বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

২,৩৬৭ গেরিলার স্বীকৃতি, রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন

একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেয়া দুই হাজার ৩৬৭ জন গেরিলা মুক্তিযোদ্ধার তালিকা সম্বলিত গেজেট বাতিলের প্রজ্ঞাপন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।

রবিবার সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে এ আবেদন করা হয়। আবেদনের বিষয়টি অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার জেনারেল মুরাদ রেজা সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আবেদন করা হয়েছে। আগামী রবিবার এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে।

বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর ও আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের বেঞ্চ গত ৮ সেপ্টেম্বর এবিষয়ে একটি রুলের নিষ্পত্তি করে দুই হাজার ৩৬৭ জন গেরিলা মুক্তিযোদ্ধার সনদ প্রদান বিষয়ে গেজেট বাতিলকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন।

রায় ঘোষণার পর রিট আবেদনকারীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, গেরিলা বাহিনীর ২৩৬৭ জনের তালিকা সম্বলিত প্রকাশিত গেজেট বাতিলের প্রজ্ঞাপনকে আদালত অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছে। সেইসঙ্গে তাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রাপ্য সম্মান, মর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

মামলা সূত্র জানা গেছে, ২০১৩ সালের ২২ জুলাই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় গেরিলা বাহিনীর সদস্য কমরেড মণি সিংহ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ, পঙ্কজ ভট্টাচার্যসহ দুই হাজার ৩৬৭ জনকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু ২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর ওই প্রজ্ঞাপনটি বাতিল করে সরকার। এই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে আদালতে একটি রিট আবেদন করেছিলেন ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পঙ্কজ ভট্টচার্য। পরের বছর ১৯ জানুয়ারি ওই আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ও বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের বেঞ্চ গেজেট বাতিলের প্রজ্ঞাপনের কার্যকারিতা তিন মাসের জন্য স্থগিত করে। সেই সঙ্গে দেয়া রুলে ওই প্রজ্ঞাপনটি কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষরকারী উপসচিব ও জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের মহাপরিচালকের কাছে জানতে চাওয়া হয়।

১৯৭১ সালে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের নেতা-কর্মীরা একটি গেরিলা বাহিনী গঠন করে মুক্তি সংগ্রামে অংশগ্রহণ নেয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গবন্ধুর কাছে অস্ত্রও সমর্পণ করেছিলেন এই গেরিলারা। আবেদনকারী পঙ্কজ ভট্টাচার্য বলেন, মুক্তিযুদ্ধকালীন অস্থায়ী সরকার এবং স্বাধীনতা-উত্তর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন সরকারসহ প্রতিটি সরকার এই বিশেষ গেরিলা বাহিনীকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল