সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সাত খুন মামলার পিপির মেয়ের মুখে ‘বিষ’ ঢেলে হত্যাচেষ্টা

আলোচিত সাত খুন মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) এস এম ওয়াজেদ আলী খোকনের মেয়ের মুখে জোর করে বিষাক্ত পদার্থ ঢুকিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। মাইশা ওয়াজেদ প্রাপ্তি (১৭) নামের ওই মেয়ে এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আজ বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নারায়ণগঞ্জ ক্লাব এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। প্রাপ্তি এ লেভেলে পড়াশোনা করছেন। গতকাল মঙ্গলবার সাত খুন মামলায় ১৫ জনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রাখেন হাইকোর্ট।

এস এম ওয়াজেদ আলী জানান, প্রতিদিনের মতো কোচিং করে আজ সন্ধ্যায় বাসায় ফিরছিল তাঁর মেয়ে প্রাপ্তি। এ সময় দুই-তিনজন এসে প্রাপ্তির পথরোধ করে। তারা বলে, ‘তোমার বাবা সাত খুন মামলায় ভালো ভূমিকা রেখেছে। আসামিদের ফাঁসির রায় হয়েছে। সেই খুশিতে মিষ্টি খাও। এমন কথা বলতে বলতে জোর করে প্রাপ্তির মুখে বিষাক্ত পদার্থ ঢুকিয়ে দেয়।

মুখে ওই জিনিস দেওয়ার পরই প্রাপ্তি অসুস্থ হয়ে পড়ে। স্থানীয় লোকজন দ্রুত প্রাপ্তিকে কাছের একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এস আই) বাচ্চু মিয়া জানান, ভর্তি করার পর চিকিৎসকরা দ্রুত প্রাপ্তির চিকিৎসা করছেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক এ কে এম তারেক জানান, মেয়েটির পাকস্থলী পরিষ্কার করা হয়েছে। এরপর মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি ভবানী প্রসাদ সিংহ ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ সাত খুন মামলায় আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ১৫ জনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল ও ১১ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর নূর হোসেন, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) ১১-এর চাকরিচ্যুত অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মদ, চাকরিচ্যুত কমান্ডার এম এম রানা, চাকরিচ্যুত মেজর আরিফ হোসেন, হাবিলদার মো. এমদাদুল হকসহ ১৫ জনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রাখেন হাইকোর্ট।

২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা লিংক রোডের খানসাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামের পাশ থেকে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম, তাঁর সহযোগী সিরাজুল ইসলাম লিটন, মনিরুজ্জামান স্বপন, তাজুল ইসলাম ও গাড়িচালক জাহাঙ্গীর আলম এবং নারায়ণগঞ্জের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী চন্দন কুমার সরকার ও তার গাড়িচালক ইব্রাহিমকে অপহরণ করে র‌্যাব-১১। পরে ৩০ এপ্রিল শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ছয়জনের এবং ১ মে একজনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ঘটনায় নিহত কাউন্সিলর নজরুলের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটি এবং চন্দন সরকারের জামাতা বিজয় কুমার পাল পৃথক দুটি মামলা করেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেবিস্তারিত পড়ুন

কমলা হ্যারিসের ভোটের প্রচারণায় বাজবে এ আর রহমানের গান

আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসেরবিস্তারিত পড়ুন

উপদেষ্টা আদিলুর: পূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না

দুর্গাপূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেবিস্তারিত পড়ুন

  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন এমডি আনোয়ার হোসেন চৌধুরী
  • কক্সবাজারে পাহাড় ধসে প্রাণ গেল মসজিদের মোয়াজ্জেম ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর
  • গুরুতর অসুস্থ কে এম সফিউল্লাহ
  • সৌদি আরবে হজ পালনের সময় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু
  • ঈদযাত্রায় মহাসড়কে  চলছে ধীরগতিতে গাড়ি
  • রাজধানীর পান্হপথে ৮০ কোটি টাকার খাসজমি উদ্ধার
  • বুয়েট পাচ্ছে ১০০ কোটি টাকার ন্যানো ল্যাব  
  • বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এক বাসার রান্নাঘরে বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
  • বাজেট হয় কাগজে কলমে, প্রতিফলন নেই সমাজে
  • রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
  • ভেঙে যাচ্ছে সুন্দরবনের উপকূলীয় এলাকা