শনিবার, জুলাই ১২, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

স্কয়ারে ‘নকল ওষুধ প্রয়োগ’: তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

স্কয়ার হাসপাতালে বিএসএমএমএইউর এক অধ্যাপককে নকল ওষুধ প্রয়োগের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়ে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলেছে হাই কোর্ট।

রাজধানীর বেসরকারি নামি এই হাসপাতালটির বিরুদ্ধে নকল ওষুধ প্রয়োগের অভিযোগ তুলে তার প্রতিবিধান চেয়ে রিট আবেদন করেছিলেন ভুক্তভোগী অধ্যাপক ডা. এ এস এম জাকারিয়া স্বপন।

আওয়ামী লীগ সমর্থক চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাচিপের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স্বপনের সঙ্গে আবেদনে যুক্ত ছিল মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্ল্যাস্ট)।

‘নকল ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার শিকার হলেন ডাক্তার নেতা’ এবং ‘ভেজাল ওষুধে ক্ষতিগ্রস্ত রোগীরা অসহায়’ শিরোনামে প্রকাশিত দুটি সংবাদ প্রতিবেদন যুক্ত করে এই রিট আবেদনটি করা হয়।

বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের হাই কোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রুলসহ আদেশ দেয়।

রিট আবেদনকারীর আইনজীবী ইদ্রিসুর রহমান বলেন, তদন্ত কমিটি গঠন করতে স্বাস্থ্য সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্টকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

ওই অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন ও তদন্তের পরিপ্রেক্ষিতে চিকিৎসক জাকারিয়া স্বপনসহ অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত রোগীদের ক্ষতিপূরণ প্রদানের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে বলে এই আইনজীবী জানান।

স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহপরিচালক, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ফার্মেসি ইনচার্জ, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল ও স্কয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

ক্যান্সারে আক্রান্ত ডা. জাকারিয়া স্বপন স্কয়ার হাসপাতালে কেমোথেরাপি নিচ্ছিলেন। তিন মাসে উন্নতি না দেখে তিনি তথ্যাদি যাচাই করে নকল ওষুধ প্রয়োগের বিষয়টি ধরতে পারেন বলে প্রকাশিত সংবাদ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

সরকার সমর্থক এই চিকিৎসক পরে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলে অভিযোগও করেন।

অধ্যাপক জাকারিয়া স্বপন বলছেন, “যে নামকরা হাসপাতালে আমার কেমোথেরাপি চলছিল, সেখানে গত ১০ ও ১৭ ডিসেম্বর যে ওষুধের দুটি ডোজ আমাকে দেওয়া হয়, তা আসল ছিল না। ফ্রান্সের একটি কোম্পানির ওষুধ নকল করে দেওয়া হয়েছিল।

“ওই ওষুধে যে সাইটোটক্সিন উপাদান থাকার কথা ছিল, তা না থেকে অন্য কিছু দেওয়া ছিল। অথচ এ ওষুধের প্রতিটি ডোজের দাম রাখা হয় প্রায় ১৮ হাজার টাকা।”

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীদের শহর খালি করারবিস্তারিত পড়ুন

  • সিলেটে মোহসিন আহমেদ চৌধুরীর বাসভবনে হামলা ও ডাকাতি
  • দাওয়াত খেতে গিয়ে হামলার শিকার আওয়ামী লীগের এক নেতা
  • এবার হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি রিয়াজ-চঞ্চল-মামুনুর রশীদসহ ১৪ শিল্পী
  • ফেমডম সেশনের নামে নির্যাতনের অভিযোগে দুই নারী গ্রেপ্তার
  • রাবিতে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনের দাবিতে বিক্ষোভ
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর পদ হারালেন গাজীপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি
  • ঢাকা উত্তর সিটির সাবেক মেয়র আতিকুল গ্রেপ্তার
  • ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক
  • ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
  • অবৈধভাবে ভারত যাওয়ার সময় ওএসডি হওয়া যুগ্ম সচিব আটক
  • সিলেটের জঙ্গি নেতা আব্দুল বারি ও শামসু জামিনে মুক্ত