সুন্দর মুখ দেখে গলে যাবেন না। এই মেয়ে আপনাকে আছাড় মারতে পারে!
সুন্দর দুটো চোখ দেখে একদম ভুলবেন না। পুতুলের মতো মুখ দেখে আদর করার ইচ্ছাও যেন কখনও না হয়। এই মেয়ে কিন্তু বলশালী।
সুন্দর দুটো চোখ দেখে একদম ভুলবেন না। পুতুলের মতো মুখ দেখে আদর করার ইচ্ছাও যেন কখনও না হয়। এই মেয়ে কিন্তু বলশালী। সুন্দর চোখ, আদুরে মুখের সঙ্গে রয়েছে পেশীবহুল পেটানো শরীর। ১৮ বছর বয়সি এই রাশিয়ান সুন্দরীর নাম জুলিয়া ভিন্স। তাঁর জনপ্রিয়তা দিনকে দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে ইনস্টাগ্রামে তাঁর ফলোয়ার সংখ্যাও বেড়ে চলেছে। পাওয়ারলিফটিংয়ে তিন-তিনটি বিশ্বরেকর্ড ইতিমধ্যেই করে বসে রয়েছেন জুলিয়া। রাশিয়ার মানুষজন জুলিয়াকে ‘পেশীবহুল পুতুল’ বলে আদর করে ডাকা শুরু করে দিয়েছেন। তাতে অবশ্য জুলিযার কিছু যায় আসে না। তিনি তা উপভোগই করেন। জুলিয়া বলছেন, ‘‘আমার খুব সুন্দর দুটো চোখ আছে। সেই সঙ্গে আমি শক্তিশালী। আমি ট্রেনিংয়ের সময় ১৮০ কেজি ওজন খুব সহজেই তুলে ফেলতে পারি। আমি আরও বলশালী হতে চাই। আরও বড় শরীরের অধিকারী হতে চাই।’’ জুলিয়ার সাফল্য, সৌন্দর্য, শারীরিক গঠন দৃষ্টি আকর্ষণ করে নিয়েছে পুরুষদেরও। কখনও তাঁকে গঞ্জনা শুনতে হয়, কেউ আবার তাঁকে ভর্ৎসনা করেন। জুলিয়া বলছেন, ‘‘যাঁরা আমার অ্যাথলেটিসিজম নিয়ে নেগেটিভ, তাঁরা আমাকে হিংসা করে।’’
১৫ বছর বয়সে জুলিয়া জিমে যাওয়া শুরু করেন। গোড়ার দিকে খেলাধুলোর প্রতি জুলিয়ার ভালবাসা ছিল না। শক্তি বাড়ানোর জন্য জুলিয়া জিমে যাওয়া শুরু করেন। ওয়েটট্রেনিং শুরু করেন। জিমে যাঁরা অনুশীলন করতে আসতেন, তাদের দেখে, অনুকরণ করে অনুশীলন শুরু করেছিলেন জুলিয়া। তখনই তিনি জীবনের মানে খুঁজে পান। সেই সময় থেকেই জুলিয়া স্থির করেন পেশীবহুল এক শরীর তৈরি করতে হবে তাঁকে। এভাবেই এগোতে এগোতে ছোট্ট জুলিয়া আজকের চ্যাম্পিয়ন পাওয়ারলিফটার জুলিয়া বনে যান।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন