বৃহস্পতিবার, জুলাই ৩, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

হত্যা নাকি আত্মহত্যা: সালমান শাহর মৃত্যু

১৯৯৬ সালে ৬ সেপ্টেম্বর রমনা থানায় অপমৃত্যু মামলা।
১৯৯৭ সালে ২৪ জুলাই অপমৃত্যুকে হত্যা মামলায় রূপান্তরের আবেদন।
১৯৯৭ সালের ৩ নভেম্বর আত্মহত্যা বলে সিআইডির চূড়ান্ত প্রতিবেদন।
২০০৩ সালে বিচার বিভাগীয় তদন্ত শুরু।
২০১৪ সালে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি বলে তদন্ত প্রতিবদন।
২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি র‍্যাবকে পুনঃতদন্তের নির্দেশ।
২০১৫ সালের ১৯ এপ্রিল তদন্ত স্থগিত !

হত্যা নাকি আত্মহত্যা? সালমান শাহর মৃত্যু নিয়ে, গত ১৯ বছর ধরে এই রহস্যের খোঁজ চলছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কিংবা বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, হত্যার অভিযোগের প্রমাণ মেলেনি। তবে, তা মানতে নারাজ পরিবার। আর, সম্প্রতি র‍্যাবের তদন্ত স্থগিত করার বিষয়টিকে নজিরবিহীন বলছেন, বাদীর আইনজীবী।

সালমান শাহ। বাংলা সিনেমায় ধূমকেতুর মতোই যার আবির্ভাব। নাইট কুইন ফুলের মতো সুবাস বিলিয়ে হারিয়ে গেছেন, অনন্ত লোকে। মাত্র ২৫ বছর বয়সে, ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর, নিজ বাসায় মেলে, তার মরদেহ। যা হত্যা নাকি আত্মহত্যা, ফয়সালা হয়নি আজও। ৬ সেপ্টেম্বরই রমনা থানায় অপমৃত্যু মামলা করেন, বাবা কমর উদ্দিন চৌধুরী। পরে, ১৯৯৭ সালে ২৪ জুলাই একে হত্যা মামলায় রূপান্তরের আবেদন করেন তিনি। এতে অপমৃত্যুর মামলার সঙ্গে হত্যার অভিযোগের তদন্ত করতে, সিআইডিকে নির্দেশ দেন আদালত।

দু’বার সিআইডি এবং একবার গোয়েন্দা পুলিশ আত্মহত্যা বলে চূড়ান্ত প্রতিবেদন সালমানের বাবার নারাজি আবেদনে ২০০৩ সালে শুরু হয়, বিচার বিভাগীয় তদন্ত। এক যুগ পর, গত বছর বলা হয়, হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। যার বিরুদ্ধে এবার নারাজি আবেদন করেন, মা নীলা চৌধুরী। এতে চলতি বছরের ১০ ফেব্রুয়ারি মামলাটি র‍্যাবকে পুনঃতদন্ত কোরে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন, ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত।

কিন্তু, ১৯ এপ্রিল, রাষ্ট্রপক্ষের রিভিউ আবেদনে তদন্ত স্থগিত করেন, ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. কামরুল হোসেন মোল্লা। আরো শুনানির জন্য দিন ঠিক করা হয়, ২৭ জুলাই। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর দাবি, বাদী মারা গেলে, অপমৃত্যুর মামলা চলে না। অথচ দণ্ডবিধিতে বলা আছে, বাদীর সই চেনে এমন যে কেউ মামলা পরিচালনা করতে পারবেন।

এই মামলায় রিজভী আহমেদ নামে এক ব্যক্তির ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির পরও, বারবার আত্মহত্যা বলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়াকে রহস্যজনক বলে মনে করেন, মা নীলা চৌধুরী। রহস্য উদঘাটনে সরকারের সহযোগিতাও চান তিনি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল

ইরান-ইসরায়েলের “১২ দিনের যুদ্ধ” থেমেছে, কিন্তু ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার মানুষেরবিস্তারিত পড়ুন

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড

সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন করে উচ্ছৃঙ্খল আচরণবিস্তারিত পড়ুন

ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর

ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে চাঁদাবাজির মামলার স্বাক্ষীকে হত্যার হুমকি ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা
  • দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ও নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
  • উপদেষ্টা: গণ-অভ্যুত্থানে শহিদ পরিবারের সক্ষম সদস্যরা অগ্রাধিকার পাবেন চাকরিতে 
  • ইরানে সরকার পরিবর্তন চান না ট্রাম্প
  • কমলো স্বর্ণের দাম, ভরি পৌনে দুই লাখের কাছাকাছি
  • ত্রাণ নিতে যাওয়া মানুষের ওপর গুলি, ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৭১
  • গোলাম পরওয়ার: নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে মহাদুর্যোগ নেমে আসবে
  • আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
  • Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *