বৃহস্পতিবার, মার্চ ১৩, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুই মন্ত্রীকে জরিমানা, অনাদায়ে জেল

আদালত অবমাননায় খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের নিশঃর্ত আবেদন খারিজ করে দিয়ে ২৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল ও কিডনি হাসপাতালে জমা দিতে বলেছেন আদালত। জমা না দিলে সাত দিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে এই দুই মন্ত্রী।

রোববার (২৭ মার্চ) শুনানি শেষে এ আদেশ দেন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। এসময় দুই মন্ত্রীও আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে সকাল ৮টা ৩৭ মিনিটে আদালত অবমাননার অভিযোগের ওপর শুনানিতে অংশ নিতে আদালতে হাজির হন এই দুই মন্ত্রী। সুপ্রিম কোর্টের মূল গেট দিয়ে এই দুই মন্ত্রী নিজস্ব প্রটৌকল নিয়ে প্রবেশ করেন। এসময় তাদের গাড়ি বহরে প্রায় সাত-আটটি গাড়ি দেখা গেছে।

অবশ্য তারা আগেই আইনজীবীর মাধ্যমে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে আদালতে আবেদন করেছেন। সে আবেদনে সন্তুষ্ট নয় আপিল বিভাগ। আজ (রোববার) আবারো এই দুই মন্ত্রীকে ব্যাখা দিতে হবে। এজন্য আপিল বিভাগ দুই মন্ত্রীর আইনজীবীদের আদালতে আসার সময় ভালো করে প্রস্তুতি নিয়ে আসতে বলেছেন।

খাদ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের পরপরই মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রধান বিচারপতির মন্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানান। যেটি গণমাধ্যমে এসেছিল।

প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে এই দুই মন্ত্রীর বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে তুমুল আলোচনার জন্ম দেয়। মীর কাসেমের আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন মন্ত্রীদের বক্তব্যকে ‘ঔদ্ধত্যপূর্ণ’ আখ্যায়িত করে বলেন, ‘এটা বিচার বিভাগের ওপর এক ধরনের নগ্ন হস্তক্ষেপ।’

দুই মন্ত্রীর এ ধরনের মন্তব্য এড়ানোর পাশাপাশি সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, ‘বিতর্কিত বক্তব্যে যুদ্ধাপরাধের বিচারই প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’

এরপর ৮ মার্চ মীর কাসেমের আপিলের চূড়ান্ত রায় ঘোষণার আগে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা আপিল বিভাগের সব বিচারককে নিয়ে বৈঠকে বসে দুই মন্ত্রীকে তলব করেন। এবং তাদের দেয়া বক্তব্যের ব্যাখাও চান আপিল বিভাগ। ওই বক্তব্যের কারণে তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার কার্যক্রম কেন শুরু করা হবে না- তা ১৪ মার্চের মধ্যে জানাতে বলা হয়। সেই সঙ্গে দুই মন্ত্রীকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।

এদিকে মীর কাসেম আলীর আপিল মামলার রায়ে ট্রাইব্যুনালের দেয়া ফাঁসির রায়ই বহাল রাখা হয়েছে। আপিল বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী ১৪ মার্চ সকালে আদালতে হাজির হন। অন্যদিকে বিদেশ সফরে থাকা খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামের আইনজীবী আদালতে হাজির হওয়ার বিষয়ে সময়ের আবেদন করেন।

এরপর আপিল বিভাগ দুই মন্ত্রীর হাজিরার জন্য ২০ মার্চ নতুন দিন ধার্য করে। ২০ মার্চ তারা দু’জনই আদালতে উপস্থিত হয়ে আইনজীবীদের মাধ্যমে তাদের দেয়া বক্তব্যের জবাব দেন। জবাবে সন্তুষ্ট না হয়ে আদালত আজ (২৭ মার্চ) দুই মন্ত্রীকে পুনরায় ব্যাখা পেশ করার আদেশ দেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শিশুসন্তানকে ধর্ষণের খবর শুনে বাবার মৃত্যু

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ৬ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এইবিস্তারিত পড়ুন

এবার ঈদে নতুন নোট বিতরণ হচ্ছে না

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে নতুন নোট বিতরণ করবে নাবিস্তারিত পড়ুন

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর শারীরিক অবস্থা নিয়ে যা জানালো আইএসপিআর

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটি বর্তমানে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ)বিস্তারিত পড়ুন

  • হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ নিজ বাসায় নিহত
  • জামালপুরে আইনজীবীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধীদের সংঘর্ষ
  • রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যাচ্ছেন জাতিসংঘ মহাসচিব ও ড. ইউনূস
  • কিছুটা কমলো স্বর্ণের দাম
  • অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চার মন্ত্রণালয়ের সেবা ডিজিটাইজড করার নির্দেশ
  • এ মাসেই নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় বিএনপি
  • জরিপ: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কার্যক্রমে অসন্তুষ্ট ভোটাররা
  • এবার গাজীপুরে ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, ভিডিও ধারণও করলো ধর্ষক
  • রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে যুবক নিহত
  • ঢাবির সাবেক উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক লাইফ সাপোর্টে
  • ‘রাজনৈতিক হয়রানিমূলক’ ৪,৬১৫টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ
  • ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু নিয়ে যা জানা গেল