শুক্রবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সাত বছর প্রেম করেও বিয়ের জন্য অনশন প্রেমিকার!

দীর্ঘ সাত বছর ধরে প্রেম করার পরেও প্রেমিককে বিয়ে করার ‘যোগ্যতা’ অর্জন করতে পারেননি নাটোরের আশা নামে এক তরুণী। উপায়ান্তর না দেখে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে শুরু করেন অনশন। আর প্রেমিকার অনশন কর্মসূচি ঘোষণার পরই নিজ বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছেন প্রেমিক হাফিজ।

ঘটনাটা নাটোর সদর উপজেলার মোকরামপুর গ্রামের। দুদিন অনশন করে অসুস্থ হয়ে পড়ায় প্রতিবেশিরা তাকে ধরাধরি করে ভর্তি করে দিয়েছে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে।

বর্তমানে বিষয়টি পুলিশের নজরে চলে গেছে। থানা পুলিশ দুই পক্ষের মধ্যে মিমাংসা করে দিতে দিন নির্ধারণ করে দিয়েছে।

প্রেমিক হাফিজ (২৮) নাটোর সদরের মোকরামপুর গ্রামের হাতেম আলীর ছেলে। প্রেমিকা তরুণীর নাম আতিয়া খাতুন আশা (২২)। তিনি নাটোর সদরের দত্তপাড়া গ্রামের আলতাফ হোসেনের কলেজপড়ুয়া মেয়ে।

আশার বাবা আলতাফ হোসেন ও এলাকাবাসী জানায়, সাত বছর আগে হাফিজের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে আশার। দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক জেনে যায় এলাকাবাসী। জানাজানি হওয়ার পরে তাদের প্রেমের সম্পর্ক মেনে নিতে নারাজ হাফিজের পরিবারের লোকজন। এক পর্যায়ে গোপনে তারা অন্যত্র হাফিজের বিয়ের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকে।

ঘটনা জানতে পেরে প্রেমিকা আশা হাফিজকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিতে থাকে। কিন্তু হাফিজ কোনোভাবেই তাকে বিয়ে করতে রাজি হয়না। এর মধ্যেই হাফিজের বিয়ে অন্যত্র ঠিক হয়ে যায়। নিরূপায় হয় প্রেমিকা আশা শুক্রবার সকাল থেকে বিয়ের দাবিতে হাফিজের বাড়িতে গিয়ে উঠে। এ ঘটনায় দুই পক্ষের লোকজন বসে তাদের দুজনের বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু এ ফাঁকেই হাফিজের পরিবারের লোকজন তাকে বাড়ি থেকে সরিয়ে দেয়। আর আশাকে নিজের বাড়ি ফিরে যেতে চাপ সৃষ্টি করে।

নিরূপায় হয়ে আশা হাফিজকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করবে না বলে জানিয়ে দিয়ে অনশন ঘোষণা করেন। আশার অনশনের ঘটনা এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে শনিবার রাতে পুলিশ হাফিজের বাড়ি গিয়ে আশাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। সেখানে আশা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে রাতেই নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করে দেয়। বর্তমানে আশা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এ ব্যাপারে নাটোর থানার উপ-পরিদর্শক আকতারুজ্জামান চৌধুরী জানান, ঘটনার বিস্তারিত জানার জন্য আশাকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছিল। কিন্তু অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে রোববার তার বাবার জিম্মায় দেয়া হয়েছে। আশা সুস্থ হলেই এর মিমাংসা করা হবে।

নাটোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উভয় পক্ষকেই সোমবার থানায় ডাকা হয়েছে। বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর পদ হারালেন গাজীপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি

ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে গাজীপুর জেলা ছাত্রদলেরবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা উত্তর সিটির সাবেক মেয়র আতিকুল গ্রেপ্তার

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে রাজধানীরবিস্তারিত পড়ুন

  • ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক
  • ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
  • অবৈধভাবে ভারত যাওয়ার সময় ওএসডি হওয়া যুগ্ম সচিব আটক
  • সারজিস আলম: দেশের সিস্টেমগুলোতে ক্যান্সার ধরেছে
  • জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক
  • নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন
  • হত্যাকাণ্ডসহ সব অনভিপ্রেত ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • রাজধানীর শনির আখড়া ও ধনিয়ায় গুলিবিদ্ধ ৬
  • বিমানের লাগেজ থেকে সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার
  • মোবাইল ফোনে প্রশ্নপত্রের ছবি তোলায় শিক্ষকের কারাদণ্ড
  • বেনজীরের ঢাবি’র পিএইচডি ডিগ্রি বাতিলের প্রস্তাব
  • মতিউর গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে দেশেই আছেন