‘সকলে মিলে রাত অবদি আমাকে খারাপ কাজ করতো’ (ভিডিও)

তবে ভাগ্যের বিড়ম্বনা পিছু ছাড়েনি নয় বছরে বয়সী ঐ অসহায় কিশোরীর। তিনবেলা দু-মুঠো ভাতের নিশ্চয়তার স্বপ্ন দেখে বাড়ি থেকে বিদায় নেয়া ফরিদার শেষ অবধি ঠাই হয় কোলকাতায় এক পতিতাপল্লীর অন্ধকার কুঠুরিতে।
সন্তানের বয়সি মেয়েটিকে রশিদ নামের সেই লম্পট মানুষটি কোলকাতায় নিয়ে গিয়ে প্রতিরাতে ভয় দেখিয়ে নিজের যৌনক্ষুধা মেটাতো । এরপর তাকে নিয়ে বিক্রি করে দেয় পতিতাপল্লীতে। আর সেখানেই প্রতিরাতে মেয়েটির উপরে চলতো অমানবিক ‘ধর্ষণ’।
ফরিদার বক্তব্যে উঠে আসে রশিদ, ওমপ্রকাশ, মাহতাব নামের কজনের সাথে এক সময় পাঁচজন পুলিশও যোগ দেয় শিশুদেহ ভোগের নারকীয় উৎসবে। তারপর আরো নতুন নতুন ‘খদ্দের’ আসতে থাকে, দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেতে গিয়ে পতিতাবৃত্তির নিগড়ে এভাবেই বাঁধা পড়ে যায় ফরিদা ।
প্রতিরাতের পাশবিক অত্যাচার বেশি দিন সহ্য করতে পারেনি ফরিদা। হাসপাতালে যেতে হয় তাকে। সেই সুযোগেই মেলে পতিতাবৃত্তি থেকে মুক্তি। অবশ্য তখনই স্বাধীন জীবন মেলেনি, মিলেছিল কারাবাস। কারমুক্তির পর বড় অভিমান আর ক্ষোভ নিয়ে দেশে ফেরে ফরিদা। ক্ষোভটা বেশি ছিলো তার বাবার ওপর। লেখাপড়া না শিখিয়ে ওই বয়সে মেয়েকে অপরিচিতের হাতে তুলে দিয়ে যে বিপর্যয় ডেকে এনেছিলেন তার জন্য বাবাকে ক্ষমা করতে পারছিল না ফরিদা। কানাজড়িত কন্ঠেই জানান, আর কোন মেয়েকে যেন তার বাবা এভাবে কারো হাতে তুলে না দেন।
https://youtu.be/r5w_gteo4tI
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীদের শহর খালি করারবিস্তারিত পড়ুন