বৃহস্পতিবার, জানুয়ারি ৩০, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হলো কর্মকর্তাদের সঙ্গে রেলের আন্দোলনকারীদের বৈঠক

সারাদেশে কর্মবিরতিতে রয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। বন্ধ রয়েছে ট্রেন চলাচল। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা।

সোমবার মধ্যরাত থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। এরপর সৃষ্ট অচলাবস্থা নিরসনে আন্দোলনরত রেলের রানিং স্টাফ নেতাদের সঙ্গে মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে বৈঠকে বসেছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। তবে কোনো সমাধান ছাড়াই ওই বৈঠক থেকে বেরিয়ে গেছেন রানিং স্টাফ নেতারা।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের বিশেষ সহকারী ও জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সমন্বয়ক শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।

দুপুর দেড়টার দিকে কমলাপুর স্টেশনের ভিআইপি কক্ষে এই বৈঠক শুরু হয়। এরপর ২টা ৪৫ মিনিটের দিকে কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই রানিং স্টাফদের প্রতিনিধিরা সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন।

এরপর রানিং স্টাফদের প্রতিনিধি সাইদুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা দীর্ঘক্ষণ রেলসচিব, মহাপরিচালকের সঙ্গে বৈঠক করেছি। তবে কোনো সিদ্ধান্তে আমরা পৌঁছাতে পারিনি বলে ওই বৈঠক চলাকালীনই আমি চলে আসছি। আমাদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ যারা আছেন, বিষয়টি নিয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা করব। তবে আমরা আমাদের কর্মবিরতিতে অনড় আছি।”

এর আগে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সরাসরি কোনো যোগাযোগ হচ্ছে না। তাদের সঙ্গে পরোক্ষভাবে (ইনডিরেক্টলি) যোগাযোগ হচ্ছে। তখন ফাহিমুল ইসলাম বলেছিলেন, “আমাদের আলোচনার দ্বার খোলা আছে। তারা আসলে তাদের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে যেকোনো সময় ট্রেন চলাচল শুরু হতে পারে।”

কর্মসূচির পরিপ্রেক্ষিতে অচলাবস্থার বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কি-না, এমন প্রশ্নে সচিব বলেন, “অর্থ বিভাগের সঙ্গে কথা হয়েছে। এ রকম একটা মুহূর্তে তারা তো কিছু বলতে পারছে না। এ বিষয়ে আলোচনার সুযোগ আছে। উপদেষ্টা বলেছেন আলোচনা করবেন, সেখানে তারা অর্থ বিভাগের প্রতিনিধি নিয়ে যাবেন।”

উল্লেখ্য, মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন ও আনুতোষিক সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে জটিলতা নিরসন না হওয়ায় কর্মবিরতিতে গেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। কর্মবিরতির অংশ হিসেবে সোমবার দিবাগত রাত ১২টার পর শিডিউলে থাকা ট্রেনগুলোতে ওঠেননি রানিং স্টাফরা। ফলে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে কোনো ট্রেন ছেড়ে যায়নি। ফলে সারাদেশে বন্ধ রয়েছে ট্রেন চলাচল। রানিং স্টাফের মধ্যে রয়েছেন ট্রেনচালক, গার্ড ও টিকিট চেকার পদধারীরা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সময় যে বিষয়গুলো গুরুত্ব দেওয়া উচিত

বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘমেয়াদে আর্থিক নিরাপত্তার জন্য বিনিয়োগের কোনো বিকল্প নেই।বিস্তারিত পড়ুন

নিবন্ধনভুক্ত সব স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণ করার সিদ্ধান্ত

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের নিবন্ধনভুক্ত সব স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণেরবিস্তারিত পড়ুন

রোজা উপলক্ষে ফেব্রুয়ারি থেকে খোলা বাজারে চাল বিক্রি করবে সরকার

আসন্ন রমজান উপলক্ষে উপজেলা পর্যায়ে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সুলভবিস্তারিত পড়ুন

  • পাচার হওয়া টাকার সন্ধানে নিরীক্ষক নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
  • উপদেষ্টা মাহফুজ: ৭২ পূর্ব শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রাপ্য গুরুত্ব দেওয়া হবে
  • গাজা খালি করতে ট্রাম্পের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান মিশর-জর্ডান-হামাসের
  • ভারতে জিবিএস রোগে আক্রান্তে প্রথম মৃত্যু, আক্রান্ত ১০১
  • সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের যত সুবিধা
  • এ বছর থেকে ঢাবির অধীনে ভর্তি নেওয়া হবে না সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের
  • এবার নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের
  • প্রধান উপদেষ্টাকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদি
  • বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
  • টানা ৩ দিন কমতে পারে দিন-রাতের তাপমাত্রা
  • ঢাবি ভর্তি পরীক্ষায় ‘ড. ইউনূস-আবু সাঈদ-খালেদা জিয়া-বৈষম্যবিরোধী’ নিয়ে প্রশ্ন