বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

১৬ বছরের এক কিশোরীকে ৭ আইএস জঙ্গির বিয়ে

ঘটনা ১: ফরিদার (নাম পরিবর্তিত) বোন যখন সবে ১৬ বছরে পা দিয়েছে, ওরা তখনই তাকে তুলে নিয়ে যায়। ফরিদার বোন খুব সুন্দরী। তাই তাকে সাত-সাত জনের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখনও সিরিয়াতেই রয়েছে ফরিদার বোন। তাকে প্রত্যেক রাতে সাত-সাতটি ‘স্বামী’র শয্যাসঙ্গী হতে হয়। কোনও কোনও রাতে একই সঙ্গে তাকে শয্যাসঙ্গী হতে হয় তিন বা চারটি ‘স্বামী’র। ফরিদার বোনের ইচ্ছে-অনিচ্ছের ওপর কিছুই নির্ভর করে না।

তার সাত ‘স্বামী’র যখন যেখানে যেমন ইচ্ছে হবে, ফরিদার বোনকে তখনই সেখানে সেই ‘দাবি’ তেমন ভাবেই মেটাতে হবে। হবেই। ফরিদার কপাল একটু ভাল। সে ওই রোজ রাতের অত্যাচারের হাত থেকে রেহাই পেয়ে সবে ঘরে ফিরতে পেরেছে। তবে ফরিদার অভিজ্ঞতার ঝুলি ভরে একেবারে উপচে গিয়েছে! ফরিদা চোখের সামনে দেখেছে, একটা লোক পর পর চারটি মেয়েকে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করল।

একটি মেয়েকে পর পর দু’বার ধর্ষণ করল আধ ঘণ্টার মধ্যেই! আর একটি মেয়েকে ধর্ষণ করল তার ঘুম ভাঙিয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে। ফরিদা দেখেছে, মায়ের বুকের দুধ খাওয়া শিশুটিকে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে ওই মেয়েটির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল একটি লোক। তার পর আরও তিনটি লোক ঝাঁপিয়ে পড়ল ওই মেয়েটির ওপর। ফরিদার কথায়, ‘‘মেয়েটিকে ছিঁড়ে ওরা (আইএস জঙ্গি) ফালাফালা করে দিল।’’


ঘটনা ২:
ফরিদার নিজের গল্পটাও কম মর্মান্তিক নয়। ফরিদাও দেখতে বেশ চটকদার ছিল। গায়ের রং ফেটে পড়ছে। যেমন চোখ, তেমনই তার ‘ক্লিভেজ’। ফরিদাকে এ সবের ‘খেসারত’ দিতে হয়েছে নির্মম ভাবে। ফরিদাকে বিয়ে করতে হয়েছিল পাঁচ জনকে। আইএসের পাঁচ জঙ্গিকে বিয়ে করতে বাধ্য করা হয়েছিল ফরিদাকে। ফরিদার কথায়, ‘‘একেক জন আমাকে কিনেছে।

আমাকে নিয়ে যতটা পারে, ফুর্তি করেছে। রাতের পর রাত। আমাকে দিনেও ঘুমোতে দেয়নি ওদের প্রয়োজন মেটাতে। তার পর আমাকে অন্য আরেক জনের কাছে বেচে দিয়েছে। আমার প্রথম ‘স্বামী’র এক বন্ধুর আমাকে দেখে ভাল লেগে গেল। সে আমাকে কিনে নিয়ে গিয়ে আমাকে নিয়ে ক’দিন ধরে খুব ফুর্তি করল। তার পর শখ ফুরোলে আমাকে তার আরেক বন্ধুর কাছে বেচে দিল। এই ভাবে পাঁচ জন আমাকে কিনেছে, চার জন বেচেছে।

আমার পাঁচ-পাঁচটা ভাইকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ওরা কুপিয়ে কুপিয়ে খুন করেছে। কিরকুকে আমার বাড়ি ভেঙে তছনছ করে দিয়েছে। যে ভাবে আমার ভাইদের ওরা খুন করেছে একের পর এক, আমার বাড়ি তছনছ করেছে, তা আমি ১০০ বছরেও ভুলতে পারব না।

আমি এখনও কাঁদি ওদের কথা ভেবে। আমার স্বামী এখনও বেঁচে রয়েছে। কিন্তু, তার কাছে মুখ দেখাব কী করে? আমি তো আর কখনওই সুখী করতে পারব না আমার আদত স্বামীকে!

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ