বুধবার, জুলাই ২, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সুইপার থেকে সিরিয়াল ধর্ষক…পর্নো দেখে

পুলিশের হাতে ধরা পরেছে সিরিয়াল ধর্ষক রবীন্দ্রকুমার। পুলিশের জেরায় রবীন্দ্র যা যা স্বীকার করছে তা আপনার গাঁয়ে হিম ধরাবে। বন্ধুদের সঙ্গে মদ্যপান করার পর সে একেবারে অন্য মানুষ হয়ে যায়। এখনও পর্যন্ত রাজধানীর বুকে ১৫ শিশুর অপহরণ, ধর্ষণ ও খুনের সঙ্গে জড়িত বলে নিজ মুখেই স্বীকার করেছে রবীন্দ্র।

১৭ বছর বয়সে জীবনের প্রথম বড় অপরাধ করেছিল সে। মেট্রো নির্মাণ এলাকা থেকে এক শ্রমিকের মেয়েকে অপহরণ করে তাকে নির্মমভাবে ধর্ষণ করেছিল। তারপর দেহটি পুঁতে দিয়েছিল। কিন্তু ওই ঘটনার কোনো অভিযোগ দায়ের না হওয়ায় সেই অপরাধের কোনো রেকর্ড পায়নি পুলিশ।

রবীন্দ্রকুমার জানিয়েছে, ‘প্রথমবারই ধরা পরিনি, আর তার ফলে অপরাধ করার আত্মবিশ্বাস আরো বেড়ে গিয়েছিল।’ ২০০৯ সালে বিজয় বিহার থেকে এক শ্রমিকের ছেলেকে অপহরণ করে এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করে সে। এ ঘটনায় একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছিল ঠিকই, কিন্তু সাক্ষীর অভাবে ছাড়া পেয়ে যায় রবীন্দ্র।

বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকা অবস্থায় তাকে শনাক্ত করে ফেলায় বা তাকে প্রতিহত করার চেষ্টা করায় ১১ জনকে খুন করেছে সে।

এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, সাধারণতো দুপুরে বা ভোরের সময় অপরাধমূলক কাজ করতো রবীন্দ্র। বিভিন্ন কলোনিতে ঘুরে বেড়াতো সে। সেখানে যে বাচ্চারা বাড়ির বাইরে খেলা করতো বা দূরের শৌচালয় যেতো তাদের টাকা ও চকলেটের লোভ দেখিয়ে বাগে আনতো। কিন্তু কেউ রবীন্দ্রকুমারের লোভে পা না দিলে তার মুখ টিপে তুলে নিয়ে যেতো।

২০১১ সালে কাঞ্ঝাওয়ালা এবং মুণ্ডকা এলাকায় দুটি অপরাধের কথা স্বীকার করে নিয়েছে এ অপরাধী। ২০১২ সালে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য যখন সে আলিগড়ে আত্মীয়ের বাড়ি যায় সেখানে ১৪ বছরের দুই বান্ধবীকে টার্গেট করে। জোর করে তাদের ধর্ষণও করে। অবশ্য এই বিষয়ে কাউকে কিছু বলবে না এই শর্তে তাদের যেতে দেয় রবীন্দ্র।

সে এও স্বীকার করেছে যে, ওই এলাকাতেই আরো ৩ শিশুর উপর সে অত্যাচার চালিয়েছিল। ২০১৩ সালে নয়ডায় একই ধরনের আরো ২টি অপরাধ করে রবীন্দ্র।

পুলিশ জানিয়েছে, রবীন্দর স্বীকার করে নিয়েছে- সেখানকার একটি পরিবহন সংস্থায় পরিচ্ছন্নকর্মী হিসেবে কাজ করতো সে। সেখানেও একই ধরনের আরো ২টি ঘটনা ঘটিয়েছিল। পুলিশ তার দেয়া তথ্যগুলো যাচাই করে দেখছে।

পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মনোরোগ চিকিৎসকদের দিয়ে রবীন্দ্রর মানসিক অবস্থার পরীক্ষা করানো হবে। ব্রেন ম্যাপিং পদ্ধতিও ব্যবহার করা হতে পারে।

তদন্তকারী এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, জেরায় রবীন্দ্র জানিয়েছে- সে মূলত তার দুই বন্ধু ধর্মেন্দ্র ও কিষনের সঙ্গে পর্নো ছবি দেখতে দেখতে মদ্যপান করতো। এরপরই শিশুদের খোঁজে এখানে ওখানে ঘুরে বেড়াতো। নিজের জন্য নয়, বন্ধুদের জন্যও শিশুদের খুঁজে বেরাতো সে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীদের শহর খালি করারবিস্তারিত পড়ুন

  • সিলেটে মোহসিন আহমেদ চৌধুরীর বাসভবনে হামলা ও ডাকাতি
  • দাওয়াত খেতে গিয়ে হামলার শিকার আওয়ামী লীগের এক নেতা
  • এবার হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি রিয়াজ-চঞ্চল-মামুনুর রশীদসহ ১৪ শিল্পী
  • ফেমডম সেশনের নামে নির্যাতনের অভিযোগে দুই নারী গ্রেপ্তার
  • রাবিতে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনের দাবিতে বিক্ষোভ
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর পদ হারালেন গাজীপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি
  • ঢাকা উত্তর সিটির সাবেক মেয়র আতিকুল গ্রেপ্তার
  • ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক
  • ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
  • অবৈধভাবে ভারত যাওয়ার সময় ওএসডি হওয়া যুগ্ম সচিব আটক
  • সিলেটের জঙ্গি নেতা আব্দুল বারি ও শামসু জামিনে মুক্ত