সোমবার, এপ্রিল ৭, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পুরনো তথ্য নিয়ে কাজ করছে সরকার

সড়ক দুর্ঘটনা রোধে প্রয়োজন সর্বশেষ পাঁচ বছরের সড়কে দুর্ঘটনার তথ্য উপাত্ত। কিন্তু ব্ল্যাকস্পট ট্রিটমেন্টে সরকার যে রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে কাজ করছে তা ১৯৯৮ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এরই মধ্যে পরিবর্তন হয়েছে সড়কে দুর্ঘটনার গতি, প্রকৃতি ও স্থানে।

বুয়েটের এক্সিডেন্ট রিসার্স ইন্সটিটিউট ‘এআরআই’ বলছে, এ বিষয়ে বার বার চিঠি দেয়ার পরও নতুন তথ্য নিয়ে কাজ শুরু করেনি সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়।

সড়কের একই স্থানে বারবার দুর্ঘটনা ঘটা প্রতিবছর দুর্ঘটনার চিত্র একই ধরণের হওয়া এবং আহত নিহতের সংখ্যা নির্ণয় করে সে সড়কের বৈজ্ঞানিক কোনো ত্রুটি পাওয়া এ সব কিছুর সামঞ্জস্যে ঠিক করা হয় ব্ল্যাকস্পট।

১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য উপাত্ত নির্ণয় করে এক্সিডেন্ট রিসার্স ইন্সটিটিউট নির্ধারণ করে ২০৯ টি ব্ল্যাকস্পট। ‘ইম্প্রুভমেন্ট অব রোড সেফটি অ্যাট ব্ল্যাকস্পট অন ন্যাশনাল হাইওয়ে’ নামে এই প্রকল্পে ২০১৪ সালে অনুমোদন দেয়া একনেক। সেখানে নির্ধারণ করা হয় ১৪৪ টি ব্ল্যাকস্পট বরাদ্দ ১৬৫ কোটি টাকা। ততদিনে অনেক বাঁকা সড়ক যেমন সরল হয়েছে, তেমনি পরিধিও বেড়েছে অনেক সড়কের। পরিবর্তন ঘটেছে দুর্ঘটনার মূল স্থান।

যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, ‘৯৮ সালে ১১০ কি:মি: যে পয়েন্টকে বলা হতো এখন সেটি আর নেই। কিন্তু দুর্ঘটনা ঘটছে অন্য পয়েন্টে। কারণ এর মাঝে অনেক রাস্তা বাঁকা হয়েছে, আবার বাঁকা রাস্তা সোজা হয়েছে। যার ফলে সেটি এখন ঠিক থাকছে না।’

এর পরপরই ১২ ডিসেম্বর ২০১৫ মন্ত্রণালয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী, মন্ত্রণালয়ের সচিব ও প্রকল্প পরিচালকের বরাবর তিনটি চিঠি পাঠানো হলে। যাতে উল্লেখ করা হয়, সাত বছরের পুরনো উপাত্তের ভিত্তিতে ব্ল্যাকস্পটে কাজ করলে তা ফলপ্রসূ হবে না। সেই চিঠি অনুযায়ী দুর্ঘটনা প্রবণ স্থান সমূহ চিহ্নিত করা হলেও দুর্ঘটনার প্রকৃতি ও মাত্রা প্রকাশিত না হওয়ায় ব্ল্যাকস্পটে শুরু করা সরকারের কার্যক্রম সফল হবে না বলেও উল্লেখ করা হয়। কিন্তু তার কোনো তোয়াক্কা না করেই পুরনো তথ্যের ভিত্তিতেই কাজ শুরু করে সরকার।

বুয়েট অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট সহকারী অধ্যাপক কাজী সাইফুন নেওয়াজ বলেন, ‘যখন আমরা ব্ল্যাকস্পট ট্রিটমেন্ট যাবো তখন অবশ্যই তিন থেকে পাঁচ বছরের ডাটা লাগবে। ট্রিটমেন্ট করার জন্য মূল ইস্যু অবশ্যই জানতে হবে। আর সেটি যদি প্রদান করা না হয় আর যদি তাও না করে কাজে যায় তাহলে কতটা ফলপ্রসূ হবে তা বলা কষ্টকর।’

এদিকে ২০২০ সালের মধ্যে ড়কে দুর্ঘটনা ৫০ শতাংশ কমিয়ে আনার যে লক্ষ্যমাত্রা তা অর্জন করতে নতুন তথ্যের ভিত্তিতে কাজ করার কোন বিকল্প নেই বলে মনে করেন তারা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা সেই বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
  • দেশে ফিরেছেন মুহাম্মদ ইউনূস
  • মিরপুরে ঝগড়ার জেরে ‘সাততলা থেকে ফেলে’ যুবককে হত্যার অভিযোগ
  • ‘হলে থাকতেন-টিউশনি করতেন, এখন পাঁচ-ছয় কোটি টাকার গাড়িতে চড়েন’
  • শুক্রবার বৈঠকে বসছেন ইউনূস-মোদি
  • এসএসসি পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, যা বলছে শিক্ষা বোর্ড
  • মব-নারীবিদ্বেষ-তৌহিদি জনতা: দেশে চরমপন্থা বিকাশের সুযোগ সত্যি নাকি বিভ্রান্তি?
  • নাহিদ: আওয়ামী দুঃশাসনের ভুক্তভোগীদের কাছে ৫ আগস্ট অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা
  • দেশে গ্যাস অনুসন্ধানে মস্কোর সহযোগিতা চায় ঢাকা
  • ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে যে আহ্বান জানালো সৌদি আরব
  • ৬ ডলারে নামছে না রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা, কমছে ৫০ সেন্ট
  • আরও একমাস বাড়লো পাঁচটি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ