সেই পঁচা খাবার খেয়েই শুটিং করেছি: দেব
ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা দেব। বাংলাদেশেও রয়েছে তার গ্রহণযোগ্যতা। ‘চাঁদের পাহাড়’ সিনেমার পর নির্মাতা কমলেশ্বর মুখার্জি নির্মাণ করছেন ‘আমাজন অভিযান’ শিরোনামের সিনেমা। সম্প্রতি এ সিনেমার শুটিং শেষ করে আমাজন (ব্রাজিল) থেকে কলকাতায় ফিরেছেন দেব।
আমাজনের মতো দুর্গম জঙ্গলে অবস্থান করা মোটেও সহজ কিছু নয়। আর সেখানে শুটিং করাটাও আরামদায়ক নয়। সম্প্রতি ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন তিনি। এ সময় আমাজনে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন এই অভিনেতা।
এ প্রসঙ্গে দেব বলেন, ‘আমাজন একদমই আলাদা। প্রকৃতির কাছে মানুষ যে কত অসহায় তা আমাজনে গিয়ে বুঝেছি। আমরা কতটা ক্ষুদ্র, নশ্বর তাও টের পেয়েছি। ছোট্ট একটা পিঁপড়ের মতোই আমাদের অস্তিত্ব। আর ওখানে সারা বছরই যেন ভাইরাসের মেলা বসে আছে। দিন-রাত সেখানকার মানুষ শুধু প্রাণ নিয়ে টিকে থাকার লড়াই করে যায়। স্বার্থ, হিংসা এসব নিয়ে তাদের ভাবার সময় কোথায়? কুমির, পিরানহা, বন্যা, জলোচ্ছ্বাসের সঙ্গে চলে লড়াই। ওখানে যে হোটেলে ছিলাম তা আসলে একটা হাউসবোট। সারা রাত শুধু দুলেছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘সন্ধ্যার পর মশারির ভেতরে বসতে হতো। এতো মশা। মশা আর বিষাক্ত পোকা। খাবারের ওপর পোকা, বাথরুমে পোকা। আর সেগুলো কী যে বিষাক্ত। চুলকাতে চুলকাতে রক্ত বেরিয়ে যেত। ইউনিটের সবার গায়ে দগদগে ঘা। শুটিংয়ের সময় জঙ্গলের ভেতর একসঙ্গে তিন-চারদিনের খাবার নিয়ে যাওয়া হত। ফ্রিজ নেই। গরমে খাবার পঁচে যেত। ফেনিয়ে উঠে দুর্গন্ধ ছড়াত। তবু সেই খাবার খেয়েই সবাই শুটিং করেছি।’
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা
শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন
শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে
আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?
গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন