সব পর্ন ‘পর্ন’ নয়। কিছু ছবি ‘ক্ল্যাসিক’ও হয়…
ব্যক্তিগত পরিসরকে ছাপিয়ে পর্ন হয়ে ওঠে একটা ‘পাবলিক’ ফেনোমোনন। সেই পর্বে পর্ন-কে নান্দনিকভাবে দেখতে শুরু করেন হলিউডের দিশারিরা। ইউরেপ মহাদেশে, বিশেষ করে ইতালিতে শুরু হয় নতুনতর পর্ন-আঙ্গিকের খোঁজ। বলা ভাল, এই সময়ে ‘পর্ন’ অভধাটিকে একটু পাশে সরিয়ে ‘ইরোটিকা’ শব্দটির ব্যবহারই বেশি মাত্রায় শুরু হয়।
সেই সময়ের ‘ইরোটিক’ ছবিগুলিকে আজ ‘পর্ন ক্ল্যাসিক’-এর মর্যাদা দেয় এই সময়। বেশ কিছু ছবি-র এইচডি সংস্করণও হয়েছে। বেশ কিছু ছবির সংস্কারের কাজ চলেছে। এই সময়ে ফিরে দেখা যাক তাদের পাঁচটির ইতিবৃত্ত।
• ‘বিহাইন্ড দ্য গ্রিন ডোর: ১৯৭২-এর পূর্ণ দৈর্ঘ্যের পর্ন-ছবি। পরিচালনায় আর্টি মিচেল ও জিম মিচেল। মেরিলিন চেম্বার্স ছিলেন মুখ্য চরিত্রে। বেশ বিমূর্ত এই ছবিতে চেম্বার্স-এর মুখে কোনও সংলাপই ছিল না।
• ‘ক্যালিগুলা’: ১৯৭৯-এর বিগ বাজেট ইরোটিকা। ইতালির সর্বকালের সেরা ইরোটিকা-পরিচালক তিন্তো ব্রাসের হলিউড ভেঞ্চার। রোমান সম্রাট ক্যালিগুলার এই বায়োপিককে ট্রিপল এক্স তকমাতেই রাখা হয়। এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ম্যালকম ম্যাকডোয়েল, হেলেন মিরেন, পিচটার ও’টুল-এর মতো দিকপালরা।
• ‘দ্য স্টোরি অফ জোয়ানা’: ১৯৭৫-এর পর্ন-মুভি। কাহিনির কেন্দ্রে ছিল ধর্ষ-মর্ষ কামের বিস্ফোরণ।
• ‘আন্ট পেগ’: ১৯৮০-র ছবি। জনৈকা প্রভাবময়ী হলিউড প্রযোজিকার ব্যক্তিগত বাসনা-বিলাসের চিত্রায়ণ।
• ‘ডিপ থ্রোট’: ১৯৭২-এ তোলা কালজয়ী পর্ন। আজও এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। জেরি জেরার্ডের পরিচালনায় লিন্ডা লাভলেস, ক্যারল কনর্স, হ্যারি রিমস-এর অভিনয়ে ঋদ্ধ। এই ছবিই পর্ণ, যেখানে প্রথমবারের জন্য ব্যবহৃত হয় সংহত কাহিনি, ক্যারেক্টর ডেভেলপমেন্ট। এক লিবিডো-তাড়িত যুবতীর পরম সুখের সন্ধানই ছিল এই ছবির বিষয়।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা
শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন
শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে
আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?
গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন