রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পুরনো তথ্য নিয়ে কাজ করছে সরকার

সড়ক দুর্ঘটনা রোধে প্রয়োজন সর্বশেষ পাঁচ বছরের সড়কে দুর্ঘটনার তথ্য উপাত্ত। কিন্তু ব্ল্যাকস্পট ট্রিটমেন্টে সরকার যে রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে কাজ করছে তা ১৯৯৮ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এরই মধ্যে পরিবর্তন হয়েছে সড়কে দুর্ঘটনার গতি, প্রকৃতি ও স্থানে।

বুয়েটের এক্সিডেন্ট রিসার্স ইন্সটিটিউট ‘এআরআই’ বলছে, এ বিষয়ে বার বার চিঠি দেয়ার পরও নতুন তথ্য নিয়ে কাজ শুরু করেনি সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়।

সড়কের একই স্থানে বারবার দুর্ঘটনা ঘটা প্রতিবছর দুর্ঘটনার চিত্র একই ধরণের হওয়া এবং আহত নিহতের সংখ্যা নির্ণয় করে সে সড়কের বৈজ্ঞানিক কোনো ত্রুটি পাওয়া এ সব কিছুর সামঞ্জস্যে ঠিক করা হয় ব্ল্যাকস্পট।

১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য উপাত্ত নির্ণয় করে এক্সিডেন্ট রিসার্স ইন্সটিটিউট নির্ধারণ করে ২০৯ টি ব্ল্যাকস্পট। ‘ইম্প্রুভমেন্ট অব রোড সেফটি অ্যাট ব্ল্যাকস্পট অন ন্যাশনাল হাইওয়ে’ নামে এই প্রকল্পে ২০১৪ সালে অনুমোদন দেয়া একনেক। সেখানে নির্ধারণ করা হয় ১৪৪ টি ব্ল্যাকস্পট বরাদ্দ ১৬৫ কোটি টাকা। ততদিনে অনেক বাঁকা সড়ক যেমন সরল হয়েছে, তেমনি পরিধিও বেড়েছে অনেক সড়কের। পরিবর্তন ঘটেছে দুর্ঘটনার মূল স্থান।

যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, ‘৯৮ সালে ১১০ কি:মি: যে পয়েন্টকে বলা হতো এখন সেটি আর নেই। কিন্তু দুর্ঘটনা ঘটছে অন্য পয়েন্টে। কারণ এর মাঝে অনেক রাস্তা বাঁকা হয়েছে, আবার বাঁকা রাস্তা সোজা হয়েছে। যার ফলে সেটি এখন ঠিক থাকছে না।’

এর পরপরই ১২ ডিসেম্বর ২০১৫ মন্ত্রণালয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী, মন্ত্রণালয়ের সচিব ও প্রকল্প পরিচালকের বরাবর তিনটি চিঠি পাঠানো হলে। যাতে উল্লেখ করা হয়, সাত বছরের পুরনো উপাত্তের ভিত্তিতে ব্ল্যাকস্পটে কাজ করলে তা ফলপ্রসূ হবে না। সেই চিঠি অনুযায়ী দুর্ঘটনা প্রবণ স্থান সমূহ চিহ্নিত করা হলেও দুর্ঘটনার প্রকৃতি ও মাত্রা প্রকাশিত না হওয়ায় ব্ল্যাকস্পটে শুরু করা সরকারের কার্যক্রম সফল হবে না বলেও উল্লেখ করা হয়। কিন্তু তার কোনো তোয়াক্কা না করেই পুরনো তথ্যের ভিত্তিতেই কাজ শুরু করে সরকার।

বুয়েট অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট সহকারী অধ্যাপক কাজী সাইফুন নেওয়াজ বলেন, ‘যখন আমরা ব্ল্যাকস্পট ট্রিটমেন্ট যাবো তখন অবশ্যই তিন থেকে পাঁচ বছরের ডাটা লাগবে। ট্রিটমেন্ট করার জন্য মূল ইস্যু অবশ্যই জানতে হবে। আর সেটি যদি প্রদান করা না হয় আর যদি তাও না করে কাজে যায় তাহলে কতটা ফলপ্রসূ হবে তা বলা কষ্টকর।’

এদিকে ২০২০ সালের মধ্যে ড়কে দুর্ঘটনা ৫০ শতাংশ কমিয়ে আনার যে লক্ষ্যমাত্রা তা অর্জন করতে নতুন তথ্যের ভিত্তিতে কাজ করার কোন বিকল্প নেই বলে মনে করেন তারা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

গ্যাস পাইপলাইনের মেরামত কাজ ও জরুরি স্থানান্তরের জন্য রবিবার দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে ‍সুবিধা পাওয়া যাবে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনিতে নতুন সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল।বিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

ঢাকা কলেজের বাস ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বুধবার সংঘর্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • শাকিব: আমার ক্যারিয়ারের সব বিগ হিট সিনেমা ঈদ ছাড়াই এসেছে
  • এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চান ৬১.১% মানুষ, সংস্কার শেষে ৬৫.৯%
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের সংঘর্ষ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ১০ মৃত্যু
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করার পরামর্শ কমিশনের
  • দেশের সংকটে যে সমাধান দেখছেন তারেক রহমান
  • যে কারণে প্রতিমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • ‘হেফাজতের আপত্তির মুখে’ নারায়ণগঞ্জে লালন মেলা বন্ধ
  • স্বর্ণের দামে ফের বড় লাফ, এগোচ্ছে নতুন রেকর্ডের দিকে
  • টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
  • রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
  • যে ৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা