সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ষষ্ঠ কাউন্সিলের ভেন্যু চেয়ে বিএনপির চিঠি

আগামী মার্চে সম্ভাব্য ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র ব্যবহারের জন্য চিঠি দিয়েছে বিএনপি। ১৯ মার্চ সম্ভাব্য তারিখ রেখে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কাছে এই ভেন্যু চাওয়া হয়েছে। বিএনপির সহ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘প্রথমত আমরা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে কাউন্সিল করতে চাই। এজন্য বুকিংয়ের জন্য গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘১৯ মার্চ কাউন্সিলের তারিখ রেখে অনুমোদন চাওয়া হয়েছে। ওইদিন যদি সেখানে অন্য প্রোগ্রাম থাকে তাহলে ২০ বা ২১ তারিখেও হতে পারে।’

সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স আরো বলেন, ‘আশা করছি সরকার অনুমোদন দিবে। তবে, বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র ছাড়াও কাউন্সিলের জন্য আরো কি বিকল্প ভেন্যু হতে পারে সে বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা চলছে।’ দল সূত্রের খবর, বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের অনুমোদন না পেলে বিএনপি বিকল্প হিসেবে পল্টন ময়দান অথবা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনকে প্রাধান্য দিচ্ছে।

গত ২৩ জানুয়ারি রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে মার্চে জাতীয় কাউন্সিল করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি চেয়রপারসন বেগম খালেদা জিয়া। নির্বাচন কমিশনের গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশে তিন বছর পরপর প্রতিটি রাজনৈতিক দলের কাউন্সিল করার বিধান রয়েছে। সে অনুযায়ী ২০১২ সালের ডিসেম্বরে ষষ্ঠ কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল।

তবে, বিরোধী দল হিসেবে আন্দোলনে ব্যস্ততা ও দেশের সার্বিক পরিস্থিতির কারণে সেটা পারেনি বিএনপি। ২০১৩ সালে একবার কাউন্সিল আয়োজনের প্রাথমিক প্রস্তুতি নিলেও দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশি অভিযানসহ দেশের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি সরে আসে দলটি। তবে, নির্বাচন কমিশনের বিধি মেনে ২০১৩ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশনে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়ে ২০১৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত কাউন্সিল আয়োজনের সময় চায় দলটি।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিএনপির সবশেষ পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। ‘নানান মানুষ নানান পথ, দেশ বাঁচাতে ঐকমত্য’ স্লোগানকে সামনে রেখে কাউন্সিলে ১৯ দফা তুলে ধরেছিলেন চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।

প্রযুক্তির ব্যবহার করে কাউন্সিলে সুদূর লন্ডন থেকে টেলিকনফারেন্সে বক্তব্য দেন বিএনপির ভবিষ্যত নেতা তারেক রহমান। ওই কাউন্সিলে বিদেশিদের পাশাপাশি সরকারি দল আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছিলেন।

১৬ বছর পর ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত বিএনপির পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছিল দলের গঠনতন্ত্রে। বাড়ানো হয়েছিল স্থায়ী কমিটিসহ প্রতিটি কমিটির পরিধি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের প্রস্তাব ও কাউন্সিলরদের অনুমোদনে খালেদা জিয়া আজীবন চেয়ারপারসন ও তারেক রহমান পদাধিকার বলে স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

কাউন্সিলররা সর্বসম্মতভাবে নতুন কমিটি গঠনের দায়িত্ব দেন চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। তিনি ওয়ান-ইলেভেনের দুঃসময়ের মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে পূর্ণাঙ্গ ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব দেন।

দলের নীতি-নির্ধারক স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন করা হলে জায়গা পান ১২ জন নতুন মুখ। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ৩ বছরের জন্য ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে ৩৮৬ সদস্যের জাতীয় নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল