সাদুল্লাপুরে কোরবানির পশু জবাইয়ের ধারালো অস্ত্র বিক্রির হিড়িক
সাদুল্লাপুর (গাইবান্ধা) উপজেলা সংবাদদাতা, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম: আর মাত্র ক’দিন পর পবিত্র ঈদুল আযহা। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে বিভিন্ন হাট-বাজারে পশু জবাইসহ পরিচর্যা করার জন্য ধারালো অস্ত্র বিক্রির হিড়িক পড়েছে।
বিভিন্ন হাট-বাজার ঘুরে-ফিরে দেখা গেছে এসব ধারালো অস্ত্র বিক্রির হাল চিত্র। মানুষ ঈদে নিজেরাই পশু জবাইসহ পরিচর্যা করে থাকেন। গ্রাম-গঞ্জে কসাইদেরকে কোরবানির পশু পরিচর্যার কাজে খুব কম লাগানো হয়। এলাকার অসহায়, দুঃস্থ ও গরিব শ্রেণির মানুষদের দিয়ে এর পরিচর্যা করা হয়ে থাকে। প্রতি বছর কোরবানির জন্য নতুন নতুন ধারালো অস্ত্র ক্রয় করে থাকেন কোরবানি দাতারা। এ উপলক্ষ্যে কোরবানির এক মাস পূর্ব হতেই কামার শিল্পীরা ধারালো অস্ত্র তৈরি করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। অনেক কামার শিল্পী নিজেরাই তৈরিকৃত ধারালো অস্ত্র বাজারে নিয়ে পসরা বসিয়ে বিক্রি করে থাকেন। আবার অনেকে পাইকারি বিক্রি করে থাকেন।
কামার শিল্পী রনজিৎ কুমার সরকারের সাথে কথা হলে তিনি জানায়, কামারি ধারালো অস্ত্রপাতির চাহিদা সব সময় থাকে না। বিভিন্ন মৌসুম অনুযায়ী এর চাহিদা দেখা দেয়। বিশেষ করে পবিত্র ঈদুল আযহার সময় বিভিন্ন প্রকার ধারালো অস্ত্রের চাহিদা পাওয়া যায়। বর্তমান বাজারে ১টি বটি ২শ হতে ৫শ, ১টি দাই ৩শ হতে ৬শ, ১টি বড় চাকু ৫শ-১ হাজার, ১টি কুঠার ৬শ হতে ৯শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ঈদ উপলক্ষ্যে ক্রেতাগণের নিকট বটি, দা, কুড়াল, ছুরি, চাকুর চাহিদা ব্যাপক হারে বেড়ে যায়। আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে মেশিনের সাহায্যে তৈরিকৃত বিভিন্ন প্রকার ধারালো অস্ত্রপাতি বাজারে আসায় কামারি ধারালো অস্ত্রের চাহিদা অনেকটা কমে গেছে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় শয়নকক্ষ থেকে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় পান্নাবিস্তারিত পড়ুন
গাইবান্ধায় সাড়ে তিন বছরের শিশু ধর্ষণের চেষ্টায় যুবক গ্রেপ্তার
গাইবান্ধা সদর উপজেলায় সাড়ে তিন বছরের একটি শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা
এল. এন. শাহী, গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি: গাইবান্ধার ফুলছড়িতে যৌতুকের দাবীতেবিস্তারিত পড়ুন