মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সমাবেশ নিয়ে দুই দলের অবস্থান পরিবর্তন

৫ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাল্টাপাল্টি সমাবেশের ঘোষণা দিয়ে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও ক্ষমতার বাহিরে থাকা বৃহত্তর রাজনৈতিক দল বিএনপি তাদের অবস্তান পরিবর্তন করেছে।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে না হলে ৫ জানুয়ারি নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে সমাবেশ করতে চায় বিএনপি। অনুমতি না পেলে আওয়ামী লীগ সমাবেশ করবে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ঢাকা মহানগর পুলিশ যদি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তাদের সমাবেশের অনুমতি না দেয়, তাহলে কেন্দ্রীয় কর্মসূচি হিসেবে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলীয় সমাবেশ হবে। ধানমন্ডিতে দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন হানিফ।

রোববার বিকেলে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী দলের পক্ষ থেকে এমন তথ্য জানিয়েছেন।

তাঁর দাবি, নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি চেয়েও পুলিশকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে তাঁরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই সমাবেশ করার ওপর জোর দিচ্ছেন।

দুই জায়গার কোথাও অনুমতি না পেলে বিকল্প হিসেবে বিএনপি কী করবে—এমন প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেছেন, তা ৫ তারিখে জানানো হবে। তাঁরা অপেক্ষা করছেন এবং জনসভার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন।

সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির এই যুগ্ম মহাসচিব অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগ হঠাৎ করে ৫ জানুয়ারি কর্মসূচি ঘোষণা করে সংঘাত-সংঘর্ষের দিকে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। তাঁদের উদ্দেশ্য বিএনপির কর্মসূচি বানচাল করা। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের দেউলিয়াত্ব ফুটে উঠেছে।

এ বিষয়ে মাহবুব উল আলম বলেছেন, ‘২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে। এটা আমাদের বিজয় দিবস। আমরা গতবারও এটা পালন করেছি, আগামী বছরও করব, ২০১৯ সালের আগামী নির্বাচনের আগ পর্যন্ত করতে থাকব।’ বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, ‘তারা ভোটাধিকার হরণ দিবস পালন করেন। এটা কে হরণ করল? তারা রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচনে আসতেও পারে নাও আসতে পারে, এটা তাদের খুশি। তারা নির্বাচনে না এসে মানুষের ওপর হামলা করে, কেন্দ্র জ্বালিয়ে দিয়ে বরং ভোটাধিকার হরণ করেছে। তারা অনুতপ্ত দিবস পালন করতে পারে। তাহলে হয়তো জনগণ তাদের সহায়তা করতে পারে।’

কর্মসূচি নিয়ে দুই দল মুখোমুখি হলে সংঘাত হতে পারে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মাহবুব উল আলম বলেন, ‘তারা কই, কোথায় নামবে। গতবার তারা সংঘাত-সহিংসতা করে সমুচিত জবাব পেয়েছে, এবার এ ধরনের সহিংসতা করলে আরও কঠিন জবাব দেবে জনগণ ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল