সোমালীয় শরণার্থী থেকে কানাডার মন্ত্রী

শরণার্থী হিসেবে ১৯৯৩ সালে কানাডায় গিয়েছিলেন আহমেদ হুসেন। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৬ বছর। যুদ্ধবিধ্বস্ত সোমালিয়া থেকে কানাডায় পালিয়ে যাওয়া সেই আহমেদই দায়িত্ব পেলেন অভিবাসনসংক্রান্ত মন্ত্রণালয়ের।
চলতি সপ্তাহেই কানাডার অভিবাসনমন্ত্রী হিসেবে আহমেদের নাম ঘোষণা করা হয়। দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর মন্ত্রিসভার রদবদলের ফলে সুযোগটি পেয়েছেন তিনি। আহমেদকে সাবেক মন্ত্রী জন ম্যাককুলামের স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আহমেদের ঘনিষ্ঠ কয়েকজন বন্ধু জানিয়েছেন, আইনজীবী ও সমাজকর্মী হিসেবে পরিচিত আহমেদ তাঁর পূর্ব জীবনের অভিজ্ঞতাকে নতুন কর্মক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারবেন।
আহমেদের বন্ধু মাহামাদ অ্যাকর্ড জানান, কানাডার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েও তিনি (আহমেদ) শেকড়ের কথা ভুলে যাননি। তিনি বদলাননি। তাঁর আশপাশের মানুষ বদলেছে।
অ্যাকর্ড আরো জানান, কানাডায় বসবাসকারী সোমালিয়ার অভিবাসীদের নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতে আহমেদ কখনো দ্বিধা করেন না। সেটা দারিদ্র্য, কর্মসংস্থান কিংবা সোমালীয়দের বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়া, যা-ই হোক না কেন।
তবে সোমালিয়ার প্রতি সহানুভুতি থাকলেও কানাডার প্রতি আহমেদের টানও কম নয়। এক বক্তৃতায় আহমেদ বলেন, ‘আমি একজন কানাডীয়। যদিও আমার শেকড় সোমালিয়ায় এবং আমি এটা নিয়ে গর্ব করি। কিন্তু কানাডার প্রতি আমার অনেক দায়িত্ব রয়েছে। আমি একজন মূলধারার মানুষ। তাই শুধু সোমালীয়দের নিয়ে সীমাবদ্ধ থাকতে পারব না।’
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন