বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন, ৭ দিন পর বিয়ের পিঁড়িতে প্রবাসী প্রেমিকা

শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুরে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছেন এক প্রবাসী নারী। অবশেষে গতকাল সোমবার রাতে তাকে বিয়ে করে স্ত্রীর মর্যাদা দিয়েছেন প্রেমিক।

উপজেলার সখিপুর থানার উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাজার সংলগ্ন সরকারকান্দি গ্রামের সরকার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় ও উত্তর তারাবুনিয়া চেয়ারম্যানের সহযোগিতায় সোমবার রাত ১০টার দিকে এ বিয়ে হয় বলে জানা গেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই প্রবাসী মানিকগঞ্জ জেলার সিংগার থানার রায়দক্ষিণ গ্রামের মো. আকাল হোসেনের মেয়ে নারগিস আক্তার (৩৬)। তার প্রেমিক শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার তারাবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাজার সংলগ্ন সরকারকান্দি গ্রামের মৃত. অনু সরকারের ছেলে প্রবাসী ছালামত সরকার (২৯)।

প্রসঙ্গত, বাবার সংসারের হাল ধরতে কাজের জন্য ২০০৮ সালে লেবাননে পাড়ি জমান নারগিস আক্তার। ওই সালেই একই উদ্দেশ্যে ছালামত লেবাননে যান।

তখন ছালামতের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় নারগিসের। প্রথম বন্ধুত্ব পরে তারা প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। এরপর ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তারা বিয়ে করেন।

কিন্তু ২০১৬ সালের নভেম্বরে নারগিস ছুটিতে গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জে চলে আসেন। তখন ছালামত লেবানন। নারগিস বাংলাদেশে আসার পর থেকে তার কোনো খোঁজখবর নেননি ছালামত।

গত ৩০ জুন বাংলাদেশে আসেন ছালামত। দেশে আসার ঘটনা জানতে পেরে গত ৪ জুলাই মঙ্গলবার ছালামত সরকারের বাড়ি এসে হাজির হন নারগিস।

নারগিস আক্তার বলেন, সাতদিন হলো আমি আমার স্বামী ছালামত সরকারের বাড়িতে এসেছি। কিন্তু আমাকে স্ত্রীর মর্যাদা দিচ্ছিল না ছালামত। অবশেষে চেয়ারম্যানের সহযোগিতায় বাংলাদেশের আইনে বিয়ের রেজিস্ট্রি করিয়ে স্ত্রীর মর্যাদা দেয় ছালামত।

তিনি আরও বলেন, গতকাল সোমবার রাতে ছালামত সরকার আমাকে বিয়ে করেন। আমি আমার ভালোবাসার মর্যাদা পেয়েছি।

এ ব্যাপারে উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইউনুস সরকার বলেন, ছালামত খোঁজখবর না নেয়ায় মানিকগঞ্জ থেকে গত মঙ্গলবার এক প্রবাসী নারী শরীয়তপুরের সরকারকান্দি গ্রামে চলে এসেছেন। আমি শুনেছি বিদেশে থাকতে তাদের নাকি বিয়ে হয়েছে এবং সাত বছর একসঙ্গে ছিলেন।

এ ঘটনা শুনে সোমবার সন্ধ্যার দিকে ছেলের পরিবার এবং মেয়েকে ডেকেছি। ডেকে এনে দুই পক্ষের কথা শুনে সমাধান দিতে চেষ্টা করি। অবশেষে রাত ১০টার দিকে কাজী ডেকে নারগিস ও সালামতের বিয়ে দেই।

জেলা জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রওশন আরা বেগম বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি। যেহেতু নারগিস ও সালামতেরর বিয়ে হয়েছে এটি লিগ্যাল কাজ হয়েছে। আমি চাই ওদের সংসার জীবন সুখের হোক।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে

ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. সারোয়ার জাহানবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন

নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়নগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকায় কোটা আন্দোলনকারী সংগঠকবিস্তারিত পড়ুন

  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • সিলেটে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত
  • চালু হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত হাট
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • সিলেটে ৯ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
  • সকাল থেকে ঢাকায় বৃষ্টি
  • রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর আত্মহত্যা
  • ছুটি শেষে কর্মচঞ্চল আখাউড়া স্থলবন্দর
  • নোয়াখালীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগ
  • নান্দাইলে চাচাতো ভাইয়ের হাতে চাচাতো ভাই খুন
  • সিলেট বিভাগের বন্যা ভয়ঙ্কর রুপ নিচ্ছে
  • সবুজবাগে পরিবেশমন্ত্রীর সেলাই মেশিন বিতরণ