শনিবার, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

২০২৩ সালে পায়রা বন্দর হবে বিশ্বের অন্যতম : শাজাহান খান

নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, বিশ্বমানের একটি আধুনিক বন্দর নির্মাণের ক্ষেত্রে আরো একধাপ এগিয়ে গেল পায়রা বন্দর। এ ক্ষেত্রে চীনা দুটি কোম্পানি এগিয়ে এসেছে।

বৃহস্পতিবার নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে চীনের দুটি কোম্পানির সঙ্গে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের তিনটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর (এমওইউ) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রীর উপস্থিতিতে এমওইউ’তে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) কমডোর মো. সাইদুর রহমান এবং চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোং লিমিটেডের (সিএইচইসি) পক্ষে যুগ্ম ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএল জেং নানহাই ও চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন লিমিটেডের (সিএসসিইসি) পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক লি শুজিয়াং স্বাক্ষর করেন।

এ সময় নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায় উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রী বলেন, বন্দরের উন্নয়ন কাজকে ত্বরান্বিত করতে বন্দরের মূল অবকাঠামো নির্মাণ, তীর রক্ষাবাঁধ ও আবাসন এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের স্থাপনা নির্মাণে চীন এগিয়ে এসেছে।

তিনি বলেন, বন্দরের মূল অবকাঠামোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সংযোগ ব্রিজ, রাস্তা, বন্দরের জন্য অত্যাবশ্যক অবকাঠামোসহ পয়ঃনিষ্কাশন, জলনিষ্কাশন আন্তঃসড়ক সংযোগ, রেল যোগাযোগ ইত্যাদি।

সিএইচইসি বন্দরের মূল অবকাঠামো নির্মাণের কাজটি করবে।

নৌমন্ত্রী বলেন, নদীর তীর রক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে বন্যা প্রতিরোধ, ভূমি ক্ষয়রোধ ইত্যাদি প্রতিরোধ করা সুদৃঢ় হবে। তীর রক্ষাবাঁধ ও আবাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতের স্থাপনা নির্মাণ করবে সিএসসিইসি। এ তিনটি উন্নয়ন কম্পোনেন্ট জিটজির আওতায় বাস্তবায়িত হবে।

তিনি বলেন, আজকের সমঝোতা স্মারকপত্রসমূহ স্বাক্ষরের মাধ্যমে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ আধুনিক বন্দর নির্মাণের যাত্রার ক্ষেত্রে আরো একধাপ এগিয়ে গেল।

পায়রা বন্দরে উন্নয়ন কাজকে ১৯টি কম্পোনেন্ট বিভক্ত করা হয়েছে। আলোচ্য তিনটি কম্পোনেন্টের কাজ জিটুজি ভিত্তিতে বাস্তবায়নের জন্য কমিটি সুপারিশ দাখিল করেন। নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সিএইচইসি এবং সিএসসিইসির সঙ্গে আলোচ্য তিনটি এমওইউ স্বাক্ষরের অনুমোদন দেয়।

এ তিনটি কম্পোনেন্টকে পায়রা বন্দরের ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এইচআর ওয়ালিংফোর্ড পায়রা বন্দরের বিস্তারিত হাইড্রোলিক ও বাস্তবতা সংক্রান্ত সমীক্ষা প্রতিবেদনে নদী তীর রক্ষা, মূল বন্দর অবকাঠামো এবং জনকল্যাণ সংক্রান্ত কার্যক্রম, যেমন-গৃহায়ণ, স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা সুবিধাদি নির্মাণের সুপারিশ করেছে।

উপরোক্ত তিনটি কম্পোনেন্ট বাস্তবায়নের পর ২০১৯ সালকে টার্গেট ধরে পূর্ণাঙ্গ বন্দর উন্নয়নের জন্য অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে কন্টেইনার টার্মিনাল, বাল্ক টার্মিনাল, পেসেঞ্জার টার্মিনাল, টাগ বোট সংগ্রহ, বিদ্যুৎ প্ল্যান স্থাপন, নৌ সংরক্ষণ সুবিধা নির্মাণ ইত্যাদি কাজ হাতে নেয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর হিসেবে পায়রা সমুদ্রবন্দর উদ্বোধন করেন। পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় দেশের এ তৃতীয় সমুদ্রবন্দর ইতোমধ্যে সীমিত আকারে পণ্য খালাস কার্যক্রম শুরু করেছে। রাবনাবাদ চ্যানেলের পশ্চিম তীরে ৭ হাজার একরের অধিক ভূমিজুড়ে বন্দরটি নির্মিত হচ্ছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ঢাকা-অটোয়ার সম্পর্ক জোরদারে তৌহিদ ও মেলানির আলোচনা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলিবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূস

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্বগ্রহণের পর প্রথম বিদেশ সফরেবিস্তারিত পড়ুন

আন্দোলনের সকল শহিদ এবং আহতদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে: নাহিদ ইসলাম

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সকল শহিদ এবং আহতদের নাম তালিকায়বিস্তারিত পড়ুন

  • ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ছাড়াল ২৬ হাজার, মৃত্যু বেড়ে ১৩৮
  • ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় দেশ গঠনের আহ্বান ছাত্রশিবিরের
  • আওয়ামী লীগকে ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন অসম্ভব: জয়
  • দুর্গাপূজায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতের আহ্বান জিএমপি কমিশনারের
  • বার নির্বাচনে জালিয়াতি: আনিসুল হক, এম আমিন উদ্দিনসহ ৪০ জনের নামে মামলা
  • খেলাধুলায় কর্মোদ্দীপনা ও মনোবল বৃদ্ধি পায়: মাইনুল হাসান
  • দুর্গাপূজায় ভারত যাচ্ছে তিন হাজার টন ইলিশ
  • প্রচলিত দলগুলো জনপ্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হলে তরুণদের দল গঠন করতে হবে: ফরহাদ মজহার
  • কলেজছাত্র ইলহামের চিকিৎসায় তারেক রহমানের বিশেষ উদ্যোগ
  • সম্প্রীতি নষ্ট করতে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: হাসান আরিফ
  • রাষ্ট্র সংস্কার ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার আহ্বানে ড. ইউনূসকে ৪ মার্কিন সিনেটরের চিঠি 
  • জাতিসংঘ অধিবেশনে বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা নিরসনের প্রচেষ্টাই মূখ্য হয়ে উঠবে