সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সুপারস্টারের ছবি না চললে কি তাঁকেই দায়ী করা উচিত, কী বললেন অজয় দেবগণ

স্পষ্ট কথায় কষ্ট নেই অজয় দেবগণের। একগাদা কথা বলতে ভালবাসেন না। কিন্তু যে কোনও প্রসঙ্গে নিজের সত্যিকারের মতটাই দেন। শিগগিরই মুক্তি পাচ্ছে তাঁর নতুন ছবি ‘বাদশাহো’। তার আগে ইন্ডাস্ট্রির নানা দিক নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেতা।

‘বাদশাহো’ ছবিতে আপনিই কি বাদশাহো?
আমি একা নই। যে ছ’জনকে নিয়ে গল্প, তারা সকলে মিলে হল বাদশাহো। ‘বাদশা’ কথাটা হল একবচন, ‘বাদশাহো’ বহুবচন। এই ছ’জনই ভীষণ চালাক। কে যে কাকে ঠকাচ্ছে, বোঝাই যায় না! আর আমার চরিত্রটা খুব আর্দি, মাটির কাছাকাছি। একদিকে খুব স্মার্ট, স্ট্রং আবার ভীষণ আবেগপ্রবণ!

‘কচ্চে ধাগে’র সঙ্গে এই ছবিটার কি কোনও মিল রয়েছে?
আবহ ছাড়া আর কোথাও মিল নেই। ‘কচ্চে ধাগে’ আর ‘বাদশাহো’, দু’টো ছবিই তৈরি রাজস্থান এবং মরুভূমির আবহে।

জরুরি অবস্থার প্রেক্ষাপটে ছবি যখন, রাজনীতির প্রসঙ্গও রয়েছে নিশ্চয়ই?
না, তা নেই। ছবির প্রেক্ষাপট ইমার্জেন্সি ঠিকই, কিন্তু গল্পটা ওই ছ’জন চরিত্রের।

‘শিবায়’ ছিল টানটান অ্যাকশনে ঠাসা। ‘বাদশাহো’ও অ্যাকশন-ফিল্ম। পর পর অ্যাকশন-ছবি করতে ভাল লাগে?
‘বাদশাহো’ কিন্তু ঠিক অ্যাকশন-ফিল্ম নয়। অ্যাকশনের চেয়ে রোমাঞ্চ আর ড্রামা অনেক বেশি ছবিতে।

বিদ্যুৎ জামওয়ালের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন?
প্রথমবার কাজ করলাম ওর সঙ্গে। খুব মিষ্টি ছেলে। আর অ্যাকশনে দারুণ পারদর্শী। আমাদের একটা লড়াইয়ের দৃশ্য রয়েছে ছবিতে। উল্টোদিকের লোকটাও যখন ভাল অ্যাকশন করে, তখন এ ধরনের সিন পুরো জমে যায়!

আপনার নিজের কোনটা বেশি পছন্দ— সত্যিকারের অ্যাকশন করা, নাকি সিজিআইয়ের সাহায্য নিয়ে তৈরি অ্যাকশনের দৃশ্যগুলো?
সত্যিকারের অ্যাকশন। ‘শিবায়’এর কথা মনে করুন। ওখানে অ্যাকশনের দৃশ্যগুলো লার্জার দ্যান লাইফ হলেও বাস্তব। গাড়ি ওড়া, মানুষ ওড়া— ও সব নেই। তবে সিজিআই বাদ দিয়ে ছবি বানানোটা এখনকার দিনে অসম্ভব। আর কম্পিউটার-জেনারেটেড ইমেজারি ব্যবহার করা মানেই কিন্তু দৃশ্যে নতুন কিছু ক্রিয়েট করা নয়। অনেক কিছু ইরেজও করা হয় সিজিআই দিয়ে। আর অনেক কাজে লাগে। শুধু অ্যাকশন কেন, সাধারণ দৃশ্যগুলোতেও তো এখন সিজিআই ব্যবহার করা হচ্ছে!

আপনি মোটামুটি সব ধরনের ছবিতেই অভিনয় করে ফেলেছেন। সবচেয়ে সেফ জঁর কোনটাকে মনে হয়?
সেফ জঁর বলে কিছু হয় না। হতো যদি, তাহলে সকলে শুধু সেই জঁরের ছবিই বানাতেন। সব জঁরেই ভাল-খারাপ, দু’ধরনের ছবিই হয়।

আর ‘শিবায়’ পরিচালনার অভিজ্ঞতা…?
আমার খালি মনে হয়েছে, ছবিটা আরেকটু ছোট বানাতে পারতাম। তা ছাড়া ‘শিবায়’ নিয়ে আমার কোনও সমস্যা নেই।

ছবির বক্স অফিস কেমন হল, সেটা কি অভিনেতা হিসেবে প্রভাব ফেলে আপনার উপর?
আগে বক্স অফিস নিয়ে কেউ মাথা ঘামাতেন না, কারণ সংবাদমাধ্যম কিছু লিখত না। এখন লেখালিখি হচ্ছে বলে জিনিসটার গুরুত্ব যেন হঠাৎ বেড়ে গিয়েছে। আমায় যদি জিগ্যেস করেন, হ্যাঁ, বক্স অফিস ম্যাটার তো করেই। ছবির পিছনে যে টাকাটা খরচ হচ্ছে, তার পরিবর্তে কিছু লাভ তো হতে হবে! তবে বক্স অফিসটাই শেষ কথা নয়। দর্শকের ভালবাসা, প্রশংসা— একজন অভিনেতার কাছে এগুলোও সমান গুরুত্বপূর্ণ।

সলমন খানের ‘টিউবলাইট’, শাহরুখ খানের ‘যব হ্যারি মেট সেজল’, কোনওটারই তো বক্স অফিস ভাল না। ডিস্ট্রিবিউটররা টাকাও ফেরত চেয়েছেন এঁদের থেকে…।

মানবিক দিক থেকে কেউ যদি টাকা ফেরত দেন, খুব ভাল কথা। কিন্তু টেকনিক্যালি দেখতে গেলে এভাবে টাকা ফেরত চাওয়া যায় না। প্রযোজক হিসেবে আমি যদি লাভ করে থাকি আর আপনার কোনও লাভ না হয়, আমি নিশ্চয়ই নিজের লাভের অংশ আপনাকে দেব। কিন্তু টাকা ফেরতের দাবি তো আপনি করতে পারেন না!

তা ছাড়াও, কোনও সুপারস্টারের ছবি চলল না মানে কি কেবল তাঁকেই দায়ী করা উচিত?
একেবারেই না। সলমনের কথাই ধরা যাক। আগে যখন ওর একের পর এক ছবি একশো কোটি টাকা রোজগার করেছে, তখন কি ডিস্ট্রিবিউটররা ওঁকে বাড়িতে লাভের ভাগ দিয়েছেন? সব ছবির ভাগ্য তো সমান হয় না! কোনওটা চলবে, কোনওটা চলবে না। কিন্তু ব্যবসাটা তো ব্যবসাই!

দর্শকের হল’এ আসাও কমে যাচ্ছে না কি ইদানীং? কী মনে হয়, টিকিটের চড়া দামই দায়ী এর জন্য?
দায়ী হল আমাদের মধ্যে একতার অভাব। ইন্ডাস্ট্রির উচিত, একজোট হয়ে মাল্টিপ্লেক্সে টিকিটের দাম কমানোর দাবি করা উচিত। আবার দেখতে গেলে, মাল্টিপ্লেক্সগুলোরও তো খরচ রয়েছে! ল্যান্ড কস্ট, ইলেকট্রিসিটি বিল, সব দিতে হয় তাদের। ইনফ্লেশন একেই বলে!

অনেকেই এখন বলছেন, মিডিয়া স্ক্রিনিং বন্ধ করে দেওয়া উচিত। এই সব স্ক্রিনিং থেকে যে মতামত বেরিয়ে আসে, সেগুলো দেখেই নাকি অনেকে আর টিকিট কেটে ছবিটা দেখতে যান না…।

এই স্ক্রিনিংগুলোয় অনেকেই আসেন, যাঁদের রিভিউ করাটা উদ্দেশ্যই নয়। তাঁরা স্রেফ ছবি দেখে টুইট করেন। হয়তো টুইট করে দিলেন, ‘ছবিটা যা-তা’! এটা কি ঠিক? আরে, শুক্রবার অবধি অপেক্ষা করে তারপর টুইট করুন না!

দিওয়ালির স্লট তো আপনিই কব্জা করে রাখেন সাধারণত! ২০১৮ সালের দিওয়ালিতে কোনও ছবি রিলিজ করাচ্ছেন?
স্ট্র্যাটেজিটা বদলে ফেলেছি। ঠিক করেছি, এখন থেকে আগে ছবি বানানো শেষ করব, তারপর রিলিজ ডেট ঘোষণা করব। না হলে শেষ মুহূর্তে বড্ড চাপ পড়ে যায়। রিলিজ ডেট ঘোষণা করলেও সব সময় সেই দিনেই ছবির মুক্তি সম্ভব হয় না। আমার প্রোডাকশনে এখন পাঁচ-ছ’টা ছবি রয়েছে। কোনওটারই রিলিজ ডেট আগে থেকে ঘোষণা করব না।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা

শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন

শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে

আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন

আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?

গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন

  • বাবা দিবসে কাজলের মেয়ে শৈশবের ছবি পোস্ট করলেন
  • চলে গেলেন অভিনেত্রী সীমানা
  • শাকিবের সঙ্গে আমার বিয়ের সম্ভাবনা থাকতেই পারে: মিষ্টি জান্নাত
  • এবার পরিবারের পছন্দে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন শাকিব খান
  • বুবলী আগে থেকেই বিবাহিত, সেখানে একটি মেয়েও আছে: সুরুজ বাঙালি
  • এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা
  • অভিনেতা ওয়ালিউল হক রুমি মারা গেছেন
  • এক রোমাঞ্চকর অসমাপ্ত ভ্রমণ গল্প
  • পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন
  • শাকিব ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পুরুষের জায়গা নেই: বুবলী
  • সিনেমা মুক্তি দিতে হল না পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন নায়ক
  • বিশাখাপত্তনমে কয়েকদিন