শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীকে আ. লীগের মনোনয়ন!

মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, ধর্ষণের মতো অপরাধের অভিযোগের তদন্ত চলছে যার বিরুদ্ধে- এমন এক ব্যক্তিকে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

তদন্ত চলতে থাকা ওই ব্যক্তির নাম আবুল খায়ের গোলাপ। তিনি হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান। আগামী ৭ মে অনুষ্ঠেয় চতুর্থ দফার ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) প্রসিকিউটর জিয়াদ আল মালুম জানান, আবুল খায়ের গোলাপের বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতনের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী বলেন, ‘আমরা তৃণমূল থেকে ইমদাদুর রহমান মুকুলের নাম প্রস্তাব করে কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। কিন্তু ঢাকা থেকে গোলাপকে চেয়ারম্যানপদে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।’

দলীয় মনোনয়নপত্র হাতে পেয়ে গতকাল বুধবার ঢাকা থেকে এলাকায় ফিরেছেন আবুল খায়ের গোলাপ। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পানিউমদা এলাকা থেকে শতাধিক মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও পিকআপ ভ্যানে করে আনন্দ মিছিল নিয়ে আবুল খায়ের গোলাপকে মামদপুরে তাঁর নিজ বাড়িতে নিয়ে যান কর্মী-সমর্থকরা।

২০১৫ সালের ১৭ জুলাই গজনাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাপের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনে একই উপজেলার নিশাকুড়ি গ্রামের আছকির উল্লার ছেলে মো. মানিক মিয়া বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য হবিগঞ্জের পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেন বিচারক। হবিগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন ওসি মো. মোক্তাদির হোসেন দীর্ঘ তদন্ত শেষে গত ৩১ জানুয়ারি চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাপের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাপ মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করেন। যদিও পরে বাদী মানিক মিয়া মামলার করার বিষয়টি অস্বীকার করেন।

হবিগঞ্জ নোটারি পাবলিকে এফিডেভিট করে মানিক মিয়া বলেন, ‘গজনাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাপের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় আমাকে বাদী হিসেবে উল্লেখ করা হয়। যা আমি লোকজনের মুখে শুনি। মূলত আমি লেখাপড়া জানি না। আমি আমাদের ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাপের বিরুদ্ধে কোথাও কোনো অভিযোগ বা মামলা দায়ের করিনি।’

তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আরেক প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন জানান, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আবুল খায়ের গোলাপের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে

ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. সারোয়ার জাহানবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন

নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়নগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকায় কোটা আন্দোলনকারী সংগঠকবিস্তারিত পড়ুন

  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • সিলেটে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত
  • চালু হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত হাট
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • সিলেটে ৯ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
  • সকাল থেকে ঢাকায় বৃষ্টি
  • রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর আত্মহত্যা
  • ছুটি শেষে কর্মচঞ্চল আখাউড়া স্থলবন্দর
  • নোয়াখালীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগ
  • নান্দাইলে চাচাতো ভাইয়ের হাতে চাচাতো ভাই খুন
  • সিলেট বিভাগের বন্যা ভয়ঙ্কর রুপ নিচ্ছে
  • সবুজবাগে পরিবেশমন্ত্রীর সেলাই মেশিন বিতরণ