সালমানের মামলায় মুম্বাই পুলিশের বিলম্ব বোধোদয়!
গাড়ি চাপা মামলায় আদালতের রায়ে বেকসুর খালাস পেয়েছেন ‘সাল্লু ভাই’সালমান খান। এর মাসখানেক পর মুম্বাই পুলিশের চৈতন্যোদয় হল। সম্প্রতি তদন্তে কী কী ফাঁক ছিল, তা জানিয়ে মুম্বাই পুলিশের অ্যাডিশনাল কমিশনার (ক্রাইম) কেএমএম প্রসন্ন সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্তাদের কাছে একটি সার্কুলার পাঠিয়েছেন।
সার্কুলারে বলা হয়-
১) ঘটনার দিন সালমান যে বারে বসে মদ্যপান করেছিলেন, পুলিশ সেই বারের বিল সংগ্রহ করেছিল, কিন্তু সেই বিলগুলো বারের মালিককে দিয়ে ‘সত্যায়িত’ করায়নি।
২) সেই রাতে সালমান ওই বার থেকে যে ‘ম্যারিয়ট হোটেলে’ গিয়েছিলেন, তার বিল ও পার্কিং লটের ‘ট্যাগ’পুলিশ জোগাড় করলেও সেগুলো চার্জশিটে উল্লেখ করেনি। ফলে, আদালতের ধারণা হয়েছে পুলিশ সে সম্পর্কে নিশ্চিত নয়।
৩) বারের কাগজপত্রও হাতে লেখা ছিল। যার কোনও আইনি বৈধতা নেই।
৪) ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য বান্দ্রা পুলিশ ফাঁড়িতে সালমানকে হাজির করানো হলেও তাঁর শুধুই রক্ত পরীক্ষা হয়েছিল।
৫) যে গাড়ি চাপা পড়ল (নারুলা), তার রক্ত পরীক্ষা ভাবা হাসপাতালে করা হলেও সালমানের রক্ত পরীক্ষা কেন জে জে হাসপাতালে করা হয়েছিল, তার কোনও বিশ্বাসযোগ্য কারণ পুলিশ আদালতে দেখাতে পারেনি।
৬) পরীক্ষার পর সেই সব রক্তের নমুনা ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য পাঠাতে প্রায় এক মাস বিলম্ব করা হয়েছিল।
৭) যে কনস্টেবল পরীক্ষার পর হাসপাতাল থেকে ওই রক্তের নমুনাগুলো থানায় ফেরত এনেছিল, তার বক্তব্য রেকর্ড করা হয়নি।
৮) পরীক্ষার জন্য সালমানের শরীর থেকে কতটা রক্ত টানা হয়েছিল, তার পুলিশি হিসেবেও গরমিল ছিল।
৯) রক্ত সংগ্রেহর সময় তদন্তকারী কর্মকর্তা মেডিকেল রিপোর্ট ঠিক ভাবে দেখে নেননি।
১০) দুই জায়গায় এফআইআরের বয়ান বদলানো হলেও কারণ দেখানো হয়নি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা
শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন
শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে
আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?
গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন