শুক্রবার, নভেম্বর ৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলে নীতিগত সিদ্ধান্ত

বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই তথ্য জানিয়েছেন।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গত বছর বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করে তার বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হয়েছিল। এ নিয়ে সেসময় ব্যাপক বিতর্ক ও সমালোচনা হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের পক্ষ থেকে বেশ কিছুদিন ধরেই এই আইন বাতিল বা সংশোধনের বিষয়ে বলা হচ্ছিল। এর মধ্যে ৩ অক্টোবর ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, অবশ্যই সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করা উচিত।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গত বছর বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করে তার বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হয়েছিল। কিন্তু এই আইন নিয়ে সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পর্যায় থেকে আপত্তি ওঠে। এ নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক ও সমালোচনা হয়। এখন আইনটি বাতিলের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার।

অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে সাইবার নিরাপত্তা আইনে দায়ের হওয়া স্পিচ অফেন্স-সম্পর্কিত মামলাগুলো (মুক্তমত প্রকাশের কারণে মামলা) প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ছাড়া এসব মামলায় কেউ গ্রেপ্তার থাকলে তিনি আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে মুক্তি পাবেন বলেও জানানো হয়েছে।

এ বিষয়ে গত ৩০ সেপ্টেম্বর আইন মন্ত্রণালয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬; ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এবং সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩-এর অধীনে গত আগস্ট পর্যন্ত দেশের ৮টি সাইবার ট্রাইব্যুনালে মোট ৫,৮১৮টি মামলা চলমান। বর্তমানে স্পিচ অফেন্স-সম্পর্কিত মোট ১,৩৪০টি মামলা চলমান, যার মধ্যে ৪৬১টি মামলা তদন্তকারী সংস্থার কাছে তদন্তাধীন। ৮৭৯টি মামলা দেশের ৮টি সাইবার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন।

এসব মামলার মধ্যে ডিজিটাল মাধ্যমে মুক্তমত প্রকাশের কারণে দায়ের হওয়া মামলাগুলোকে “স্পিচ অফেন্স” এবং কম্পিউটার হ্যাকিং বা অন্য কোনো ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে জালিয়াতিকে “কম্পিউটার অফেন্স” হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। স্পিচ অফেন্স-সম্পর্কিত মামলাগুলোর মধ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের অধীনে ২৭৯টি, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে ৭৮৬টি এবং সাইবার নিরাপত্তা আইনের অধীনে ২৭৫টি মামলা চলমান বলে তখন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছিল।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছিল, বর্তমান সরকার স্পিচ অফেন্স-সংক্রান্ত মামলাগুলো দ্রুত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১,৩৪০টি স্পিচ অফেন্স-সম্পর্কিত মামলার মধ্যে বিচারাধীন ৮৭৯টি মামলা আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রুত প্রত্যাহার করা হবে। তদন্তাধীন ৪৬১টি মামলা চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিলের মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হবে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৬৬%

সেপ্টেম্বরের তুলনায় অক্টোবর মাসে দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ও মূল্যস্ফীতি উভয়ইবিস্তারিত পড়ুন

গবেষণা: দেশ ছেড়ে অন্য দেশে চলে যেতে চান ৫৫% তরুণ

দেশের প্রায় ৪২% তরুণ বেকারত্ব নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাদের মতে বেকারত্বেরবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিন অবস্থানের পরিবর্তন হবে না, অভিমত পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিনবিস্তারিত পড়ুন

  • দেশে শরিয়াহভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ইস্যুর দাবিতে লিগ্যাল নোটিশ
  • ভরিতে ৩,৪৫৩ টাকা কমলো স্বর্ণের দাম
  • সরকারি হজ প্যাকেজ ‘প্রত্যাখান’ করে পাল্টা প্যাকেজ এজেন্সিগুলোর
  • সমালোচনার মুখে সাদ্দামের সাক্ষাৎকার স্থগিত করলো ‘ঠিকানা’
  • ফের মার্কিন মসনদে ট্রাম্প
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও চারজনের মৃত্যু
  • আসিফ মাহমুদ: সরকারি বিভিন্ন কাজে পার্ট-টাইম চাকরির সুযোগ মিলবে শিক্ষার্থীদের
  • ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন তারেক রহমান
  • ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন ড. ইউনূস
  • যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
  • উত্তর প্রদেশে মাদ্রাসা চালু রাখতে বাধা কেটে গেল