বুধবার, নভেম্বর ৫, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

হাসনাত ছাড়াও সন্দেহভাজন আরো ২ জন

রাজধানীর গুলশানের হলি আর্টিসান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনায় জীবিত উদ্ধার ৩২ জনের মধ্যে ২-৩ জনকে সন্দেহভাজন হিসেবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া।

বৃহস্পতিবার ডিএমপি হেড কোয়ার্টার্সে নিজ কক্ষে তিনি একথা বলেন।

কমিশনার বলেন, ‘গুলশানে উদ্ধারকৃত ৩২ জনকে উদ্ধার করেছি। এদের মধ্যে অধিকাংশই সেদিন খেতে গিয়েছিল।তাদের মধ্যে ২-৩ জনকে আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করছি।’ এর মধ্যে একজন হাসনাত করিম। তবে বাকিরা কে সে ব্যাপারে তিনি কিছু জানাননি।

তিনি বলেন, এই মুহূর্তে সুস্পষ্টভাবে মন্তব্য করার সময় হয়নি। আমরা ২-১ জনকে সন্দেহ করছি। তাদের সংশ্লিষ্টতা আদৌ আছে নাকি তারা পরিস্থিতির শিকার হয়ে জঙ্গিদের মদদ দিয়েছে এ বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান কমিশনার।

যদিও গত ১১ জুলাই ডিএমপি জানিয়েছিল, গুলশানের থেকে জীবিত উদ্ধার কেউ পুলিশের কাছে আটক নেই।

এছাড়া ২ জুলাই যৌথ অভিযানের পর সেনাবাহিনীর আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে জানানো হয়, জীবিত উদ্ধার হয়েছে ১৩ জন। অবশ্য পরে জানানো হয় উদ্ধার লোকের সংখ্যা ১৩ জনের বেশি।

এছাড়া উদ্ধারদের মধ্যে হাসনাত করিম নামে এক ব্যক্তিকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়। জানা যায়, তিনি

২০১২ সালে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা থেকে চাকরিচ্যুত হোন। তবে তিনি ডিবি পুলিশ নাকি অন্য কোনো গোয়েন্দা সংস্থার হেফাজতে আছেন এ বিষয়টি এখনো পরিষ্কার নয়।

এতোদিন পরে এসে ডিএমপি কমিশনার জানালেন, দুই তিনজনকে তারা সন্দেহভাজন হিসেবে নিচ্ছেন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

মামলার ব্যাপারে কমিশনার বলেন, মামলাটি বর্তমানে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটি) ইউনিট তদন্ত করছে। তদন্তাধীন মামলায় কিছু কিছু তথ্য থাকে যা প্রকাশ করলে মামলার তদন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা সাসপেক্টরা পালিয়ে যায়। আমরা গুরুত্বপূর্ণ আলামত উদ্ধার করেছি। তিনটি আস্তানা পেয়েছি। এক কথায় বলতে পারি তদন্তে অগ্রগতি হয়েছে।

আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, একটা হামলার কতগুলো পর্যায় থাকে। প্রথম পর্যায় হল তাদের একত্রিত করা। দ্বিতীয় পর্যায় হল তাদের মগজ ধোলাই বা ব্রেন ওয়াশ করা। পরে তাদের ইকুইপমেন্ট দেয়া বা প্রশিক্ষণ দেয়া। এরপর তাদের আশ্রয় দেওয়া এবং সরাঞ্জামাদির সাপ্লাই দেয়া। এরপরেই অ্যাটাক। গুলশানের অ্যাটাকে ছিল ছয় জন। তারা ‘ইন অ্যাকশনে’ মারা গেছে। কিন্তু যারা রিক্রুটমেন্টের সঙ্গে জড়িত, প্রশিক্ষণের সঙ্গে জড়িত, অর্থ দেওয়ার সঙ্গে জড়িত, আশ্রয় দেওয়ার সঙ্গে জড়িত তাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। আমরা চারজন সন্দেহভাজনের ছবিসহ নাম প্রকাশ করেছি। এছাড়া বাসা ভাড়া দেয়ায় সাহায্য করেছিল তাদের ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করেছি।

গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিসানে জঙ্গি হামলায় ২ পুলিশ কর্মকর্তাসহ ২২ জন নিহত হয়। নিহতদের মধ্যে ১৭ জনই বিদেশি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলায় প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলার জন্যবিস্তারিত পড়ুন

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

  • যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭
  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত