বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

শেষ বুলেট থাকা পর্যন্ত অনিয়ম ঠেকানোর নির্দেশ সিইসি প্রধানের

আসন্ন ইউপি নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র দখল, ব্যালট বাক্স ছিনতাই এবং কারচুপি রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে কঠোর বার্তা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিব উদ্দিন আহমদ। তিনি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছেন- শেষ বুলেট থাকা পর্যন্ত আসন্ন ইউপি নির্বাচনে অনিয়ম ঠেকাতে হবে।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সম্মেলন কক্ষে ইউপি নির্বাচন নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান সিইসি।

তিনি বলেন, ‘এর আগে পৌরসভা নির্বাচনে দু’একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও একই রকম ঘটনার নজির আছে। তবে এবারের ইউপি নির্বাচনে এরকম একটা ঘটনাও বরদাশত করা হবে না। সবাইকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।’

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে কমিশনের ওপর কোনো চাপ নেই। বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বাধীন বলেও দাবি করেন সিইসি।

প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে বেলা ১১টার দিকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসে ইসি। এতে সভাপতিত্ব করেন সিইসি।

বৈঠকে অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও ইসি সচিব উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, চার নির্বাচন কমিশনার, সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অব অফিসার, পুলিশ, বিজিবি, আনসার, এনএসআই, ডিজিএফআই, ডিবি ও কোস্টগার্ড, নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ সব বাহিনীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা গেছে, প্রথম ধাপে ৬৩৪টি ইউপিতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রায় ৭ হাজার ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এক্ষেত্রে নির্বাচনের দিন সাধারণ ভোট কেন্দ্রে ১৭ জন করে পুলিশ ও আনসারের ১৯ জন করে ফোর্স মোতায়েনের পরিকল্পনা নিয়েছে ইসি। আর ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ফোর্স রাখার পরিকল্পনা রয়েছে ১৯ জন করে।

অর্থাৎ নির্বাচনের দিন ভোট কেন্দ্রেই ফোর্স থাকছে ১ লাখ ২০ হাজারের মতো। তবে এ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে কার্যপত্রে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। এতে বলা হয়েছে, ২০১১ সালের ইউপি নির্বাচনের সময় র্যাব, আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়ান, বিজিবি, কোস্টগার্ড এবং সীমিত পরিসরে সেনাবাহিনী ও নৌ-বাহিনীর মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে রাখা হয়েছিল। এবার পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটেলিয়ান আনসারের সমন্বয়ে প্রতি ইউনিয়নে একটি করে ৬৩৯টি মোবাইল ফোর্স, প্রতি তিন ইউপির জন্য স্ট্রাইকিং ফোর্স রাখার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

অন্যদিকে প্রতি উপজেলায় দুটি করে র্যাবের মোবাইল টিম ও একটি স্ট্রাইকিং টিম এবং প্রতি উপজেলায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোবাইল ও এক প্লাটুন স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে রাখার কথা ভাবা হচ্ছে। আবার উপকূলীয় অঞ্চলে প্রতি উপজেলার জন্য কোস্টগার্ডের দুই প্লাটুন মোবাইল ফোর্স ও এক প্লাটুন স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকছে। যারা ভোটের দু’দিন আগে থেকে পরে একদিন মোট চারদিনের জন্য নিয়োজিত থাকবে।

এবার মোট ছয় ধাপে সারাদেশে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ইসি। প্রথম ধাপে ভোটগ্রহণ ২২ মার্চ। এরপর ৩১ মার্চ, ২৩ এপ্রিল, ৭ মে, ২৮ মে এবং ৪ জুন বিভিন্ন ধাপে স্থানীয় সরকারের এ নির্বাচনের আয়োজন হবে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

উপদেষ্টা মাহফুজ: সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন,“গণ-অভ্যুত্থান ও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থেবিস্তারিত পড়ুন

বড় ব্যবধানে অ্যান্টিগা টেস্টে হারলো বাংলাদেশ

চতুর্থ দিনেই অ্যান্টিগা টেস্টের ফল কোন দিকে গড়াচ্ছে, তা নির্ধারণবিস্তারিত পড়ুন

কিশোরগঞ্জে মা-বাবা ও ২ সন্তানের মরদেহ উদ্ধার

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় একই পরিবারের চার জনের মরদেহ উদ্ধার করেছেবিস্তারিত পড়ুন

  • চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যা, ঢাবিতে গায়েবানা জানাজা
  • বাংলাদেশের উপ-রাষ্ট্রপতি এবং উপ-প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন?
  • পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়: চিন্ময় দাসকে নিয়ে ভারতের বিবৃতিতে ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে
  • রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
  • জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে ‍সুবিধা পাওয়া যাবে
  • ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
  • শাকিব: আমার ক্যারিয়ারের সব বিগ হিট সিনেমা ঈদ ছাড়াই এসেছে
  • এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চান ৬১.১% মানুষ, সংস্কার শেষে ৬৫.৯%
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের সংঘর্ষ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ১০ মৃত্যু
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করার পরামর্শ কমিশনের
  • দেশের সংকটে যে সমাধান দেখছেন তারেক রহমান