সুচি’র পক্ষে মিয়ানমারের মুসলিমরা

জাতিগত নিপীড়ন শিকার যখন হচ্ছিল, তখন অং সান সু চিকে পাশে না পেলেও অন্যদের সঙ্গে তুলনামূলক বিচারে তার উপরই ভরসা রাখতে চাইছে বৌদ্ধপ্রধান মিয়ানমারের মুসলিম সম্প্রদায়।
আগামী ৮ নভেম্বরে দেশটির সাধারণ নির্বাচনের আগে রাজধানী ইয়াঙ্গুনে থাকা কয়েকজন মুসলিমের সঙ্গে কথা বলে এই ধারণা পাওয়া গেছে। বলা হচ্ছে, এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে মিয়ানমার প্রকৃত অর্থে গণতন্ত্রে পা রাখতে যাচ্ছে।
নির্বাচনী প্রচারে রাখাইন রাজ্যে গিয়ে সু চি বলেছিলেন জাতিগত ও ধর্মীয় বঞ্চনার হাত থেকে দেশের মানুষকে রক্ষা করা জরুরি। দেশের সব মানুষকে এক হতে হবে। একে অপরের প্রতি ঘৃণা ও ভীতি প্রদর্শন কোনো সফলতা বয়ে আনে না।
ইয়াঙ্গুনের মুসলিম ট্যাক্সিচালক ওয়েন নাইং জানান, আমরা আজ বৈষম্যের শিকার। আমার কয়েকজন আত্মীয়ও দেশছাড়া হয়ে কক্সবাজারের (বাংলাদেশের) শরণার্থী শিবিরে আছেন। দুঃখের কথা বলব কী?
দীর্ঘ সামরিক শাসনে জাতিগত নিপীড়নের শিকার হয়ে দেশছাড়া ৭/৮ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে আছে। তাদের ফেরত নিতে বাংলাদেশ বারবার আহ্বান জানিয়ে এলেও সাড়া মিলছে না।
ক্ষমতাসীন দল ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (ইউএসডিপি), ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি), ন্যাশনাল ইউনিটি পার্টি, ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট পার্টি, আরকান ন্যাশনালিস্ট পার্টি- সব দলের নেতারা রোহিঙ্গা ইস্যুটিকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ বললেও নির্বাচনকে সামনে রেখে ‘কৌশলগত’ কারণে স্পষ্ট করে কিছু বলছেন না।
রোহিঙ্গারা যারা বাংলাদেশে অবস্থান করছেন, তারা মিয়ানমারের নাগরিক নয়। তাদের বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার।
তবে ইউনাইটেড ন্যাশনাল কংগ্রেসের মুসলিম প্রার্থী হিন মো থেইন পূর্ব ইয়াঙ্গুনের মালদালে থেকে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন