রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

হাইড্রোজেন বোমার পর আমেরিকায় হামলার ক্ষেপণাস্ত্র চায় নর্থ কোরিয়া

পৃথিবীর অষ্টম পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে নর্থ কোরিয়া আত্মপ্রকাশ করে ২০০৬ সালে। এবার দেশটি হাইড্রোজেন বোমার অধিকারী যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং চীনের এলিট ক্লাবে ঢোকার ঘোষণা দিলো।

বুধবার এ বোমার সফল পরীক্ষা চালালোর পরই আলোচনায় উঠে আসে হাইড্রোজেন বোমার কার্যক্ষমতা থেকে শুরু করে পিয়ংইয়ংয়ের হাতে এ অস্ত্র থাকায় বিশ্ব কতোটা হুমকির মুখে পড়বে। যদিও যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে কোনো কোনো পশ্চিমা বিশ্লেষক নর্থ কোরিয়ার এ অর্জনকে দেখছেন বাড়তি প্রচারের অংশ হিসেবেই।

২০০৬, ২০০৯, ২০১৩’র পারমাণবিক পরীক্ষা চালানোর পর বুধবার প্রথমবারের মতো ভূগর্ভে হাইড্রোজেন বোমার সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি করে দেশটি। তাদের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত টেলিভিশনে বলা হয়, ৬ই জানুয়ারি সকাল ১০টায় দেশের প্রথম হাইড্রোজেন বোমার সফল পরীক্ষা চালানো হয়েছে।

যদি নর্থ কোরিয়ার এ দাবি সত্যি হয়েই থাকে তাহলে কমিউনিস্ট মতাদর্শের দেশটির পরমাণু সক্ষমতা আরেক ধাপ বাড়লো।

হাইড্রোজেন বোমার সক্ষমতা:
বিশ্ব পারমাণবিক বোমার ধ্বংসলীলা দেখলেও হাইড্রোজেন বোমার প্রয়োগ এখনও পৃথিবীর কোথাও হয়নি। তবে হাইড্রোজেন বোমা পারমাণবিক বোমার চেয়ে বহুগুণ বেশি শক্তিশালী।

একটি দেশ তখনই হাইড্রোজেন বোমা তৈরির দিকে এগোতে পারে; যখন তার প্লুটোনিয়াম ভিত্তিক পারমাণবিক অস্ত্র ভান্ডার যথেষ্ট শক্তিশালী হয়।

যুক্তরাষ্ট্রই একমাত্র পারমাণবিক বোমার প্রয়োগ চালিয়েছে। সেটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের ওপর। ১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেলা ওই পরমাণু হামলায় প্রায় ২ লাখ লোক মারা যায়। আহত হন আরো কয়েক লাখ মানুষ। কিন্তু দীর্ঘ বছর ধরে বংশ পরম্পরায় সেই হামলার ভয়বহতা এখনো বহন করছে জাপান।

আলোচনার শুরুটা নর্থ কোরিয়াকে ঘিরে হলেও এর শুরুটা এখন থেকে প্রায় ৮০ বছর আগে। এরপর থেকে বেশ কিছু দেশ এ বোমার অধিকারী হলেও নর্থ কোরিয়ার এ অর্জন বিশ্ববাসীর বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

মূলত ফিউশন ব্যবহার করে হাইড্রোজেন বোম তৈরি করা হয়ে থাকে। সূর্য যেভাবে শক্তি সংগ্রহ করে হাইড্রোজেন বোমাও ঠিক একই প্রক্রিয়ায় বিধ্বংসী হয়ে ওঠে। হাইড্রোজেনের ভারি আইসোটপগুলো চাপ সৃষ্টি করলে প্রচণ্ড বিস্ফোরণের সৃষ্টি হয়।

এ বোমাগুলো হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ব্যবহৃত পারমাণবিক বোমা থেকে কখনও কখনও হাজারগুণ শক্তিশালী হয়ে থাকে। একবার বিস্ফোরণের পর তাপ বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পারমাণবিক বিচ্ছুরণ বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে এর শক্তি বৃদ্ধি এবং ধ্বংস ক্ষমতাও বিষ্ময়কর।

এ পর্যন্ত পরীক্ষা চালানো সবচেয়ে শক্তিশালী হাইড্রোজেন বোমা হচ্ছে ‘জার বোমা’। ১৯৬১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন বোমাটির পরীক্ষা চালিয়েছিলো। যার সক্ষমতা ছিলো ৫০ হাজার কিলোটন বা ৫০ মেগাটন।

হাইড্রোজেন বোমা যেভাবে কাজ করে:
হাইড্রোজেন বোমা মূলত এক বাক্সের মধ্যে দুই বোমা। ফিউশনের মধ্যে বিক্রিয়া শুরু হলে এটা কাজ শুরু করে। বোমাটি যতো বেশি তাপ শোষণ করতে পারে ততো বেশি ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। পরমাণু পেতে এটি নিউক্লিয়ার চেইন তৈরি করে। এই কারণে একে তাপ প্রয়োগিক পারমানবিক অস্ত্রও বলা হয়ে থাকে।

হাইড্রোজেন বোমার বক্সে একটি ছোট আকৃতির পারমানবিক বোমা ব্যবহার করা হয়। যা মূলত হাইড্রোজেন বোমার ফাটানোর কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। দুটি বিস্ফোরণই প্রায় একই সময়ে ঘটে।

যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং চীনের অস্ত্র ভান্ডারে এ ধরণের হাইড্রোজেন বোমা রয়েছে। উপমহাদেশের পরমাণু শক্তিধর দু’দেশ ভারত ও পাকিস্তানের  কাছে পারমাণু অস্ত্র থাকলেও তাদের থার্ম-নিউক্লিয়ার অর্থ্যাৎ হাইড্রোজেন বোমা নেই বলেই ধারণা করা হয়।

হাইড্রোজেন বোমার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:
পৃথিবীর ইতিহাসে পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করা হলেও এখন পর্যন্ত হাইড্রোজেন বোমার ব্যবহার হয়নি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানকে আত্মসমর্পনে বাধ্য করতে যুক্তরাষ্ট্র দেশটির হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা ফেলে।

বলা হয়ে থাকে হাইড্রোজেন বোমার ব্যবহারে পৃথিবী ধ্বংসের কাছাকাছি পৌঁছে যাবে। সে সম্ভবনাও তৈরি হয়েছিলো একবার। ১৯৬২ সালে সাবেক সেভিয়েত ইউনিয়ন কিউবায় মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাইলে হাইড্রেজেন বোমা ব্যবহারে সিদ্ধান্ত প্রায় নিয়েই ফেলেছিলো যুক্তরাষ্ট্র ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন।

তবে পরবর্তীতে বিশ্ব পারমাণু শক্তিধর দেশগুলো পরমাণু অস্ত্র  উৎপাদন কমিয়ে আনার জন্য কাজ করছিলো। কিন্তু গেলো দশকে কোল্ড ওয়ারের সময় রাষ্ট্রগুলো তাদের অস্ত্র ভান্ডার আরও সমৃদ্ধ করেছে।

পারমাণবিক এবং হাইড্রোজেন বোমা অর্জনকারী দেশ:
১৯৪৫ সালের ১৬ জুলাই যুক্তরাষ্ট্র নিউ মেক্সিকোতে সর্বপ্রথম পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা চালায়। এছাড়া সোভিয়েত ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, চীন, ভারত এবং পাকিস্তান বিভিন্ন সময়ে পারমাণবিক সক্ষমতা অর্জন করেছে।

এইসব দেশগুলোর বাইরে ইসরাইলের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে বলে ধারনা করা হয়। তবে আনুষ্ঠানিক ভাবে ইসরাইল কখনো কা স্বীকার করেনি।

পারমাণবিক বোমা আবিষ্কারের পর থেকে এখন পর্যন্ত আটটি দেশ প্রায় দু’হাজার বার পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্র, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্য ১৯৬৩ সালে ভূমিতে পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা নিষিদ্ধের ব্যাপারে একটি চুক্তি সই করে।

সর্বশেষ সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৯০ সালে ভূগর্ভে পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা চালায়। এরপর ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে রাশিয়া হওয়ার পর আর কখনও তারা পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা চালায়নি।

তবে ১৯৯১ সালে যুক্তরাজ্য, ’৯২-এ যুক্তরাষ্ট্র এবং ’৯৬-এ চীন এবং ফ্রান্স শেষ বারের মতো পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা চালায়।

দক্ষিণ এশিয়ার দু’দেশ পাকিস্তান এবং ভারত ’৯৮ সালে শেষবারের মতো পারমাণবিক পরীক্ষা চালায়। সর্বশেষ ২০০৬, ’০৯, ’১৩ সালে পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা চালায় নর্থ কোরিয়া। আর এবছরের শুরুতে ৬ তারিখে পরীক্ষা চালায় হাইড্রোজেন বোমার।

নর্থ কোরিয়া হাইড্রোজেন সক্ষমতা অর্জন বিতর্ক:
এটা এখনও পরিষ্কার নয় যে নর্থ কোরিয়া হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষা চালিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু বিজ্ঞানী নাভাস দাবী করেন-নর্থ কোরিয়া হাইড্রোজেন বোমা তৈরির মতো সক্ষমতা অর্জন করেনি।

একে ২০১৩ সালে নর্থ কোরিয়ার কোরিয়ার চালানো পারমাণবিক অস্ত্রের অন্য সংস্করণ হতে পারে বলেও দাবি করেন তিনি।

বুধবার নর্থ কোরিয়ার চালানো ওই পরীক্ষায় যে পরিমাণ আলোক বিচ্ছুরণ ঘটেছে; হাইড্রোজেন বোমার ক্ষেত্রে এর চেয়ে অনেক বেশি হওয়ার কথা বলে দাবি করেন নাভাস। তিনি বলেন, ‘তারা হয়তো হাইড্রোজেনের একটি আইসোটপ তাদের অস্ত্রে ব্যবহার করেছে। সেটিকেই এখন তার বিশ্বের কাছে হাইড্রোজেন বোমা বলের প্রচার করছে।

তবে এরপরও নাভাস মন্তব্য করেন, নর্থ কোরিয়ার পরমাণু প্রযুক্তিতে বেশ এগিয়েছে এবং তা বিশ্বের জন্য হুমকির কারণ।

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি:
নর্থ কোরিয়ার পারমাণবিক সক্ষমতা অর্জন করলেও তাদের কাছে আন্ত:মহাদেশীয় ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নেই। এ জন্য তারা এখনই যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকির কারণ নয় বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

এমনকি তাদের কাছে এমন কোনো ক্ষেপণাস্ত্রও নেই যে; তারা নর্থ কোরিয়া থেকে সব থেকে কাছে পশ্চিম উপকূল পর্যন্ত বোমা ছুঁড়তে পারবে। তবে সাউথ কোরিয়া, জাপান এবং ওই অঞ্চলে থাকা মার্কিন সামরিক ঘাটিগুলো হুমকির মুখে রয়েছে।

নর্থ কোরিয়ার পারমাণবিক বোমা কতোটা উন্নত:
নর্থ কোরিয়ার যেসব পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে সেগুলো এখনই মিসাইলে প্রতিস্থাপনের জন্য প্রস্তুত নয়। এজন্য তাদের আরও আধুনিক প্রযুক্তি আয়ত্ব করতে হবে। তবে পারমাণবিক প্রযুক্তি আয়ত্বের ক্ষেত্রে নর্থ কোরিয়া দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।

তবে সেখানে এ প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা বাইরের কেউ কেউ কাজ করছেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। একই সঙ্গে নর্থ কোরিয়ার সাবমেরিন থেকে ছোড়া ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষারও শঙ্কার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সমালোচকরা বলছেন, ‘এটা খুবই শঙ্কার বিষয় কারণ, এটা এমনই এক প্রযুক্তি যেটা ভিন্ন মাত্রার হুমকি হয়ে দেখা দিবে।

তারা আরও বলেন, ‘আমরা চাই না তারা হাইড্রোজেন বোমা এবং সাবমেরিন থেকে ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার প্রযুক্তি আয়ত্ব করুক।’

নর্থ কোরিয়ার লাগাম চীনের হাতে:
চীনই এক মাত্র দেশ-যার নর্থ কোরিয়ার ওপর প্রভাব রয়েছে। তারা ইচ্ছে করলে নর্থদের অগ্রগতি সীমিত করার ক্ষেত্রে কাজ করতে পারে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

তারা মনে করেন, ‘নর্থ কোরিয়া যদি চীনের বন্ধুত্ব হারায় তাহলে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। তখন তাদের এ অগ্রযাত্রা এমনিতেই থেমে যাবে।’

আন্ত:মহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র পেলে যুদ্ধে জড়াবে পিয়ংইয়ং?
এখনই  নর্থ কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্র কিংবা অন্য কোন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যাচ্ছে না বলে মত প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকরা। তবে তাদের পারমাণবিক সক্ষমতা আন্তর্জাতিকমানে উন্নিত হলে এবং তারা যদি আক্রমণের শিকার হয়; তখনই কেবল তারা যুদ্ধে যাবে বলে মনে করছেন তারা।

পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার পুরো বিশ্বের জন্য হুমকি উল্লেখ করে তারা বলেন, ‘পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার পুরো বিশ্বের জন্যই হুমকি। বিশেষ করে এখনকার মতো অস্থিতিশীল বিশ্বের জন্য।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ