বুধবার, অক্টোবর ৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

আইন মানলেন না মন্ত্রী, ফেসবুকে ঝড়!

সড়ক পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে যিনি দিনরাত ছুটে চলেন এ গলি থেকে ও গলিতে সেই সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবার নিজেই অসচেতনতার পরিচয় দিয়ে সমালোচনার ঝড় তুলেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে।

সম্প্রতি মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে তার নিজ এলাকার গ্রামের রাস্তায় মোটরসাইকেলে চড়ে সদলবলে মহড়া দিতে দেখা গেছে। তবে বিপত্তিটা তৈরি হয়েছে মোটরসাইকেলে চড়া নিয়ে নয়, মাথার হেলমেট নিয়ে। শোডাউনে কারো মাথায়ই হেলমেট ছিল না। এমনকি স্বয়ং মন্ত্রীর মাথায়ও না।

এ ঘটনার পর সোমবার (২৩ মে) বাংলাদেশের প্রথম মোটরসাইকেল ব্লগ দাবিদার বাইক বিডি নামের একটি গ্রুপ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের গ্রামের রাস্তায় মোটরসাইকেলে হেলমেটবিহীন একটা ছবি পোস্ট দিয়েছে। আর তা নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। ফেসবুকে বাইক বিডির প্রায় সাড়ে তিন লাখ লাইক রয়েছে। এ ছবি পোস্ট করার পর থেকে অনেককেই বিভিন্ন কমেন্টস করতে দেখা গেছে।

এদিকে মন্ত্রীর ছবি পোস্ট করে বাইক বিডি লিখেছে, ‘মাননীয় যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাহেব, কিছুদিন আগে সংবাদমাধ্যমে জানতে পারলাম আপনি মহাসড়কে বাইক থামিয়ে বাইকারদের হেলমেট না থাকার দরুন তাদের হেলমেট পরার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এই খবর শুনে আমাদের খুব ভালো লাগলো, কারণ আমরা বাইক বিডি থেকে গত সাড়ে ৩ বছর ধরে বাইকারদের মধ্যে হেলমেট ব্যবহার জনপ্রিয় করার উদ্দেশ্যে কাজ করে যাচ্ছি।’

গ্রুপটি আরো লিখেছে, ‘কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার হেলমেটবিহীন বাইকারের সাথে বাইক যাত্রার ছবি দেখে আমরা খুব মর্মাহত…’

আশা করি ভবিষ্যতে বাইকারদের হেলমেট ব্যবহারে উৎসাহিত করবেন এবং এই ধরনের হেলমেটবিহীন বাইক যাত্রা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ রইলো…’

মন্ত্রীর হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল যাত্রার ছবি ফেসবুক থেকে সংগ্রহের কথা উল্লেখ করেছে বাইক বিডি। এতে অনেকেই মন্তব্য করেছেন। তাদের মধ্যে এমডি সাগর নামে একজন মন্তব্য করেছে, ‘গ্রামের রাস্তা, ইটস ওকে, বাট এট লিস্ট হেলমেট সঙ্গে রাখা উচিত ছিলো।’

এমডি আতিকুর রহমান নামের আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘গ্রামের রাস্তায় কয়জন হেলমেট পরে চালায়।’

সালমান আহম্মেদ নামে একজন লিখেছেন, ‘এক্সিডেন্ট কি শুধু শহরের জন্য।’

তামিম আল মাহির অর্ক নামে একজন ছবি পোস্ট দিয়ে লিখেছেন, ‘এই জন্যেই কথায় বলে- “আগে নিজের চরকায় তেল দাও, পরে অন্যেরে দিও।”

যাই হোক, আমাদের কথার সঙ্গে কাজের সঙ্গতি অনেক ক্ষেত্রেই কম। আর তা কম বলেই আমাদের সার্বিক উন্নতি অগ্রগতির গতি মন্থর। তবে বিশেষ ব্যক্তিবর্গের কথা আর কাজে সামঞ্জস্য না থাকলে তা যে সাধারণের চোখ এড়ায় না সেটি আরো একবার প্রমাণ হলো। কেননা বিশেষদের বক্তব্যের উপর ভর করেই যে সমাজ রাষ্ট্রের গতি-প্রকৃতি নির্ধারিত হয়। আর নীতি-নির্ধারকদের এমন হেয়ালি আমজনতার কাছে অবশ্যই হয়তো কাম্য নয়। খাপছাড়াও বটে!

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

হত্যা মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র

বাড্ডা থানার একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্রবিস্তারিত পড়ুন

শনিবার বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এবি পার্টির বৈঠক

তৃতীয় দফায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারেরবিস্তারিত পড়ুন

বোয়ালমারীতে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে বিএনপি নেতা খন্দকার নাসিরের মতবিনিময়

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদবিস্তারিত পড়ুন

  • জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিরাপত্তা পরিষদের সমর্থন, নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
  • তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করছি: অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া
  • ছত্তীসগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ৩৬ মাওবাদী নিহত
  • ‘পুরোনো বন্ধুকে স্বাগত জানাতে পেরে খুবই খুশি’
  • মালয়েশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের নতুন উচ্চতায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা
  • ৯ বছর পর পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের কোনো পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • সিটের দাবিতে ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন, ছুটে এলেন উপাচার্য
  • বিপুল সম্পদ গড়েছেন পদত্যাগী অধ্যক্ষ, দুদকে অভিযোগ
  • ছাত্র আন্দোলনে বিজিবির ১০৩ সদস্য আহত হয়, বেশ কয়েকজন পুলিশের গুলিতে
  • ১৫-১৭ অক্টোবরের মধ্যে এইচএসসির ফল প্রকাশ
  • হোটেলে স্বামীকে পৈশাচিকভাবে হত্যা করে পালায় স্ত্রী, মামলা রুজুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার
  • মালদ্বীপ ও কাতারের সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি করবে বাংলাদেশ