রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সাক্ষাত হয়নি, সাফাদি মিথ্যা বলছে: জয়

ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির সদস্য মেন্দি এন সাফাদি মিথ্যা কথা বলছে এবং তার সঙ্গে কোনো সময়ই সাক্ষাত হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র ও তার তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

তিনি বলেন, ‘ওয়াশিংটনে আমার সঙ্গে সাফাদির সাক্ষাৎ হয়েছে বলে বিবিসি বাংলা যে সংবাদ প্রকাশ করে তা সম্পূর্ণ অসত্য।’

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে রবিবার (২৯ মে) ভোর ৬টার দিকে সজীব ওয়াজেদ জয় তার ভেরিফাইড পেইজে এক স্ট্যাটাস দেন।

স্ট্যাটাসে জয় বলেন, ‘বিএনপি এমনই এক বোকার দল, এমনকি তারা যখন মিথ্যা বলে তখনও বোকামিপূর্ণ ভুল করে। আমি চাই বিএনপি এবং সাফাদি একটা প্রশ্নের জবাব দিক। ওয়াশিংটনের ঠিক কোথায় সে আমার সাক্ষাত পেয়েছে? কোন অনুষ্ঠানে? অন্য কার অফিসে?’

প্রধানমন্ত্রীর পুত্র বলেন, ‘প্রথম বোকামিপূর্ণ ভুল তারা করেছে কারণ, আমি গত তিন-চার বছরে ওয়াশিংটনে কোন অনুষ্ঠান বা কারও অফিসে যাইনি। যে মিটিংগুলো আমার হয়েছে সেগুলো সবই সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে এবং একান্ত ব্যক্তিগত। তাহলে, কোথায় তার সাথে আমার সাক্ষাত হতে পারে?’

সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘আমার সঙ্গে সাফাদির কোনোসময়ই সাক্ষাত হয়নি, এটা ওয়াশিংটনেও না বা অন্যকোনো জায়গায়ও না। সে মিথ্যা বলছে। সে যে বিএনপির জন্য মিথ্যা বলতে সম্মত হয়েছে সেটা দিয়ে এও প্রমাণ হচ্ছে, সে বিএনপির সাথে ষড়যন্ত্রে জড়িত। নাহলে আর কী কারণে সে বিএনপির হয়ে মিথ্যা বলবে।’

জয় বলেন, ‘এটাও খুবই লজ্জাজনক যে বিবিসি বাংলা আসলেই সেই ভুয়া ইন্টারভিউটি ঘটনার সত্যতা যাচাই ছাড়াই প্রচার করেছে। এ ঘটনা সংবাদের উৎস হিসেবে তাদের বিশ্বাসযোগ্যতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।’

এর আগে ২৭ মে বিবিসি বাংলা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির নেতা মেন্দি এন সাফাদির চার-পাঁচ মাস আগে ওয়াশিংটনে একটি বৈঠক হয়েছে দাবি করে সংবাদ প্রকাশ করে। সেখানে সাফাদির সাক্ষাৎকারও প্রকাশ করা হয়।

এই বৈঠকের পটভূমি ব্যাখ্যা করে মেন্দি এন সাফাদি জানান, ৪/৫ মাস আগে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে সাফাদি তার এক বন্ধুর মাধ্যমে জয়ের সঙ্গে সাক্ষৎ করেন। তিনি যখন শেষবার ওয়াশিংটন ডিসিতে যান, সে সময় একজন মার্কিন বন্ধু দুজনের মধ্যে এই বৈঠকের আয়োজন করেন। ওই বন্ধু তাকে জানায় যার সঙ্গে দেখা হবে তিনি বাংলাদেশের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। এরপর তিনি ওয়াশিংটন ডিসিতে সজীব ওয়াজেদের অফিসে যান। সাক্ষাতের শুরুতে ওয়াজেদ তাকে বলেন যে তিনি বাংলাদেশের একজন উচ্চপদস্থ ব্যক্তি। কিন্তু সজীব ওয়াজেদ যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পুত্র তখনও তা সাফাদি জানতেন না বলে উল্লেখ করেন।

সাফাদির সঙ্গে সাক্ষাতের সূত্র ধরে বাংলাদেশের পুলিশ সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে সম্প্রতি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের করেছে।

আসলাম চৌধুরী ভারতে গিয়ে সাফাদির সঙ্গে বৈঠক করেছেন এমন খবর বাংলাদেশের সংবাদপত্রে প্রকাশের কয়েকদিন পর গত ১৫ মে তাকে ঢাকা থেকে আটক করা হয়। তাকে সন্দেহভাজন হিসেবে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আর ১৬ মে বিকেলে ঢাকা মহানগর হাকিম শারাফুজ্জামান আনসারী সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

পুলিশের পক্ষে থেকে দাবি করা হয়েছে, আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের প্রমাণ রয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

গ্যাস পাইপলাইনের মেরামত কাজ ও জরুরি স্থানান্তরের জন্য রবিবার দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে ‍সুবিধা পাওয়া যাবে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনিতে নতুন সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল।বিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

ঢাকা কলেজের বাস ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বুধবার সংঘর্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • শাকিব: আমার ক্যারিয়ারের সব বিগ হিট সিনেমা ঈদ ছাড়াই এসেছে
  • এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চান ৬১.১% মানুষ, সংস্কার শেষে ৬৫.৯%
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের সংঘর্ষ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ১০ মৃত্যু
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করার পরামর্শ কমিশনের
  • দেশের সংকটে যে সমাধান দেখছেন তারেক রহমান
  • যে কারণে প্রতিমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • ‘হেফাজতের আপত্তির মুখে’ নারায়ণগঞ্জে লালন মেলা বন্ধ
  • স্বর্ণের দামে ফের বড় লাফ, এগোচ্ছে নতুন রেকর্ডের দিকে
  • টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
  • রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
  • যে ৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা