স্ত্রী অন্যের শয্যাসঙ্গিনী, মুখ বুজে মানতে বাধ্য স্বামী

সান ফ্রান্সিসকোয় নিজের বাড়ি, সাজানো বাগান, স্বামী, ভালবাসা— এর থেকে বেশি আর কী-ই বা চাইতে পারেন একজন নারী? কিন্তু রবিন রিনাল্ডির জীবন ছিল একেবারে ফাঁকা, শূন্য। সেই শূন্যতা ভরাট করতেই ‘ব্যভিচারী’ হয়েছেন তিনি।
রবিনের কোল ছিল শূন্য। ‘মা’ ডাক শোনেননি তিনি। ১৭ বছরের বিবাহিত জীবন। কিন্তু স্বামী স্কট ম্যান্সফিল্ড রাজি ছিলেন না। সন্তানে তিনি অনাগ্রহী বরাবর। রবিনের চাপাচাপিতে শেষ পর্যন্ত বন্ধ্যাত্বকরণের রাস্তায় যান।
রবিন বুঝে যান, এর পরে আর তাঁর পক্ষে মা হওয়া সম্ভব নয়। সমান্তরালভাবে বাড়তে থাকে দু’জনের মানসিক এবং শারীরিক দূরত্ব। শরীর এবং মনের খিদে মেটাতে এর পরেই রবিন ঠিক করেন, আর নয়। এভাবে নিজেকে তিলে তিলে শেষ করে দেওয়ার কোনও অর্থ নেই।
রবিন বলেছেন, ‘‘বিয়ের আগে আমার তিনজন পার্টনার ছিল। কিন্তু বিয়ের পরে স্বামী ছাড়া আর কারও সঙ্গে মিলিত হইনি। আমি ঠিক করলাম, এভাবে শূন্য হাতে এই পৃথিবী থেকে ফিরে যাওয়ার কোনও মানে নেই। হয় ‘মা’ ডাক, নয়তো পূর্ণ যৌন আনন্দ— যে কোনও একটা সঙ্গে নিয়ে যাব।’’
এর পরে আসে সবথেকে কঠিন পর্ব। স্বামীকে বোঝানো। এক বছর ‘ওপেন ম্যারেজ’-এর প্রস্তাব। শর্ত ছিল তিনটি— প্রেমে পড়া যাবে না, দু’জনেরই বন্ধু এমন, কারও সঙ্গে সেক্স চলবে না এবং তৃতীয়ত, সেক্স করতে হবে সুরক্ষা নিয়েই।
একটি আলাদা ঘর ভাড়া নেন রবিন। সপ্তাহভর সেই ফ্ল্যাটেই থাকেন তিনি। সপ্তাহান্তে ফেরেন বাড়িতে। আপাতত এভাবেই চলছে সংসার।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন