রবিবার, জুন ২৯, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রধানমন্ত্রী

সম্পদ বেচতে না চাওয়ায় ক্ষমতায় আসতে পারিনি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বড় একটি দেশের কাছে বাংলাদেশের সম্পদ বিক্রি করতে না চাওয়ায় ২০০১ সালে তিনি ক্ষমতায় আসতে পারেননি।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ৩১ তলাবিশিষ্ট ‘বঙ্গবন্ধু মিডিয়া কমপ্লেক্স’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এরা যারা ক্ষমতা দখলকারী ছিল, তারা সবাইকে মার-ধর-কাট, সবাইকে নিশ্চিহ্ন করে নিজেরাই ক্ষমতায় থাক এবং ক্ষমতাকে নিরঙ্কুশ করতে গিয়ে এই দেশে ১৯ বার ক্যু হয়েছে। হাজার হাজার সামরিক বাহিনীর অফিসার, সৈনিকরা জীবন দিয়েছে। আর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী তো সব সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছে।’

‘এমনকি ২০০১ সালে আমার অপরাধটা কী ছিল? দেশে কি তখনো উন্নতি করিনি? উন্নতি তো হয়েছিল। দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছিল। বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়েছিলাম। এই বড় বড় রাস্তাঘাট, পুল, ব্রিজ তৈরি করেছিলাম। দেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলাম। প্রবৃদ্ধি ৬ ভাগে আমরা তুলতে সক্ষম হয়েছিলাম। মূল্যস্ফীতি আমরা কমিয়ে ১ দশমিক ৫৯ ভাগে নামিয়ে এনেছিলাম।’

২০০১ সালে ক্ষমতায় আসতে না পারার কারণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারপরও ক্ষমতায় আসতে পারলাম না। একটাই কারণ ছিল যে, দেশের সম্পদ কোনো এক বড় দেশ, তারা সেই সম্পদ তুলবে, আরেক দেশকে বিক্রি করবে। সম্পদের মালিক বাংলাদেশ। বেচবে একজন, কিনবে আরেকজন। আমি তাতে রাজি হই নাই। দেশের সম্পদ বিক্রি করা মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় যেতে হবে, এই রাজনীতি শেখ হাসিনা করে না। করি নাই।’

‘এ দেশের মানুষের সম্পদ মানুষের কাজে আগে লাগবে। মানুষের জন্য ব্যবহার আগে হবে। তারপর না আমি বেচার চিন্তা করব। তো, ওটাই ছিল আমার অপরাধ। ওই জন্যই ২০০১-এ ক্ষমতায় আসতে পারিনি। জনগণ ভোট দেয়নি। ভোট হিসেবে কিন্তু আমরাই বেশি ভোট পেয়েছি এবং সে সময় ভোটে কী খেলা হচ্ছিল, সেটাও একটু ভালোভাবে, আপনারা সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানাই যে, অনেক কিছু আপনারাই বের করে এনেছেন।’

ক্ষমতায় না আসতে পারার জন্য কোনো দুঃখ নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই জন্য আমার কোনো দুঃখ ছিল না। তার পরে যে অত্যাচার-নির্যাতনটা শুরু হলো, দুর্নীতি, দুঃশাসন, হাওয়া ভবন খুলে পাওয়া-নেওয়া। মানুষ কাজ করবে কী করে? ব্যবসা-বাণিজ্য করবে কীভাবে? তার ওপর প্রতিটি এলাকায় এলাকায় আমাদের নেতাকর্মীদের ওপরে যে অত্যাচার চলেছে, মেয়েদের ওপরে যে অত্যাচার এবং সবচেয়ে দুর্ভাগ্য যে, ’৭৫-এর পর থেকে যে যুদ্ধাপরাধী, তাদের হাতে আমাদের পতাকা তুলে দেওয়া হয়েছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়নে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। তারই একটি উদাহরণ এই মিডিয়া কমপ্লেক্স। তিনি বলেন, তাঁর সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি স্বাধীনতা ভোগ করছে দেশের গণমাধ্যম।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল

ইরান-ইসরায়েলের “১২ দিনের যুদ্ধ” থেমেছে, কিন্তু ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার মানুষেরবিস্তারিত পড়ুন

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড

সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন করে উচ্ছৃঙ্খল আচরণবিস্তারিত পড়ুন

ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর

ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে চাঁদাবাজির মামলার স্বাক্ষীকে হত্যার হুমকি ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা
  • দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ও নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
  • উপদেষ্টা: গণ-অভ্যুত্থানে শহিদ পরিবারের সক্ষম সদস্যরা অগ্রাধিকার পাবেন চাকরিতে 
  • ইরানে সরকার পরিবর্তন চান না ট্রাম্প
  • কমলো স্বর্ণের দাম, ভরি পৌনে দুই লাখের কাছাকাছি
  • ত্রাণ নিতে যাওয়া মানুষের ওপর গুলি, ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৭১
  • গোলাম পরওয়ার: নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে মহাদুর্যোগ নেমে আসবে
  • আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র