মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ইন্টারনেট ইউজার ৪৯ শতাংশ শিশুই সাইবার বুলিং-এর শিকার

শিশুদের ইন্টারনেটে সহজে প্রবেশাধিকারের কারণে বাবা-মায়েদের উদ্বেগের একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে সাইবার বুলিং। স্কুল শিক্ষার্থীরা একই ব্যক্তির দ্বারা উৎপীড়নের শিকার হচ্ছে অথবা অনলাইনে উত্যক্ত হওয়ার অভিজ্ঞতা অর্জন করছে। বাংলাদেশের ৪৯ শতাংশ শিশু এর শিকার হচ্ছে।

অনলাইনে শিক্ষার্থীদের কার্যক্রম ও আচরণবিধি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝে উঠতে সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি গবেষণা কারর্যক্রম পরিচালনা করেছে টেলিনর।

টেলিনর গ্রুপের প্রকাশিত নিরাপদ ইন্টারনেট গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটা অকপটে স্বীকার করতে হবে যে এশীয় অঞ্চলে ইন্টারনেটের অগ্রগতি বিশেষ করে শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের বিস্তৃতি এ অঞ্চলের তরুণদের জন্য বিশাল সম্ভাবনার সুযোগ নিয়ে এসেছে। তবে এ সম্ভাবনার পাশাপাশি অনলাইনে শিশুদের নিরাপদে রাখার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা ও অনলাইনের হুমকি থেকে তাদের সুরক্ষিত রাখাও জরুরী।

গবেষণা প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, সোশ্যাল নেটওয়ার্কে সহজে প্রবেশের সুযোগ থাকায় শিশুরা পারিপার্শ্বিক চাপের কারণে তাদের জন্য অনুপযোগী ওয়েবসাইট ভিজিট করছে কিংবা অনলাইনে অশালীন ভাষা ব্যবহার করছে। জরিপকৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৯ শতাংশ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী জানায়, পারিপার্শ্বিক চাপের কারণে তারা একবার হলেও এ ধরনের কাজ করেছে।

শিক্ষার্থীরা প্রায়শই, সাইবার বুলিং ও পারিপার্শ্বিক চাপের শিকার হয়। এরপর তাদের এ নেতিবাচক অভিজ্ঞতাকে সামাল দেয়ার ব্যাপারে তাদের দক্ষতা নিয়ে জিজ্ঞেস করা হলে বাংলাদেশের ৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী জানায়, তারা মনে করে নিজেরা অথবা বাব-মা ও শিক্ষকদের পরামর্শের মাধ্যমে তারা এ ধরনের সমস্যা সমাধান করতে পারবে।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, অনেক শিশুই অনলাইনে শব্দ ব্যবহারের প্রভাব সম্পর্কে বুঝে উঠতে পারে না। যার ফলে তারা অনেক সময় মনের আবেগ অনুযায়ী যে কোন শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করছে যা অতি সহজেই অন্যকে প্রভাবিত করছে।

বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলোসহ বিভিন্ন এলাকার ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সের ১ হাজার ৮শ’৯৬ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ইন্টারনেট বিষয়ক জ্ঞান নিয়ে জরিপ চালানো হয়।

টেলিনরের হেড অব সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি ওলা জো বলেন, ‘শীর্ষস্থানীয় মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে টেলিনর গ্রুপ ইন্টারনেটে সবার জন্য বিশেষ করে, তরুণদের মধ্যে নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে নিবেদিতভাবে কাজ করছে।’

ওলা জো বলেন, ‘যেহেতু, শিক্ষক ও বাবা-মা উভয়ই শিশুকে ইন্টারনেটে নিরাপদে রাখার জন্য তাদের সহয়তা করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেক্ষেত্রে পরিবার ও স্কুলের মধ্যে একটি ঘনিষ্ঠ এবংসহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক এ ব্যাপারে সামগ্রিক ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

কল-কারখানায় কোনো শিশুশ্রম নেই: প্রতিমন্ত্রী

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, প্রতিষ্ঠানিকবিস্তারিত পড়ুন

বেনাপোলের কিশোরী জোনাকির মরদেহ যশোরে উদ্ধার

যশোর শহরের রেলগেট পশ্চিমপাড়া মডেল মসজিদের পাশে একটি পুকুর থেকেবিস্তারিত পড়ুন

শিশুর স্কুল থেকে শেখা বদভ্যাস থামাবেন যেভাবে

স্কুল থেকে শিশুরা জীবনের দিকনির্দেশনা পেয়ে থাকে। প্রয়োজনীয় বিভিন্ন নিয়মকানুনবিস্তারিত পড়ুন

  • শিশুকে ‘ডব্লিউ পজিশনে’ বসতে বারণ করুন
  • ছুটিতেও চলুক জ্ঞানচর্চা
  • রাতে জন্ম নেয়া শিশুরা কেন ব্যতিক্রম? জেনে নিন
  • রাতে জন্মানো শিশুরা যেমন হয়
  • ধুলায় বাড়ছে শিশুর কাশি; কী করবেন?
  • বিশেষ যত্নে বড় করুন প্রতিবন্ধী শিশুকে
  • আপনার যে ভুলে সন্তান ক্লাসে অমনোযোগী!
  • যেভাবে আপনার কন্যা শিশুটির ক্ষতি করছে এ যুগের খেলনা
  • ‘আমি স্বাধীনতা দেখমু, আমি যুদ্ধ করুম’
  • শীতে শিশুর প্রস্তুতি
  • শিশুর নাকে পানি ঝরার সমস্যায় কী করবেন?
  • শীতে নবজাতকের যত্নে কী করবেন