বুধবার, অক্টোবর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

৩০ দিনের মধ্যে রিভিউ করতে পারবেন মওদুদ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের গুলশানের বাড়ি ছাড়াসংক্রান্ত আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মওদুদ চাইলে ৩০ দিনের মধ্যে রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করতে পারবেন।

আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে ৮০ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়।

এর আগে গতকাল মওদুদ আহমদের গুলশানের বাড়িসংক্রান্ত মামলায় রাজউকের করা আপিল মঞ্জুর করেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে তাঁর ভাই মনজুর আহমদের নামে মিউটেশন (নামজারি) করার জন্য হাইকোর্টের দেওয়া রায়ও বাতিল করেন সর্বোচ্চ আদালত।

প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে মওদুদ আহমদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকনউদ্দিন মাহমুদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। আদালতের রায়ের ফলে গুলশানের বাড়িটি মওদুদ আহমদের থাকছে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

পরে অ্যাটর্নি জেনারেল সাংবাদিকদের জানান, মনজুর আহমদের নামে নামজারি করতে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিলে রাজউকের করা আপিল মঞ্জুর করেছেন আদালত। তবে দুদকের মামলাটিতে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে মওদুদ ও তাঁর ভাই মনজুরের করা আপিল মঞ্জুর হয়েছে। তাই মামলাটি বাতিল হয়ে গেছে।

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন,‘এটা সরকারের বাড়ি নয়। আমাদের ক্রয়কৃত সম্পত্তি। আমরা আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করব।’

২০১০ সালের ১২ আগস্ট ওই বাড়িটি মনজুর আহমদের নামে মিউটেশন করার জন্য হাইকোর্ট রায় দেন। রাজউক এ রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল দায়ের করে ২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি। ২০১৪ সালের ৯ মার্চ আপিল বিভাগ রাজউককে আপিলের অনুমতি দেন। এরপর চলতি বছর এ মামলার শুনানি শেষে রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।

মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গুলশানে বসবাসরত মওদুদ আহমদের বাড়ির প্রকৃত মালিক ছিলেন পাকিস্তানি নাগরিক মো. এহসান। একপর্যায়ে বাড়িটির মালিকানার কাগজপত্রে এহসানের স্ত্রীরও নামও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁরা বাংলাদেশ ত্যাগ করলে ১৯৭২ সালে এটি পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকাভুক্ত হয়। ১৯৭৩ সালের ২ আগস্ট মওদুদ তাঁর ইংল্যান্ডপ্রবাসী ভাই মনজুরের নামে একটি ভুয়া আমমোক্তারনামা তৈরি করে বাড়িটি সরকারের কাছ থেকে বরাদ্দ নেন।

এমন অভিযোগ করে দুদকের উপপরিচালক হারুন-অর-রশিদ ২০১৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর অবৈধভাবে বাড়ি দখল ও আত্মসাতের অভিযোগে গুলশান থানায় মওদুদ ও তাঁর ভাই মনজুরের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।

তবে মওদুদ আহমদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, বাড়িটি সরকারি সম্পত্তি নয়, ব্যক্তিগত সম্পত্তি। তাঁর ভাই মালিকের কাছ থেকেই বাড়িটি কিনেছেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল