সিনেমার ‘পোস্টার’ নিয়ে হতাশ পরীমণি
বাংলাদেশের সিনেমার পোস্টার নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন হালের আলোচিত অভিনেত্রী পরীমণি। বৃহস্পতিবার ভোর রাতে নিজের ফেসবুকে পেইজে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে এ অভিমত প্রকাশ করেন তিনি। নিচে তাঁর স্ট্যাটাসটি বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো।
সরি টু সে (দুঃখের সঙ্গে বলছি), প্রায় বেশিরভাগ সিনেমা মুক্তির সময় সিনেমাটার পোস্টার ডিরেক্টরের ফেসবুক ওয়ালে দেখে ডিরেক্টরকে আমার কল করতে হয়। যেখানে আমার শুধু ফেসকাটটাই ঠিক থাকে আর বডি পার্টস নিজেই চিনতে পারি না। তাঁদের ইচ্ছা মতো অঙ্গ সোজা করে নেন তাঁরা। পোস্টারে পোস্টার ডিজাইনারের নাম থাকে না। হি হি হি কি করে থাকবে ওই ডিজাইন তো একা করে না। ১০০ জন মিলে করলে তো আর ১০০ জনের নাম পোস্টারে ধরবে না। ওকে, এখন থেকে তাহলে ছবি শুরুর আগে পোস্টার শ্যুট হবে। যেটা বাংলাদেশ ছাড়া প্রায় সব ফিল্মে হয়। অপস! আবার কোন ডিরেক্টর ক্ষেপে যান কে জানে। বয়কট নিয়ম তো এখন। বাই দ্য ওয়ে (যাই হোক), আমি কোনো ডিরেক্টরকে অসম্মান করে বা কষ্ট দিয়ে কিচ্ছু বলিনি। আমি আমার অধিকার থেকে বলিছি, কারণ ছবিটা আমারও ছবি।
একজন ডিরেক্টর একজন প্রডিউসার যেমন চায় তাঁর ছবিটা ভালো হোক, ভালো চলুক, ঠিক আমিও সেটাই চাই। সো (সুতরাং), তফাৎটা কোথায়!!? তফাৎ হলো দর্শকের চাহিদা, রুচিবোধের দৌড় এর সাথে তাঁদেরও সমান তালে দৌড়াতে হবে।
আমি একজন দর্শক হিসেবে যদি বলি তাহলে, কেবল একটা স্টেজ এর দর্শক মাথায় রেখে পোস্টার না করে একটা ভালো গল্পের ওই গল্পকে মাথায় নিয়ে পোস্টার করেন। ছবি দেখার দায়িত্ব দর্শকের ওপর ছেড়ে দিতে পারবেন তখন। আপনি শুধু সুন্দর একটা ছবি বানানোর দায়িত্বটা নিন প্লিজ। আর যদি একান্তই আপনার দর্শকের চিন্তা করতেই হয়, তো নিজের ঘর থেকে শুরু করুন…
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেবিস্তারিত পড়ুন
কমলা হ্যারিসের ভোটের প্রচারণায় বাজবে এ আর রহমানের গান
আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসেরবিস্তারিত পড়ুন
উপদেষ্টা আদিলুর: পূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না
দুর্গাপূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেবিস্তারিত পড়ুন