মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুই মন্ত্রীকে জরিমানা, অনাদায়ে জেল

আদালত অবমাননায় খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের নিশঃর্ত আবেদন খারিজ করে দিয়ে ২৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল ও কিডনি হাসপাতালে জমা দিতে বলেছেন আদালত। জমা না দিলে সাত দিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে এই দুই মন্ত্রী।

রোববার (২৭ মার্চ) শুনানি শেষে এ আদেশ দেন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। এসময় দুই মন্ত্রীও আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে সকাল ৮টা ৩৭ মিনিটে আদালত অবমাননার অভিযোগের ওপর শুনানিতে অংশ নিতে আদালতে হাজির হন এই দুই মন্ত্রী। সুপ্রিম কোর্টের মূল গেট দিয়ে এই দুই মন্ত্রী নিজস্ব প্রটৌকল নিয়ে প্রবেশ করেন। এসময় তাদের গাড়ি বহরে প্রায় সাত-আটটি গাড়ি দেখা গেছে।

অবশ্য তারা আগেই আইনজীবীর মাধ্যমে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে আদালতে আবেদন করেছেন। সে আবেদনে সন্তুষ্ট নয় আপিল বিভাগ। আজ (রোববার) আবারো এই দুই মন্ত্রীকে ব্যাখা দিতে হবে। এজন্য আপিল বিভাগ দুই মন্ত্রীর আইনজীবীদের আদালতে আসার সময় ভালো করে প্রস্তুতি নিয়ে আসতে বলেছেন।

খাদ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের পরপরই মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রধান বিচারপতির মন্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানান। যেটি গণমাধ্যমে এসেছিল।

প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে এই দুই মন্ত্রীর বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে তুমুল আলোচনার জন্ম দেয়। মীর কাসেমের আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন মন্ত্রীদের বক্তব্যকে ‘ঔদ্ধত্যপূর্ণ’ আখ্যায়িত করে বলেন, ‘এটা বিচার বিভাগের ওপর এক ধরনের নগ্ন হস্তক্ষেপ।’

দুই মন্ত্রীর এ ধরনের মন্তব্য এড়ানোর পাশাপাশি সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, ‘বিতর্কিত বক্তব্যে যুদ্ধাপরাধের বিচারই প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’

এরপর ৮ মার্চ মীর কাসেমের আপিলের চূড়ান্ত রায় ঘোষণার আগে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা আপিল বিভাগের সব বিচারককে নিয়ে বৈঠকে বসে দুই মন্ত্রীকে তলব করেন। এবং তাদের দেয়া বক্তব্যের ব্যাখাও চান আপিল বিভাগ। ওই বক্তব্যের কারণে তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার কার্যক্রম কেন শুরু করা হবে না- তা ১৪ মার্চের মধ্যে জানাতে বলা হয়। সেই সঙ্গে দুই মন্ত্রীকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।

এদিকে মীর কাসেম আলীর আপিল মামলার রায়ে ট্রাইব্যুনালের দেয়া ফাঁসির রায়ই বহাল রাখা হয়েছে। আপিল বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী ১৪ মার্চ সকালে আদালতে হাজির হন। অন্যদিকে বিদেশ সফরে থাকা খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামের আইনজীবী আদালতে হাজির হওয়ার বিষয়ে সময়ের আবেদন করেন।

এরপর আপিল বিভাগ দুই মন্ত্রীর হাজিরার জন্য ২০ মার্চ নতুন দিন ধার্য করে। ২০ মার্চ তারা দু’জনই আদালতে উপস্থিত হয়ে আইনজীবীদের মাধ্যমে তাদের দেয়া বক্তব্যের জবাব দেন। জবাবে সন্তুষ্ট না হয়ে আদালত আজ (২৭ মার্চ) দুই মন্ত্রীকে পুনরায় ব্যাখা পেশ করার আদেশ দেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে

নিউজ ডেস্ক: সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে

নিউজ ডেস্ক: বিএনপি প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না, সংঘাত-সন্ত্রাসের রাজনীতিতেবিস্তারিত পড়ুন

ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত

নিউজ ডেস্ক : সরকারি ভাতার ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রথম কিস্তির টাকাবিস্তারিত পড়ুন

  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • আজ যমুনায় তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক
  • হাসনাতকে উপহার পাঠালের রুমিন ফারহানা
  • গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকসহ দুই নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
  • দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা
  • শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি
  • মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?
  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা