রবিবার, ডিসেম্বর ৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

খোলা মাঠে প্রকাশ্যেই পঁচছে মানুষের মৃতদেহ! কিন্তু কেন?

খোলা মাঠের উপর রাখা সারি সারি তারের খাঁচা৷ প্রতিটির মধ্যে সযত্নে রাখা এক একটি মানুষের মৃতদেহ৷ প্রকাশ্যেই পচছে সেগুলি৷ কেয়ারটেকার এসে সেগুলির দেখভালও করছেন৷ এ দৃশ্য দেখে মনে হতেই পারে কোনও সাইকোপ্যাথের কাজ৷ কিন্তু তা নয়৷

তাহলে কেন এভাবে পঁচছে মৃতদেহ?

আমেরিকার এই ফার্মে ভিতরের দৃশ্য দেখলে শিউরে উঠবেন অনেকে৷ বিশ্বে এরকম ফার্ম একমাত্র এখানেই আছে৷ কিন্তু কেন প্রকাশ্যেই পচছে মানুষের মৃতদেহ? আসলে এই ফার্ম একটি গবেষণাগার৷ মানুষের মৃতদেহ এখানে রাখা হয়েছে বিশেষ পরীক্ষার জন্যই৷ মৃত্যুর পর দেহের পচন পরীক্ষার জন্যই বিজ্ঞানীরা এভাবে রাখেন মৃতদেহগুলিকে৷ শুধু খোলা জায়গাতেই নয়, বিভিন্ন পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে মৃতদেহগুলিকে পর্যবেক্ষণের জন্য রাখা হয়৷ যেমন জলে ডুবিয়ে বা গাড়ির মধ্যে রেখে পচনের হার পরীক্ষা করেন বিজ্ঞানীরা৷ বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় এই পদ্ধতিতে বলা হয়, ‘হিউম্যান ট্যাফোনমি’৷

কেন এই পরীক্ষা চলে? বিজ্ঞানীরা এভাবেই পরীক্ষা করে দেখেন মৃতদেহের পচন কি সারা বিশ্বেই একরকমের প্রক্রিয়া, নাকি অন্যরকম৷ তাপমাত্রা ও অন্যান্য পরিস্থিতিতে আলাদা কোনও প্রভাব পড়ে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হয়৷ মানবদেহের পচন অত্যন্ত জটিল এক জৈবিক প্রক্রিয়া৷ এবং, বিভিন্ন পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে তা আলাদাই হয়৷ সেই সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম জিনিসই পরীক্ষা করা হচ্ছে এই গবেষণাগারে৷

তাতে অবশ্য মানবজাতিরই কল্যাণ৷ পচন নিয়ে পর্যবেক্ষণ ফরেন্সিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক৷ কোনও অপরাধের ঘটনায় মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছন বিশেষজ্ঞরা তা এই গবেষণার খাতিরেই৷ এবং, এই পর্যবেক্ষণ যত সঠিক হবে, ততই মৃতদেহের প্রকৃতি থেকে অপরাধ নিয়ে নিখুঁত সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারবেন বিশেষজ্ঞরা৷

আপাতত মার্কিন মুলুকে থাকলেও বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তেও এই ধরনের ফার্ম খোলর পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে৷ ভারতেও খোলা হতে পারে এই বিশেষ গবেষনাগার৷ সুত্র-অনলাইন

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ