তা না হওয়ায় নির্ভর করতে হয় গুঁড়োদুধের ওপর। ফলে কর্মজীবী মা এতে বাধ্য হন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের
জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭
যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে একটি ক্যাথলিক স্কুলে জানালা দিয়েবিস্তারিত পড়ুন