স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে স্বামী ফারুক সিকদারের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের ৪-এর বিচারক সালেহ উদ্দিন আহমদ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত ফারুক সিকদার আদালতে হাজির ছিলেন। তিনি আদেশ শুনে আদালতে কেঁদে ফেলেন।
রায়ে দণ্ডিতের পাশাপাশি আসামি ফারুক সিকদারকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে এবং এ টাকা বাদীকে দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফোরকান আলী সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার হতে আরো জানা যায়, ফারুক সিকদার পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার ছাইলাবুনিয়া গ্রামের আব্দুর রহমান সিকদারের ছেলে। তাঁর সঙ্গে গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার চণ্ডলতা গ্রামের সুরুজ মিয়ার মেয়ে পলি আকতারের সঙ্গে দেড় বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর তারা উভয় রাজধানীর খিলগাঁও নন্দীপাড়ায় বসবাস করতেন। বিয়ের পর বিভিন্ন সময় যৌতুকের দাবি করতেন ফারুক সিকদার। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাঁকে প্রায়ই মারধর করতেন।
আরো জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৪ মার্চ আসামি ফারুক সিকদার তাঁর স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এরপর তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় পলির বাবা সুরুজ মিয়া রাজধানীর খিলগাঁও থানায় নারী ও শিশু নিযাতন দমন আইনে মামলা করেন।
এ ঘটনায় ২০১৪ সালের ১৮ মার্চ সিআইডির পরিদর্শক আরিফ হোসেন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে ফারুক সিকদারের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে স্বামী ফারুক সিকদারের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের ৪-এর বিচারক সালেহ উদ্দিন আহমদ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত ফারুক সিকদার আদালতে হাজির ছিলেন। তিনি আদেশ শুনে আদালতে কেঁদে ফেলেন।
রায়ে দণ্ডিতের পাশাপাশি আসামি ফারুক সিকদারকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে এবং এ টাকা বাদীকে দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফোরকান আলী সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার হতে আরো জানা যায়, ফারুক সিকদার পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার ছাইলাবুনিয়া গ্রামের আব্দুর রহমান সিকদারের ছেলে। তাঁর সঙ্গে গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার চণ্ডলতা গ্রামের সুরুজ মিয়ার মেয়ে পলি আকতারের সঙ্গে দেড় বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর তারা উভয় রাজধানীর খিলগাঁও নন্দীপাড়ায় বসবাস করতেন। বিয়ের পর বিভিন্ন সময় যৌতুকের দাবি করতেন ফারুক সিকদার। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাঁকে প্রায়ই মারধর করতেন।
আরো জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৪ মার্চ আসামি ফারুক সিকদার তাঁর স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এরপর তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় পলির বাবা সুরুজ মিয়া রাজধানীর খিলগাঁও থানায় নারী ও শিশু নিযাতন দমন আইনে মামলা করেন।
এ ঘটনায় ২০১৪ সালের ১৮ মার্চ সিআইডির পরিদর্শক আরিফ হোসেন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে ফারুক সিকদারের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন
ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর
সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন
ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ
দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন