শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে গেছে, একশ’ এমপির তালিকা করা হয়েছে : শামীম ওসমান

নারায়ণঞ্জের বহুল আলোচিত এমপি শামীম ওসমান বলেছেন, ‘ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে গেছে। একশ জন এমপির নামের তালিকা করা হয়েছে। ওরা খেলায় নেমে গেছে। লিটন হত্যা, নেত্রীর প্লেনের ইঞ্জিনে আগুন সেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ। অনেকে অপেক্ষায় আছেন সকালে কেউ বলবে- ‘প্রিয় দেশবাসী…’।

বুধবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি আইন করে সংসদ সদস্যদের প্রোটেকশন দাবি করে বলেন, ‘হয় প্রোটেকশন দেন না হয় ছেড়ে দেন। সাধারণ মানুষ বানিয়ে দেন, তারা দেখবে সাধারণ মানুষের কত শক্তি। লক্ষ মানুষ নিয়ে তাদের অফিস ঘেরাও করব। যদি আমাদের মধ্যে কেউ অপরাধী হয়, তদন্ত হওয়া উচিত।’

পত্রিকাগুলোর `হলুদ’ সাংবাদিকতার সমালোচনা করে শামীম ওসমান বলেন, ওরা পরিকল্পিতভাবে এমপি, মন্ত্রী, রাজনৈতিক নেতাদের চরিত্র হনন করছে। ওয়ান/ইলেভেনের সময় ডেইলি স্টার পত্রিকার মিথ্যা সংবাদের কারণে বঙ্গবন্ধু কন্যাকে জেলে যেতে হয়েছে, দুর্নীতির বদনাম নিতে হয়েছে। মাহফুজ আনাম সাক্ষাৎকার দিয়ে নিজে তা স্বীকারও করেছেন। উলফার টাকায় যে পত্রিকা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী যে প্রথম আলো ডেইলি স্টার পড়েন না সেই পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যারা যান, যারা বন্ধু সভার উপদেষ্টা হন, তারা এই সংসদের সদস্যকে মাদক সম্রাট বানাচ্ছেন।

তিনি সরকারের সুযোগ সুবিধা নেন, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা পরিচয় দেন, একাত্তরের পুরো সময় ধরে যিনি অবজারভারে চাকরি করেছেন, গোলাম আযমের নাগরিকত্ব দেয়ার জন্য যিনি স্বাক্ষর করেছেন, গোলাম আযমের সংগ্রামী জীবন বইতে যার নাম ও স্বাক্ষর রয়েছে-সেই ইকবাল সোবহান চৌধুরীর পত্রিকায় আমাকে মাদক সম্রাট বানাতে রিপোর্ট করেছে। এ সংসদের সদস্যদের মাদক সম্রাট বানাচ্ছেন।

তিনি বলেন, কোনো সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে যদি লেখা হয়, তাহলে যেন তাকে সংসদে ১৬৪ ধারায় সংসদে এসে কথা বলতে পারে। সেই সুযোগ তাদের দিতে হবে। এমপি লিটনকে যদি সেই সুযোগ দেওয়া হতো হয়তো তাকে এভাবে মরতে হতো না। কাল আমি সংসদে আসতে পারব কিনা জানি না।

তিনি ৩০ মিনিট ধরে আবেগময় ভাষায় বক্তব্য রাখেন। এসময় সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়ে তাকে উৎসাহিত করেন। তার বক্তব্যের পর স্পিকারের চেয়ারে থাকা ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়া বলেন, লিটন হত্যার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সেই ভাষণের মেসেজ হলো আতংকিত হওয়ার কিছু নেই।

এছাড়া আপনি রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে যে বক্তব্যের অবতারণা করেছেন, সেখানে কিছু করার নেই। তবে বিধি অনুযায়ী নোটিশ দিয়ে আলোচনা করলে রুলিং দেয়া যেত। আপনি নোটিশ দেন। আমি চেয়ারে থাকলে রুলিং দেবো।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল